শিরোনাম
◈ বোতলজাত সয়াবিনের দাম লিটারে ৪ টাকা বাড়লো ◈ মুজিবনগর সরকারের ৪০০ টাকা মাসিক বেতনের কর্মচারি ছিলেন জিয়াউর রহমান: পররাষ্ট্রমন্ত্রী ◈ রেকর্ড বন্যায় প্লাবিত দুবাই, ওমানে ১৮ জনের প্রাণহানি ◈ টাইমের প্রভাবশালী ১০০ ব্যক্তির তালিকায় বাংলাদেশের মেরিনা ◈ দেশের মানুষকে ডাল-ভাত খাওয়াতে  ব্যর্থ হয়েছিল বিএনপি : প্রধানমন্ত্রী ◈ দক্ষিণ লেবাননে ইসরায়েল ফসফসরাস বোমা হামলা ◈ ঝালকাঠিতে ট্রাকচাপায় নিহতদের ৬ জন একই পরিবারের ◈ কেএনএফ চাইলে আবারও আলোচনায় বসার সুযোগ দেওয়া হবে: র‌্যাবের ডিজি ◈ ওবায়দুল কাদেরের হৃদয় দুর্বল, তাই বেশি অবান্তর কথা বলেন: রিজভী ◈ মুজিবনগর দিবস বাঙালির শৃঙ্খলমুক্তির ইতিহাসে অবিস্মরণীয় দিন: প্রধানমন্ত্রী

প্রকাশিত : ২৩ সেপ্টেম্বর, ২০১৮, ০৯:৫৮ সকাল
আপডেট : ২৩ সেপ্টেম্বর, ২০১৮, ০৯:৫৮ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

নারীদের সামাজিক সমস্যা সমাধানে অ্যাপ বানাচ্ছে মেয়েরা

ডেস্ক রিপোর্ট : মেয়েদের বাল্য বিবাহ ও তার ফলে যে সমস্যা দেখা দেয় সেই বিষয়গুলো খেলা আর মজার মজার গল্প বলা ও প্রশ্নউত্তর পর্বের মধ্যে জানিয়ে দেওয়ার জন্য অ্যাপ তৈরির কাজ শেষ করে এনেছেন প্রচেতা নাগ। উম্মে শারমিন কবীরের ‘ঋতু’ কাজ করছে মেয়েদের মাসিক ব্যবস্থাপনা নিয়ে। বয়ঃসন্ধিকালের নানা অজানা বিষয়ের আগমন এবং প্রথম মাসিক হওয়ার ভয় দূর করতে তার এই উদ্যোগ।

তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের তরুণ প্রযুক্তি এক্সপার্টদের কানেকটিং স্টার্টআপ বাংলাদেশ-২০১৬ টপ টেন এর একজন নূসরাত জাহান সফটওয়ারের মাধ্যমে শারীরিক প্রতিবন্ধীদের সঠিকভাবে ব্যায়াম করতে সহায়তা করছেন। আর জাহাঙ্গীর নগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ম্যানেজম্যান্ট স্টাডিজ বিভাগের উম্মে কুলসুম মহিলা বাস নামক একটি অ্যাপ তৈরি করছেন নারীদের বাসে ভ্রমণের ভোগান্তি দূর করতে। ঘরে বসে ঘরের জিনিস দিয়ে অতি সহজে অল্প সময়ে মজার সব গিফট আইটেম তৈরি করা শেখানো হয় নিনিক ওয়েবসাইটে। এটি প্রতিষ্ঠা করেন তাসমিয়াহ আলম। জাতীয় এমন নানারকম সামাজিক সমস্যা সমাধানে মেয়েরা এগিয়ে আসছে তথ্য প্রযুক্তি ভিত্তিক সমাধান নিয়ে।

মেয়েদের এমন প্রচেষ্টাকে উত্সাহিত করার জন্য সরকার ও বেসকারি প্রতিষ্ঠান আয়োজন করছে নানা রকম উত্সাহ ব্যঞ্জক পরিকল্পনা। উইমেন ইন ডিজিটাল এবং সরকারের তথ্যপ্রযুক্তি বিভাগ ২০১৭ সালের শুরুর দিকে দেশে প্রথম বারের মতো আয়োজন করে ‘ন্যাশনাল হ্যাকাথন ফর উইমেন-২০১৭’। দুই দিনব্যাপী এ আয়োজনে অংশগ্রহণ করেন দেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের এক হাজার ৪৭০ জন নারী।

প্রচেতা নাগ বলেন, মেয়েদের তথ্য প্রযুক্তিতে এগিয়ে আনার জন্য সরকারের আইসিটি মন্ত্রণালয় ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ করছে। তাই অনেক মেয়ে আজ তথ্য প্রযুক্তি বিষয়ে এগিয়ে আসছে।

এ বিষয় এটুআই প্রোগ্রামের ইনোভেশন স্পেশালিস্ট উপ-সচিব শাহিদা সুলতানা  বলেন, ২০১৬ সাল থেকে তথ্য প্রযুক্তি ক্ষেত্রে মেয়েদের আত্মবিশ্বাস ও অংশগ্রহণ বাড়ানো এবং তা টেকসই করতে কাজ চলছে মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের তত্ত্বাবধানে। এই ক্ষেত্রে নারীদের ভবিষ্যত্ নিয়ে প্রশ্ন করলে স্থানীয় একটি সফটওয়্যার কোম্পানির কর্ণধার নিয়ামুল হাসান বলেন, দেশের আইটি উদ্যোক্তাদের ব্যাংক ঋণ দেওয়ার কোনো ব্যবস্থা নেই। আইটি পণ্যকে সম্পদ দেখিয়ে ঋণ পাওয়া যায় না। তিনি বলেন, আমাদের দেশের মেয়েদের বাইরে কাজ করার ক্ষেত্রে যে সকল হয়রানি আছে তা এই সেক্টরে নাই। সূত্র : ইত্তেফাক

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়