শিরোনাম
◈ ঝালকাঠিতে ট্রাকচাপায় নিহতদের ৬ জন একই পরিবারের ◈ গাজীপুরের টঙ্গি বাজারে আলুর গুদামে আগুন ◈ রাজনৈতিক বিশ্লেষক মনোয়ারুল হক মারা গেছেন ◈ ভারতের পররাষ্ট্র সচিব শনিবার ঢাকা আসছেন ◈ দুই এক পশলা বৃষ্টি হলেও তাপদাহ আরো তীব্র হতে পারে  ◈ এথেন্স সম্মেলন: দায়িত্বশীল ও টেকসই সমুদ্র ব্যবস্থাপনায় সম্মিলিত প্রয়াসের আহ্বান পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ◈ কেএনএফ চাইলে আবারও আলোচনায় বসার সুযোগ দেওয়া হবে: র‌্যাবের ডিজি ◈ ওবায়দুল কাদেরের হৃদয় দুর্বল, তাই বেশি অবান্তর কথা বলেন: রিজভী ◈ মধ্যপ্রাচ্যের পরিস্থিতি বিবেচনায় প্রস্তুতি নেওয়ার নির্দেশ দিলেন প্রধানমন্ত্রী ◈ বাংলাদেশ সংকট থেকে ঘুরে দাঁড়াতে শুরু করেছে: অর্থমন্ত্রী

প্রকাশিত : ০১ সেপ্টেম্বর, ২০১৮, ১২:০১ দুপুর
আপডেট : ০১ সেপ্টেম্বর, ২০১৮, ১২:০১ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

৫ বছরে ডেঙ্গু পরিস্থিতির অবনতি

রিকু আমির : ২০১৪ সালের তুলনায় এ বছরের আগস্ট পর্যন্ত ডেঙ্গুজ্বরে আক্রান্তের সংখ্যা বেড়েছে সাড়ে ছয়গুণেরও বেশি। ২০১৪ সালে আক্রান্তের সংখ্যা ছিল ৩৭৫ জন বলে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের কন্ট্রোল রুম থেকে তথ্য মিলেছে।

এ বছরের আগস্ট পর্যন্ত আক্রান্তের সংখ্যা ২ হাজার ৫৭৪ জনে গড়িয়েছে ও মৃত্যু হয়েছে ৯ জনের।

কন্ট্রোল রুম থেকে প্রাপ্ত তথ্য বিশ্লেষণে দেখা যায়-২০১৪ সালের তুলনায় ২০১৫ সালে বৃদ্ধি পায় প্রায় সাড়ে আট গুণ, ২০১৬ সালে ১৬ গুণ, ২০১৭ সালে সাত গুণের কিছু বেশি।

তথ্য বিশ্লেষণে দেখা যায়, ১৯ বছরের মধ্যে (২০০০ সাল থেকে এ বছরের আগস্ট পর্যন্ত) ডেঙ্গুজ্বরে সবচেয়ে বেশি আক্রান্ত হয় ২০০২ সালে ৬২৩২ জন, দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ২০১৬ সালে ৬০৬০ জন।

একই সময়ে তিন হাজারের বেশি আক্রান্ত হয় ২০০০, ২০০২, ২০০৪, ২০১৫, ২০১৬ সালে। পাঁচ হাজারের বেশি আক্রান্ত হয় ২০০০ সালে।

অন্যদিকে, ৫০০ এর নিচে আক্রান্ত হয় ২০০৩, ২০০৭, ২০০৯, ২০১০ ও ২০১৪ সালে।সবচেয়ে কম আক্রান্ত হয় ২০১৪ সালে ৩৭৫ জন।

এছাড়া, ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুর সংখ্যা ১৯ বছরে অনেক অনেক হ্রাস পেয়েছে। সর্বোচ্চ মৃত্যু ছিল ২০০০ সালে ৯৩ জন, সর্বনিম্ন মৃত্যু ২০১২ সালে ১ জন। মৃত্যুর সংখ্যা শূন্য ছিল ২০০৭, ২০০৮, ২০০৯, ২০১০, ২০১৪ সালে। এ বছর মৃত্যু নয়জনে গড়িয়েছে।

স্বাস্থ্য অধিদপ্তরাধীন রোগতত্ত্ব, রোগ নিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের (আইইডিসিআর) পরিচালক অধ্যাপক মীরজাদি সেবরিনা ফ্লোরা এ প্রতিবেদককে বলেন, ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে মশা নিয়ন্ত্রণ তো বাধ্যতামূলক।এই নিয়ন্ত্রণে অন্যতম ভূমিকা রাখা প্রয়োজন সাধারণ মানুষের অভ্যাসগত পরিবর্তনের। দেখা যায়, যখন কেউ ডেঙ্গু-চিকুনগুনিয়ায় আক্রান্ত হয়, তখন ঘরে পানি জমতে দেয় না, পানি ফেলে দেয়। যখন জ্বর চলে যায়, তখন আবার আগের অভ্যাসে ফিরে যায়। এ ধরনের অভ্যাস পরিহার করা প্রয়োজন।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়