শিরোনাম
◈ জিয়াউর রহমানের সময়ই দেশে বিভেদের রাজনীতির গোড়াপত্তন হয়: ওবায়দুল কাদের  ◈ এলডিসি উত্তরণের পর সর্বোচ্চ সুবিধা পাওয়ার প্রস্তুতি নিতে প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশ ◈ ড. ইউনূসকে নিয়ে শিক্ষামন্ত্রীর বক্তব্য দুঃখজনক: আইনজীবী  ◈ ত্রিশালে বাসের ধাক্কায় বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রসহ অটোরিকশার ৩ যাত্রী নিহত ◈ জলদস্যুদের হাতে জিম্মি জাহাজ মুক্ত করার বিষয়ে  সরকার অনেক দূর এগিয়েছে: পররাষ্ট্রমন্ত্রী  ◈ এসএসসি পরীক্ষায় আমূল পরিবর্তন, বদলে যেতে পারে পরীক্ষার নামও ◈ পঞ্চম দিনের মতো কর্মবিরতিতে ট্রেইনি ও ইন্টার্ন চিকিৎসকরা ◈ অর্থাভাবে পার্লামেন্ট নির্বাচনে লড়বেন না ভারতের অর্থমন্ত্রী ◈ কখন কাকে ধরে নিয়ে যায় কোনো নিশ্চয়তা নেই: ফখরুল ◈ জনপ্রিয়তায় ট্রাম্পের কাছাকাছি বাইডেন

প্রকাশিত : ১৩ সেপ্টেম্বর, ২০১৮, ১০:৪৪ দুপুর
আপডেট : ১৩ সেপ্টেম্বর, ২০১৮, ১০:৪৪ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

অজ্ঞান করতে গিয়ে ‘মেরেই ফেলল’ রোগীকে

ডেস্ক রিপোর্ট: মেহেরপুর শহরের তাহের ক্লিনিকে গতকাল বুধবার সন্ধ্যায় পায়ের রগের অস্ত্রোপচারের সময় আবদুল মালেক (৪৫) নামের এক কৃষকের মৃত্যু হয়েছে। চিকিৎসকের ভুলের কারণে তাঁর মৃত্যু হয়েছে বলে রোগীর স্বজনরা অভিযোগ করেছেন।নিহতের মেয়ে সোনিয়া জানান, তাঁদের বাড়ি সদর উপজেলার গোভীপুর গ্রামে। মাঠে কাজ করতে গিয়ে হাসুয়ায় তাঁর বাবা আবদুল মালেকের পায়ের রগ কেটে যায়। এরপর তাঁরা মেহেরপুর জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে গেলে প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয়। উন্নত চিকিৎসার জন্য তাঁকে কুষ্টিয়া মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিতে বলেন কর্তব্যরত চিকিৎসক। কিন্তু এক দালালের খপ্পরে পড়ে তাঁর বাবাকে নিয়ে যাওয়া হয় শহরের তাহের ক্লিনিকে। সেখানে বিকেলে অস্ত্রোপচারে যান ক্লিনিকের মালিক ডা. মো. আবু তাহের সিদ্দিকী। কিন্তু রোগীর অজ্ঞানের সময় কোনো অবেদনবিদ (অ্যানেসথেসিস্ট) চিকিৎসক না নিয়ে তিনি নিজেই অজ্ঞান করেন। তারপর থেকে আবদুল মালেকের আর জ্ঞান ফেরেনি। অজ্ঞান করার প্রক্রিয়ায় ভুলের কারণে তাঁর মৃত্যু হয়েছে।

এদিকে ভুল চিকিৎসায় রোগীর মৃত্যু হয়েছে এমন খবর ছড়িয়ে পড়লে রোগীর স্বজনরা ক্লিনিকে গিয়ে ভাঙচুর করে। পরে পুলিশ গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।তবে সব অভিযোগ মিথ্যা দাবি করে তাহের ক্লিনিকের মালিক ডা. আবু তাহেরের স্ত্রী ডা. মেলিনা সুলতানা বলেন, যথাযথ নিয়ম মেনেই অস্ত্রোপচার করা হয়েছে।রোগীর অজ্ঞানের বিষয়ে মেলিনা বলেন, জরুরি মুহূর্তে অজ্ঞানের ডাক্তার বাইরে থেকে নেওয়ার কোনো সুযোগ থাকে না।এ ব্যাপারে যোগাযোগ করা হলে জেলার সিভিল সার্জন ডা. জি কে এম শামসুজ্জামান বলেন, ঘটনাস্থলে তদন্ত করছি। তদন্ত শেষ হলেই ব্যবস্থা নেওয়া হবে। সূত্র: এনটিভি

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়