শিরোনাম
◈ দক্ষিণ আফ্রিকায় সেতু থেকে তীর্থ যাত্রীবাহী বাস খাদে, নিহত ৪৫ ◈ ভারত থেকে ১৬৫০ টন পেঁয়াজ আসছে আজ! ◈ ২২ এপ্রিল ঢাকায় আসছেন কাতারের আমির, ১০ চুক্তির সম্ভাবনা ◈ ইর্ন্টান চিকিৎসকদের দাবি নিয়ে প্রধানমন্ত্রী’র সঙ্গে কথা বলেছি: স্বাস্থ্যমন্ত্রী ◈ নির্বাচনী বন্ড কেবল ভারত নয়, বিশ্বের সবচেয়ে বড় কেলেঙ্কারি: অর্থমন্ত্রীর স্বামী ◈ জনগণকে সংগঠিত করে চূড়ান্তভাবে বিজয় অর্জন করতে হবে: মির্জা ফখরুল ◈ উন্নয়ন সহযোগীদের একক প্ল্যাটফর্মে আসা প্রয়োজন: পরিবেশমন্ত্রী ◈ জিয়াউর রহমানের সময়ই দেশে বিভেদের রাজনীতির গোড়াপত্তন হয়: ওবায়দুল কাদের  ◈ এলডিসি উত্তরণের পর সর্বোচ্চ সুবিধা পাওয়ার প্রস্তুতি নিতে প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশ ◈ ড. ইউনূসের পুরস্কার নিয়ে ভুলভ্রান্তি হতে পারে: আইনজীবী 

প্রকাশিত : ২৪ সেপ্টেম্বর, ২০১৮, ০৯:৫১ সকাল
আপডেট : ২৪ সেপ্টেম্বর, ২০১৮, ০৯:৫১ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

বন্ধ হচ্ছে মাদ্রাসা শিক্ষকদের রাজনীতি

ডেস্ক রিপোর্ট: বন্ধ হচ্ছে মাদ্রাসা শিক্ষকদের রাজনীতি। ‘বাংলাদেশ মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ড-২০১৮’ আইনের চূড়ান্ত খসড়ায় এ বিষয়ে পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। ওই খসড়ার নীতিমালা অনুযায়ী, রাজনীতিতে অংশ নিতে পারবেন না মাদ্রাসা শিক্ষকরা। খসড়াটি যাচাই-বাছাইয়ের জন্য মন্ত্রিপরিষদ বিভাগে পাঠিয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগ। এর আগে বেসরকারি শিক্ষকদের জন্য আইনি এই বাধ্যবাধকতা ছিল না। এই প্রথম বেসরকারি শিক্ষকদের রাজনীতি করার ব্যাপারে বাধ্যবাধকতা আনা হচ্ছে।
প্রস্তাবিত আইনে ফোরকানিয়া মাদ্রাসা, ইবতেদায়ি মাদ্রাসা, দাখিল মাদ্রাসা ও আলিম মাদ্রাসার শিক্ষকদের রাজনীতিতে অংশ নেওয়ার বিষয়ে বাধ্যবাধকতা আরোপ হয়েছে। একইসঙ্গে ফোরকানিয়া ও ইবতেদায়ি মাদ্রাসাকে প্রাথমিক শিক্ষার সমমান নির্ধারণ করা হয়েছে।

কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগের উপসচিব মো. আব্দুল খালেক গত ১৭ সেপ্টেম্বর আইনের সারসংক্ষেপসহ চূড়ান্ত করা খসড়াটি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগে পাঠিয়েছেন।
রাজনীতিতে অংশ নেওয়ার বিষয়ে বাধ্যবাধকতা আরোপ করে প্রস্তাবিত আইনে বলা হয়- এসব মাদ্রাসার কোনও শিক্ষক রাজনৈতিক আন্দোলনে অংশ নিতে, যোগ দিতে ও সহায়তা করতে পারবেন না। সরকারের বিরুদ্ধে কোনও প্রকার গণঅসন্তোষ সৃষ্টি করতে পারবেন না। জনগণের বিভিন্ন অংশের মধ্যে শত্রুতা বা বিভেদ সৃষ্টি হয়, কিংবা জনশান্তি নষ্ট হয়; বিঘ্নিত হয়— এমন কোনও কাজে জড়িত হতে পারবেন না। কোনও শিক্ষক ও কর্মচারী স্থানীয় সরকার পদ্ধতির কোনও নির্বাচনি প্রচারণায়ও অংশ নিতে পারবেন না। নির্বাচনে প্রভাব সৃষ্টি কিংবা প্রার্থী হিসেবে নির্বাচনি প্রচারণায় অংশ নিতে পারবেন না। কেউ এই শর্ত ভঙ্গ করলে চাকরিচ্যুতসহ শৃঙ্খলামূলক ব্যবস্থা নিতে পারবে সরকার।

এ বিষয়ে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগের অতিরিক্ত সচিব রওনক মাহমুদ বলেন, ১৯৭৮ সালের মাদ্রাসা শিক্ষা অর্ডিনেন্সকে আইনে রুপান্তরের পাশাপাশি তা যুগোপযোগী করা হচ্ছে। চূড়ান্ত খসড়া মন্ত্রিপরিষদ বিভাগে পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছে যাচাই-বাছাইয়ের জন্য। সূত্র: বাংলাদেশ জার্নাল

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়