শিরোনাম
◈ ৯৫ বিলিয়ন ডলারের সহায়তা বিলে জো বাইডেনের সাক্ষর  ◈ বিশ্বের প্রতি যুদ্ধকে ‘না’ বলার আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর ◈ বাংলাদেশ ব্রাজিল থেকে ইথানল নিতে পারে, যা তেলের চেয়ে অনেক সস্তা: রাষ্ট্রদূত ◈ মিয়ানমার সেনাসহ ২৮৮ জনকে ফেরত পাঠালো বিজিবি ◈ উপজেলা নির্বাচনে অংশ নেওয়ায় বিএনপির ৬৪ নেতাকে কারণ দর্শানোর নোটিশ ◈ বর্ধিত ভাড়ায় ট্রেনের আগাম টিকিট বিক্রি শুরু ◈ মন্ত্রী ও এমপিদের নিকটাত্মীয়রা প্রার্থিতা প্রত্যাহার না করলে সময়মতো ব্যবস্থা নেওয়া হবে: ওবায়দুল কাদের  ◈ লোডশেডিং ১০০০ মেগাওয়াট ছাড়িয়েছে, চাপ পড়ছে গ্রামে ◈ বাংলাদেশে কাতারের বিনিয়োগ সম্প্রসারণের বিপুল সম্ভাবনা দেখছেন ব্যবসায়ীরা  ◈ হিট স্ট্রোকে রাজধানীতে রিকশা চালকের মৃত্যু

প্রকাশিত : ২৩ সেপ্টেম্বর, ২০১৮, ১০:২১ দুপুর
আপডেট : ২৩ সেপ্টেম্বর, ২০১৮, ১০:২১ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

‘ঐক্য নিয়ে আমাদের মাথাব্যথা নেই, এটা বিএনপির সঙ্গে হচ্ছে’

সাব্বির আহমেদ : ‘বৃহত্তর জাতীয় ঐক্য নিয়ে আমাদের তেমন মাথাব্যথা নেই, কারণ এটি হচ্ছে বিএনপির সঙ্গে, বিএনপিই তার নেতৃত্ব দিচ্ছে।’ শনিবার জাতীয় ঐক্য প্রক্রিয়ার সমাবেশে যোগ না দেওয়ার কারণ জানতে চাইলে এমনটাই বলেন বাংলাদেশ ন্যাপের মহাসচিব এম.গোলাম মোস্তফা ভুইয়া।

বাংলাদেশ ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টি- বাংলাদেশ ন্যাপের মতো বিএনপির নেতৃত্বাধীন জোট বিশদলে থাকা আরও কয়েকটি দল ঐক্যের নাগরিক সমাবেশে অংশ নেয়নি।

মোস্তফা ভুইয়া বলেন, আমরা পরিস্থিতিটা আগে বুঝতে চাচ্ছি। জাতীয় ঐক্য কি করে। আমরা মূলত বিশদলে আছি। বিএনপির সঙ্গে ঐক্য হচ্ছে। দায়িত্ব বিএনপির। আমরা ঐক্য প্রক্রিয়াকে স্বাগত জানাই। আর এখানে সবাই যে যেতে হবে, তাও না। দাওয়াত দিয়েছে, ইচ্ছে হলে যাবেন নয়তো যাবেন না।

ঐক্য প্রক্রিয়ার সমাবেশে মেজর জেনারেল (অব.) সৈয়দ মুহাম্মদ ইবরাহিমের কল্যাণ পার্টিকেও দেখা যায়নি। কারণ হিসেবে পার্টির চেয়ারম্যান মুহাম্মাদ ইবরাহিম বলেন, অন্য কোনো কারণ নেই, শরীর ভাল নেই তাই যায়নি। আগে পরে জাতীয় ঐক্য প্রক্রিয়ার কর্মসূচিতে অংশ নিয়েছি। তবে আমার দল ছাড়াও কয়েকটি নিবন্ধিত রাজনৈতিক দলও অংশ নেয়নি।

এছাড়া সভায় যায়নি এমন দলের মধ্যে রয়েছে ন্যাশন্যাল ডেমোক্রেটিক পার্টিও, যার নেতৃত্বে আছেন খন্দকার গোলাম মরতুজা। তিনি জানান, আমি গতকাল দেশে ফিরেছি। খুব ক্লান্ত ছিলাম। অন্যকোন কারণ নেই।

মুফতি ওয়াক্কাসের নেতৃত্বাধীন জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম এবং মুসলিম লীগের কেউ সমাবেশে যোগ দেননি।

অন্যদিকে জাতীয় ঐক্য প্রক্রিয়ার সমাবেশের মঞ্চে ছিলেন না কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের সভাপতি বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকীও। অলি আহমেদ ও কাদের সিদ্দিকী এই ঐক্যে না যাওয়ায় নতুন করে আলোচনা শুরু হয়েছে। ধারণা করা হচ্ছে, রাজনৈতিক আরো কিছু ঘটনা আগামী সপ্তাহ হতে শুরু হতে পারে। বিএনপির বড় অংশ ও কর্নেল অলি আবারো আলোচনায় চলে আসতে পারেন। আওয়ামী লীগের ব্যাপারে নিজের অবস্থান সুস্পষ্ট করেছেন বঙ্গবীর।

তিনি সবসময় বলেছেন, জাতির পিতাকে যারা স্বীকার করে না তাদের সঙ্গে তিনি ঐক্য করবেন না। তবে কাদের সিদ্দিকীর সঙ্গে গণফোরাম সভাপতি ও জাতীয় ঐক্যের নেতা ড. কামাল হোসেনের বেশ ভালো সখ্যতা রয়েছে, যে কারণে ধারণা করা হচ্ছিল শেষ পর্যন্ত কাদের সিদ্দিকী ঐক্য প্রক্রিয়ার সঙ্গে থাকতেও পারেন। কিন্তু শনিবারের সমাবেশে যোগ দেননি তিনি। কাদের সিদ্দিকীর সঙ্গে যোগাযোগ করেও তাকে যাওয়া যায়নি।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়