শিরোনাম
◈ ভবিষ্যৎ বাংলাদেশ গড়ার কাজ শুরু করেছেন প্রধানমন্ত্রী: ওয়াশিংটনে অর্থমন্ত্রী ◈ দাম বেড়েছে আলু, ডিম, আদা ও রসুনের, কমেছে মুরগির  ◈ ২০২৫ সালের মধ্যে ৪৮টি কূপ খনন শেষ করতে চায় পেট্রোবাংলা ◈ ভিত্তিহীন মামলায় বিরোধী নেতাকর্মীদের নাজেহাল করা হচ্ছে: মির্জা ফখরুল ◈ বিনা কারণে কারাগার এখন বিএনপির নেতাকর্মীদের স্থায়ী ঠিকানা: রিজভী ◈ অপরাধের কারণেই বিএনপি নেতা-কর্মীদের  বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে: প্রধানমন্ত্রী  ◈ অ্যাননটেক্সকে জনতা ব্যাংকের সুদ মওকুফ সুবিধা বাতিলের নির্দেশ বাংলাদেশ ব্যাংকের ◈ চুয়াডাঙ্গায় তাপমাত্রা ৪১ দশমিক ৩ ডিগ্রি, হিট এলার্ট জারি  ◈ ঢাকা শিশু হাসপাতালের আগুন নিয়ন্ত্রণে ◈ ইরানে ইসরায়েলের হামলার খবরে বিশ্বজুড়ে উত্তেজনা, তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের আতঙ্ক

প্রকাশিত : ২৭ সেপ্টেম্বর, ২০১৮, ১১:২৬ দুপুর
আপডেট : ২৭ সেপ্টেম্বর, ২০১৮, ১১:২৬ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

সাংবাদিকরা অতন্দ্র প্রহরীর ভূমিকা পালন করছেন

ডেস্ক রিপোর্ট : প্রধান বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেন বলেছেন, সাংবাদিকতা একটি মহান পেশা ও গুরুত্বপূর্ণ কাজ। সমাজের অসংগতি দূরীকরণে এবং সুন্দর সমাজ বিনির্মাণে সাংবাদিকতা তথা গণমাধ্যমের ভূমিকা দিনের আলোর মতো স্পষ্ট। মানুষের তথ্য জানার অধিকার এবং গণমাধ্যমের তথ্য জানানোর গভীর দায়বদ্ধতার প্রশ্নে সামাজিক অঙ্গীকার নিয়ে সাংবাদিকরা প্রতিনিয়ত অতন্দ্র প্রহরীর ভূমিকা পালন করছেন।

গতকাল বুধবার ‘লিগ্যাল এইড ও আইন সাংবাদিকতা’ শীর্ষক এক কর্মশালায় প্রধান অতিথি হিসেবে বাংলাদেশের প্রধান বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেন এসব কথা বলেন। ‘জাতীয় আইনগত সহায়তা প্রদান সংস্থা’র সুপ্রিম কোর্ট কমিটি ও মানুষের জন্য ফাউন্ডেশনের যৌথ উদ্যোগে আইন বিষয়ক সাংবাদিকদের সংগঠন ল রিপোর্টার্স ফোরামের সদস্যদের জন্য এ কর্মশালার আয়োজন করা হয়।

প্রধান বিচারপতি বলেন, আইন-আদালত, আইন-শৃঙ্খলা, মানবাধিকার এবং আইনি সেবাসংক্রান্ত তথ্য আইন সাংবাদিকতার মাধ্যমে উঠে আসে। সাংবাদিকরা সাধারণ জনগণ ও বিচারপ্রার্থী জনগণের আশা-আকাঙ্ক্ষা, প্রাপ্তি-অপ্রাপ্তি এবং লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য নিয়ে সংবাদ প্রকাশ করে সংশ্লিষ্ট সকলকে সচেতন করার গুরুদায়িত্ব পালন করে আসছেন।

তিনি বলেন, ‘আমাদের সকলের নিজ নিজ অবস্থান থেকে সহযোগিতা এবং দায়িত্ব সঠিকভাবে পালন করার মাধ্যমেই মানুষের ন্যায়বিচার প্রাপ্তির অধিকার নিশ্চিত হতে পারে। আর জনগণের কাছে আইনি সেবা পৌঁছে দেওয়া তথা সুশাসন নিশ্চিতকরণে বিচারক, আইনজীবী, এনজিওকর্মী, সুধীসমাজ ও সাংবাদিকদের ভূমিকা রয়েছে।’

প্রধান বিচারপতি আরো বলেন, দীর্ঘদিন ধরে বিনা বিচারে আটক রয়েছে বা অর্থাভাবে আইনজীবী নিয়োগ দিতে পারছে না এমন বিষয়গুলো সাংবাদিকরা অনুসন্ধিত্সু সাংবাদিকতার মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের কাছে তুলে ধরতে পারেন। তিনি বলেন, ‘সরকারি খরচে আইনি সেবাসহ সকল সরকারি সেবা সম্পর্কে এখনো প্রত্যন্ত অঞ্চলের লোকজন খুব অবগত নয়। এ জন্য লিগ্যাল এইডের সুফল নিয়ে সাংবাদিকরা ধারাবাহিক প্রতিবেদন প্রকাশ করতে পারেন। গণমাধ্যমের ঐকান্তিক প্রচেষ্টায় সরকারি আইন সেবা কার্যক্রম আরো গতিশীল হবে বলেই আমি আশাবাদী।’

সুপ্রিম কোর্ট কমিটির চেয়ারম্যান বিচারপতি এম. ইনায়েতুর রহীমের সভাপতিত্বে সুপ্রিম কোর্ট মিলনায়তনে কর্মশালায় অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম, বার কাউন্সিলের ভাইস চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট ইউসুফ হোসেন হুমায়ুন, সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির সভাপতি মো. জয়নুল আবেদীন, সুপ্রিম কোর্টের রেজিস্ট্রার জেনারেল ড. জাকির হোসেন, মানুষের জন্য ফাউন্ডেশনের নির্বাহী পরিচালক শাহীন আনাম, ল রিপোর্টার্স ফোরামের সভাপতি সাঈদ আহমেদ ও সাধারণ সম্পাদক হাসান জাবেদ শুভেচ্ছা বক্তব্য দেন। সূত্র: কালের কন্ঠ

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়