শিরোনাম
◈ ঝালকাঠিতে ট্রাকচাপায় নিহতদের ৬ জন একই পরিবারের ◈ গাজীপুরের টঙ্গি বাজারে আলুর গুদামে আগুন ◈ রাজনৈতিক বিশ্লেষক মনোয়ারুল হক মারা গেছেন ◈ ভারতের পররাষ্ট্র সচিব শনিবার ঢাকা আসছেন ◈ দুই এক পশলা বৃষ্টি হলেও তাপদাহ আরো তীব্র হতে পারে  ◈ এথেন্স সম্মেলন: দায়িত্বশীল ও টেকসই সমুদ্র ব্যবস্থাপনায় সম্মিলিত প্রয়াসের আহ্বান পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ◈ কেএনএফ চাইলে আবারও আলোচনায় বসার সুযোগ দেওয়া হবে: র‌্যাবের ডিজি ◈ ওবায়দুল কাদেরের হৃদয় দুর্বল, তাই বেশি অবান্তর কথা বলেন: রিজভী ◈ মধ্যপ্রাচ্যের পরিস্থিতি বিবেচনায় প্রস্তুতি নেওয়ার নির্দেশ দিলেন প্রধানমন্ত্রী ◈ বাংলাদেশ সংকট থেকে ঘুরে দাঁড়াতে শুরু করেছে: অর্থমন্ত্রী

প্রকাশিত : ২৮ সেপ্টেম্বর, ২০১৮, ০৭:২৫ সকাল
আপডেট : ২৮ সেপ্টেম্বর, ২০১৮, ০৭:২৫ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদের মহাসমাবেশ আজ

ডেস্ক রিপোর্ট : বাংলাদেশ হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদ রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে মহাসমাবেশ করবে আজ শুক্রবার (২৮ সেপ্টেম্বর)। আসন্ন নির্বাচনকে ঘিরে সংখ্যালঘুদের চিন্তা-ভাবনা রাজনৈতিক দল, জোট ও দেশের সামনে তুলে ধরা হবে এ সমাবেশ থেকে।

বৃহস্পতিবার (২৭ সেপ্টেম্বর) রাতে হিন্দু-বৌদ্ধ-খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদের সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট রানা দাশগুপ্ত  বলেন, ‘দেশে যখনই কোনও না কোনও নির্ববাচন হয়, তখনই সংখ্যালঘুদের ওপর নির্যাতন-হামলা হয়। এ বছর নির্বাচন ছিল না বলে তেমন কোনও নির্যাতনের ঘটনা ঘটেনি। কিন্তু ২০১৬ ও ২০১৭ সালে দেশের বিভিন্ন স্থানে স্থানীয় সরকার নির্বাচন হয়েছে, তখন নির্যাতনের ঘটনাও ঘটেছে।’

২০০১ সাল থেকে ২০০৬ সালে সংখ্যালঘুদের ওপর নির্যাতনের ১৫ হাজার ঘটনা ঘটেছে বলে জানান রানা দাশগুপ্ত। তিনি বলেন, ‘সামনে নির্ববাচন, আমরা রাষ্ট্র, রাজনৈতিক দল, জোটগুলোর সামনে আমাদের উদ্বেগের কথা তুলে ধরতে চাই। এরপর দলগুলো কী সিদ্ধান্ত নেবে, সেটা তাদের ব্যাপার।’

এ সমাবেশে লক্ষাধিক মানুষ হাজির হবে বলে আশা প্রকাশ করেন রানা দাশগুপ্ত । তিনি বলেন, ‘একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে বাংলাদেশ হিন্দু-বৌদ্ধ-খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদ ধর্মীয়-জাতিগত সংখ্যালঘু সংগঠনগুলোর জাতীয় সমন্বয় কমিটিভুক্ত ২১টি সংগঠননের সমন্বয়ে মহাসমাবেশটি হবে। সাধারণ মানুষ সহিংসতা চায় না। দেশে জাতীয় নির্বাচন বা স্থানীয় সরকার নির্ববাচন যেটাই হোক না কেন, নির্বাচনকে কেন্দ্র করে সংখ্যালঘুদের ওপর নির্যাতন-হামলা বেশি হয়। রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে , রাজনীতির স্বার্থে সহিংসতা হয়। সংহিংসতা করে যাতে সংখ্যালঘুরা ভোট কেন্দ্রে যেতে না পারে। আরেকটি দিক হচ্ছে, নির্যাতন করে সংখ্যালঘুদের দেশ থেকে বিতাড়িত করা।’ সূত্র : বাংলা ট্রিবিউন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়