জিয়াউল হক জুয়েল : প্রধানমন্ত্রী সংসদে ঘোষণা দিয়েছেন যে কোনো কোটাই থাকবেনা। তার এই ঘোষণার বাস্তব প্রতিফলন ঘটেছে। তিনি আবারও প্রমান করলেন শেখ হাসিনা যা বলেন তাই করেন। শুধু কোটার বিষয় নয় তিনি বলেছেন পদ্মা সেতু হবে অথচ বিদেশিরা আর বিএনপি জামায়াত বলেছিলো হবে না। তিনি পদ্মা সেতু কওে দেখিয়েছেন।
তিনি যা বলেন তাই করেন। প্রধানমন্ত্রী বলেছিলেন মহাকাশে বাংলাদেশের নাম থাকবে তিনি সেটাও করেছেন। বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট-১ উৎক্ষেপন করেছেন। এগুলো সম্ভব হয়েছে কেবল প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নিরলস প্রচেষ্টা আর সদইচ্ছার জন্য। কোটা আজ নেই প্রথম শ্রেণীতে ও দ্বিতীয় শ্রেণীতে আজ দেশের ছাত্র সমাজ আনন্দিত। দেশে আজ আর কোনো বৈষম্য রইলো না এই আইন পাশ হবার পরে। প্রধানমন্ত্রী বারবার প্রমাণ করছেন তিনি এই দেশের ছাত্রসমাজের অভিবাবকও বটে। আমার মনে হয় আর কোটা তুলে নেয়া ঠিক হবেনা। ৩য় ও ৪র্থ শ্রেণীর কোটা যদি সরকার তুলে নিতো তাহলে এই ধাপেই তুলে নিতো। তবে ছাত্রসমাজ আজ খুব খুশি প্রধানমন্ত্রীর উপর। কোটা তুলে দেওয়া মানেই যোগ্যতার ভিত্তিতে জনবল নিয়োগ দেওয়া। এখন যোগ্যতার বলে মানুষ সরকারি চাকরি করবে। অযোগ্যরা আর কোনো কোটার দোহাই দিয়ে সরকারি চাকরি পাবেনা। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কোটা তুলে দিয়ে পৌঁছে গেছেন অনন্য এক উচ্চতায়। দেশের মানুষ তার প্রতি কৃতজ্ঞ।
পরিচিতি: মেয়র, বাউফল পৌরসভা ও পটুয়াখালী জেলা আওয়ামীলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক/মতামত গ্রহণ: মো.এনামুল হক এনা/ সম্পাদনা: মুহাম্মদ নাঈম
আপনার মতামত লিখুন :