শিরোনাম
◈ চট্টগ্রামে জুতার কারখানায় আগুন, নিয়ন্ত্রণে ১২ ইউনিট ◈ জিয়াও কখনো স্বাধীনতার ঘোষক দাবি করেনি, বিএনপি নেতারা যেভাবে করছে: ড. হাছান মাহমুদ ◈ আওয়ামী লীগ সবচেয়ে বড় ভারতীয় পণ্য: গয়েশ্বর ◈ সন্ত্রাসীদের ওপর ভর করে দেশ চালাচ্ছে সরকার: রিজভী ◈ ইফতার পার্টিতে আওয়ামী লীগের চরিত্রহনন করছে বিএনপি: কাদের ◈ বাংলাদেশে কারাবন্দী পোশাক শ্রমিকদের মুক্তির আহ্বান যুক্তরাষ্ট্রের ফ্যাশন লবি’র ◈ দক্ষিণ আফ্রিকায় সেতু থেকে তীর্থ যাত্রীবাহী বাস খাদে, নিহত ৪৫ ◈ ২২ এপ্রিল ঢাকায় আসছেন কাতারের আমির, ১০ চুক্তির সম্ভাবনা ◈ ইর্ন্টান চিকিৎসকদের দাবি নিয়ে প্রধানমন্ত্রী’র সঙ্গে কথা বলেছি: স্বাস্থ্যমন্ত্রী ◈ উন্নয়ন সহযোগীদের একক প্ল্যাটফর্মে আসা প্রয়োজন: পরিবেশমন্ত্রী

প্রকাশিত : ১৩ সেপ্টেম্বর, ২০১৮, ১১:২৭ দুপুর
আপডেট : ১৩ সেপ্টেম্বর, ২০১৮, ১১:২৭ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

একে একে ৩৩ জনকে খুন!

ডেস্ক রিপোর্ট: ভয়ংকর এক সিরিয়াল কিলারকে গত সপ্তাহে আটক করেছে ভারতের মধ্যপ্রদেশ পুলিশ। এই সিরিয়াল কিলার ৩৩ জন ব্যক্তিকে খুন করার কথা পুলিশের কাছে স্বীকার করেছেন। তাঁর নাম আদিশ খামরা (৪৮)। তাঁকে আটকের পর আরেক সিরিয়াল কিলার রমন রাঘবের কথা বেশ চাউর হচ্ছে, যাঁর বিরুদ্ধে ষাটের দশকে ৪২টি হত্যাকাণ্ডের অভিযোগ ওঠে।

ভারতীয় সংবাদমাধ্যম টাইমস অব ইন্ডিয়ায় আজ বুধবার এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আদিশ খামরার খুনের লক্ষ্যবস্তু ছিল ট্রাকচালক ও তাঁর সহকারীরা। খুনের আগে তিনি ট্রাকচালকদের মদ্যপানের ফাঁদে ফেলতেন। খুনের পর শরীরে থাকা কাপড় খুলে লাশ টুকরা-টুকরা করতেন, যাতে কেউ সেই লাশ শনাক্ত করতে না পারেন। ৩৩ জনকে তিনি খুন করেছেন। এর মধ্যে ৪ সেপ্টেম্বরই হত্যা করেন তিনজনকে। হত্যার পর লাশগুলো তিনি কালভার্টের নিচে কিংবা পাহাড়ি দুর্গম রাস্তায় ফেলে রাখতেন।

২০১০ সাল থেকে বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন রাজ্যে ৩৩ জনকে হত্যার কথা ভোপাল পুলিশের কাছে স্বীকার করে জবানবন্দি দেন আদিশ। এই ঘটনায় ভোপাল পুলিশ ওই অপরাধী চক্রের নয়জনকে আটক করে হাজতে ভরেছে। একই সঙ্গে চক্রটির শিকার হওয়া মানুষদের শনাক্ত করার চেষ্টা করছে।

পুলিশ সূত্রে আরও জানা যায়, ট্রাকচালক ও সহকারীদের সঙ্গে কৌশলে আদিশ খামরা বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক তৈরি করতেন। সেই সম্পর্ক কাজে লাগিয়ে তিনি চালকদের ফাঁদে ফেলতেন। এই ফাঁকে তাঁর লোকজন ট্রাকের মাল লুট করে নেন। পরে মদ বা নেশাজাতীয় দ্রব্য খাইয়ে তাঁদের দুর্বল করে হত্যা করেন।

ভোপাল পুলিশের ডিআইজি ধর্মেন্দ্র চৌধুরী বলেন, এ বিষয়ে আরও তথ্যপ্রমাণ সংগ্রহ করতে পুলিশ কাজ চালিয়ে যাচ্ছে। সূত্র: প্রথম আলো

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়