শহিদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানি : রাজনৈতিকভাবে কিছু কিছু লোককে ২১ আগষ্ট গ্রেনেট হামলার সাথে অর্ন্তভূক্ত করানো আওয়মী লীগের মূল উদ্দেশ্য ছিলো।
এবং যে রায় হয়েছে তা অত্যান্ত নিন্দনীয় এবং ন্যক্কার জনক। এই মামলার সঠিক বিচার হলে তার সঠিক ফলাফল আসতো। কিন্তু এখন এই মামলার সঠিক ফলাফল আসেনি।
প্রতিপক্ষকে ঘায়েল করার জন্য এমন রায় দেওয়া হয়েছে। যাকে বলা যায় ফরমায়েশি রায়। এই মামলার সাথে তারেক জিয়া কোনো ভাবে জড়িত নন। কিন্তু তাকে এই মামলায় তাকে জড়ানো হয়েছে। আওয়ামী লীগ সরকার এখন ক্ষমতায় আছে।
তাদের এ শাসন আমলে কত অপকর্ম হচ্ছে। এখন এই অপকর্মের সাথে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জড়িত আছেন তা কিন্তু বলা যাবেনা। এই রায়ের কারণে অনেক অপরাধী হয়তো পার পেয়ে গেছে। এ রায় রাজনৈতিক প্রতি হিংসা হয়ে গেছে। আওয়ামী লীগ সরাসরি মিথ্যা কথা বলছে। তারা যে দাবি করছে তা সঠিক নয়। কারণ, যখন এই মামলার তদন্ত করার জন্য এফবিআই এসেছে এবং শেখ হাসিনার সাথে দেখা করার জন্য অনুমতি চেয়েছে তখন তারা কিন্তু তাদের সাথে দেখা করেনি। এফবি আই আলামত হিসেবে গাড়ি চেয়েছিলো, কিন্তু তারা সেই গাড়ি দেয়নি।
অতএব এতে বোঝা যায় যে, ২১ আগষ্ট গ্রেনেড হামলার আলামত তারাই নষ্ট করেছে এবং এ নিয়ে তারা মিথ্যাচার করছে। ২০০৪ মাললা হয়েছে এবং ২০০৯ তারা ক্ষমতায় এসেছে তার মাঝখানে তত্বাবোধায়ক সরকার এসেছে। তত্বাবোধায়ক সরকার তারেক জিয়াকে মামলা দিতে পারেনি। অর্থৎ ২২৫ জন সহ মুফতি হান্নানকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছিলো।
তখন মুফতি হান্নান তারেক জিয়ার ব্যপারে কোনো কথাই বলেনি। এখন আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় এসে মুফতি হান্নানকে ৪০০ রিমান্ডে নিয়ে বাধ্য করে তার কাছ থেকে স্বিকারক্তি নিয়েছে। পরিচিতি : কেন্দ্রীয় প্রচার সম্পাদক ও সাবেক সংসদ সদস্য, বিএনপি / মতামত গ্রহণ : তাওসিফ মাইমুন/সম্পাদনা : ফাহিম আহমাদ বিজয়
আপনার মতামত লিখুন :