শিরোনাম
◈ আওয়ামী লীগ সবচেয়ে বড় ভারতীয় পণ্য: গয়েশ্বর ◈ সন্ত্রাসীদের ওপর ভর করে দেশ চালাচ্ছে সরকার: রিজভী ◈ ইফতার পার্টিতে আওয়ামী লীগের চরিত্রহনন করছে বিএনপি: কাদের ◈ বাংলাদেশে কারাবন্দী পোশাক শ্রমিকদের মুক্তির আহ্বান যুক্তরাষ্ট্রের ফ্যাশন লবি’র ◈ দক্ষিণ আফ্রিকায় সেতু থেকে তীর্থ যাত্রীবাহী বাস খাদে, নিহত ৪৫ ◈ ভারত থেকে ১৬৫০ টন পেঁয়াজ আসছে আজ! ◈ ২২ এপ্রিল ঢাকায় আসছেন কাতারের আমির, ১০ চুক্তির সম্ভাবনা ◈ ইর্ন্টান চিকিৎসকদের দাবি নিয়ে প্রধানমন্ত্রী’র সঙ্গে কথা বলেছি: স্বাস্থ্যমন্ত্রী ◈ উন্নয়ন সহযোগীদের একক প্ল্যাটফর্মে আসা প্রয়োজন: পরিবেশমন্ত্রী ◈ ড. ইউনূসের পুরস্কার নিয়ে ভুলভ্রান্তি হতে পারে: আইনজীবী 

প্রকাশিত : ১৩ সেপ্টেম্বর, ২০১৮, ০৫:০৬ সকাল
আপডেট : ১৩ সেপ্টেম্বর, ২০১৮, ০৫:০৬ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

ঋণখেলাপি সোয়া ২ লাখ, সংসদে তথ্য প্রকাশ

নিউজ ডেস্ক: গত জুন পর্যন্ত বাংলাদেশে ঋণ খেলাপির সংখ্যা ২ লাখ ৩০ হাজার ৬৫৮ জন; তাদের কাছে অনাদায়ী অর্থের পরিমাণ ১ লাখ ৩১ হাজার ৬৬৬ কোটি টাকা।

সংসদে তোলা প্রশ্নের উত্তরে অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত বুধবার বাংলাদেশ ব্যাংকের এই তথ্য উপস্থাপন করেন।

শীর্ষ ১০০ ঋণ খেলাপি

ইলিয়াস ব্রাদার্স, কোয়ান্টাম পাওয়ার সিস্টেম, রেমিক্স ফুটওয়ার, ম্যাক্স স্পিনিং মিলস, রুবিয়া ভেজিটেবল ইন্ডাস্ট্রিজ, রাইজিং স্টিল, ঢাকা ট্রেডিং হাউস, বেনটেক্স ইন্ডাস্ট্রিজ, আনোয়ারা স্পিনিং, ক্রিসেন্ট লেদার প্রোডাক্ট, ইয়াসির এন্টারপ্রাইজ, চৌধুরী নিটওয়্যার, সিদ্দিক ট্রেডার্স, রূপালী কম্পোজিট লেদারওয়্যার, অলপা কম্পোজিট টাওয়েলস, হলমার্ক ফ্যাশন, মুন্নু ফেব্রিকস, ফেয়ার ইয়ার্ন প্রসেসিং, ফেয়ার ট্রেড ফেব্রিকস, সাহারিশ কম্পোজিট টাওয়েলস, মার্ক ইন্টারন্যাশনাল, সুরুজ মিয়া জুট স্পিনিং মিলস, প্যাসিফিক বাংলাদেশ টেলিকম, সালেহ কার্পেট মিলস, পদ্মা পলি কটন নিট ফ্রব্রিকস, এস কে স্টিল, হেলপলাইন রিসোর্সেস, এইচ স্টিল রিরোলিং, অটবি, বিসমিল্লাহ টাওয়েলস, তাইপে বাংলা ফেব্রিকস, ঢাকা নর্থ পাওয়ার ইউটিলিটি, টি অ্যান্ড ব্রাদার্স নিট কম্পোজিট, তানিয়া এন্টারপ্রাইজ ইউনিট-২, সিক্স সিজন অ্যাপার্টমেন্ট, ইসলাম ট্রেডিং কনসোরটিয়াম, রহমান স্পিনিং মিলস, জাপান-বিডি সেক প্রিন্টিং অ্যান্ড পেপারস, বাংলাদেশ ইন্ডাস্ট্রিয়াল ফিনান্স কোম্পানি, সেমাটসিটি জেনারেল ট্রডিং, এম কে শিপ বিল্ডার্স, কটন করপোরেশন, ন্যাশনাল স্টিল, এম বি এম গার্মেন্ট অ্যান্ড টেক্সটাইল, সোনালী জুট মিলস, এক্সপার টেক লিমিটেড, ওয়ালমার্ট ফ্যাশন, সাদ মুসা ফেব্রিকস, চিটাগং ইস্পাত, অ্যাগ্রো ইন্ডাস্ট্রিজ, হিমালয়া পেপার অ্যান্ড বোর্ড মিলস, আমাদের বাড়ি লি., ইমদাদুল হক ভুইয়া, চৌধুরী টাওয়েল, চৌধুরী লেদার, আর্থ অ্যাগ্রো ফার্ম, নদার্ন পাওয়ার সলুশন, ম্যাক শিপ বিল্ডার্স, দি আরব কনট্রাকটরস, ওয়ান ডেনিম মিলস, লিবার্টি ফ্যাশন ওয়্যার, বিশ্বাস গার্মেন্ট, মাস্টার্ড ট্রেডিং, হিনদুল ওয়ালী ট্রেডিং, সগির অ্যান্ড ব্রাদার্স, গ্লোব মেটাল কমপ্লেক্স, অরনেট সার্ভিসেস, জালাল অ্যান্ড সন্স, করোলা করপোরেশন, সাইদ ফুড, অ্যাপেক্স নিট কম্পোজিট, এস এ অয়েল রিফাইনারি, আলী পেপার মিলস, ড্রেজ বাংলা লিমিটেড, গ্যালাক্সি সোয়েটার অ্যান্ড ডাইয়িং, অর্জন কার্পেট অ্যান্ড জুট, ইন্ট্রাকো সিএনজি, ফুরচুন স্টিল, ফাইবার শাইন লি., দোয়েল অ্যাপারেলস, জাহিন এন্টারপ্রাইজ, মজিবর রহমান খান, কেয়ার স্পেশালাইজড হসপিটাল, জয়নাব ট্রেডিং, তাবাসসুম এন্টারপ্রাইজ, অ্যাপেক্স ওয়েভিং অ্যান্ড ফিনিশিং মিলস, রিসোর্স ডেভেলপমেন্টে ফাউন্ডেশন, দি ওয়েল টেক্স, ডেলটা সিস্টেম, টেলিবার্তা, এম আর সোয়েটার কম্পোজিট, রেপকো ফার্মসিউটিক্যালস, মাবিয়া শিপ ব্রেকিং, ডায়াবেটিক অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ, নদার্ন ডিস্টিলারিজ, নিউ রাখি টেক্সটাইলস, অলটেক্স ইন্ডাস্ট্রিজ, শফিস স্টিল, জারিস কম্পোজিট নিট ইন্ডাস্ট্রিজ ও হিলফুল ফুজুল সমাজকল্যাণ সংস্থা।

অর্থমন্ত্রী জানান, খেলাপি ঋণের সঙ্গে জড়িত ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা ৮৮টি।

রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকগুলোর মধ্যে সোনালী ব্যাংকের ১৮ হাজার ৬৬২ কোটি টাকা, জনতা ব্যাংকের ১৪ হাজার ৮৪০ কোটি টাকা, অগ্রণী ব্যাংকের ৯ হাজার ২৮৪ কোটি টাকা, রূপালী ব্যাংকের ৪ হাজার ৯০১ কোটি টাকা, বেসিক ব্যাংকের ৮ হাজার ৫৭৬ কোটি টাকা, কৃষি ব্যাংকের ২ হাজার ১৭৮ কোটি টাকা, বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট ব্যাংকের ২ হাজার ৩৩২ কোটি টাকা ঋণ অনাদায়ী ঋণ রয়েছে।

বেসরকারি পূবালী ব্যাংকের ২ হাজার ১১৬ কোটি টাকা, ন্যাশনাল ব্যাংকের ৫ হাজার ৭৬ কোটি টাকা, ইসলামী ব্যাংকের ৩ হাজার ৫২০ কোটি টাকা, প্রাইম ব্যাংকের ৩ হাজার ৫৮৫ কোটি টাকা রয়েছে অনাদায়ী।

অর্থমন্ত্রী জানান, চলতি অর্থবছরে বিভিন্ন প্রকল্পের অনুকূলে বিভিন্ন দাতা দেশ ও সংস্থার কাছ থেকে বৈদেশিক অনুদান পাওয়ার আশ্বাস ছিল ৩৬১ দশমিক ৩৫ মিলিয়ন মার্কিন ডলার। এর মধ্যে ঋণের পরিমাণ ৩৬০ মিলিয়ন এবং অনুদান ১ দশমিক ৩৫ মিলিয়ন ডলার।

এসব সাহায্যের মধ্যে এখন পর্যন্ত ১৮৭ দশমিক ৮৮ মিলিয়ন ডলার পাওয়া গেছে। এরমধ্যে ঋণের পরিমাণ ১৮৫ দশমিক ৪৬ মিলিয়ন ডলার এবং অনুদান ২ দশমিক ৪২ মিলিয়ন ডলার।

টেলিযোগাযোগমন্ত্রী মোস্তফা জাব্বার সংসদে জানান, ২০১৭-১৮ সালে বৈদেশিক কল থেকে ৯০০ কোটি টাকার রাজস্ব আয় হয়েছে। তবে এই আয় গত নয় বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন।

বৈদেশিক কল থেকে সর্বাধিক ১ হাজার ৭৬২ কোটি টাকার রাজস্ব আয় হয়েছে ২০১৩-১৪ সালে। সব মিলিয়ে গত নয় বছরে বৈদেশিক কল থেকে ১২ হাজার ৭৩৬ কোটি টাকার রাজস্ব আয় হয়েছে।সূত্র: বিডিনিউজ২৪

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়