তানজিনা তানিন : ‘মুক্তিযোদ্ধা ও আদিবাসী কোটার দাবিতে যে আন্দোলন শুরু হয়েছে তা নারী কোটার দাবিতেও হতে পারে’ বললেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজ বিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ড. জিনাত হুদা। মুক্তিযোদ্ধা কোটার জন্য মুক্তিযোদ্ধার সন্তান ও নাতি-নাতনিরা যে আন্দোলন শুরু করেছে তা খুবই স্বাভাবিক এবং যৌক্তিক বলে তিনি মনে করেন।
এ প্রতিবেদকের সাথে আলাপকালে তিনি বলেন, ‘কোটা বৈষম্য তৈরি করে’ আমি এ মতবাদের সঙ্গে একমত না। কোটা সুবিধা দেওয়ার মূল লক্ষ্য হলো বৈষম্য দূর করা। সমাজের পিছিয়ে থাকা শ্রেণির মানুষ ও নারীর কাজের সুযোগ নিশ্চিত করার জন্যই কোটা সুবিধা।
ড. জিনাত হুদা আরও বলেন, কোটা সুবিধাভোগী গোষ্ঠী মেধার ভিত্তিতেই কাজের সুযোগ পায়। যারা মেধা তালিকায় আসে না, সেই খালি জায়গা পূরণ করা হয় সাধারণ মেধা তালিকার ভিত্তিতে। কোটা বাতিলে নারী, প্রতিবন্ধী, আদিবাসী ও মুক্তিযোদ্ধার পরিজনরা পিছিয়ে পড়বে। যা দেশের অর্থনীতির জন্যই হুমকি।
আপনার মতামত লিখুন :