সান্দ্রা নন্দিনী: অভিবাসনপ্রত্যাশীদের ঠেকাতে এবার একযোগে কাজ করার অঙ্গীকার করেছে ইউরোপের অভিবাসননীতির কঠোর সমালোচক হিসেবে পরিচিত দুই দেশ ইতালি ও হাঙ্গেরি। মঙ্গলবার ইউরোপীয় ইউনিয়নভুক্ত দেশগুলোতে ভাগ্যের অন্বেষণে আসা অভিবাসনপ্রত্যাশীদের জন্য নতুন কঠোর পদক্ষেপের কথা জানায় দেশ দু’টি।
এদিকে, দেশটির বন্দরগুলো বন্ধের নির্দেশ দিয়েছেন ইতালির উপ-প্রধানমন্ত্রী ম্যাত্তেও সালভিনি। যেখানে সমুদ্রপথেই বেশিরভাগ অভিবাসনপ্রত্যাশী দেশটিতে ঢোকে। অন্যদিকে, হাঙ্গেরির প্রধানমন্ত্রী ভিক্টর ওরবানের সরকার সীমান্তপ্রাচীর তৈরি করেছে।
ওরবান জানান, আমরা ঐকমত্যে পৌঁছেছি যে অভিবাসন বর্তমানে সর্বাধিক গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। ইতালির সাথে মিলে আমরা আমাদের অভিবাসনবিরোধী বিষয়গুলো যৌথভাবে উপস্থাপন করবো। তিনি বলেন, হাঙ্গেরি দেখিয়েছে যে সীমান্তে অভিবাসনপ্রত্যাশী ঠেকানো সম্ভব। অপরদিকে, ইতালির নতুন সরকারও দেখিয়ে দিয়েছে কিভাবে ভূমধ্যসাগরের দিয়ে অভিবাসনপ্রত্যাশীদের প্রবেশ ঠেকানো যায়।
এছাড়া, সালভিনি ও ওরবান ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট এমানুয়েল ম্যাক্রোঁর ব্যাপক সমালোচনা করেন। সালভিনি বলেন, অভিবাসন ইস্যুতে ফ্রান্স যথেষ্ট সহায়তা করছে না। অন্যদিকে ওরবান জানান, ম্যাক্রোঁ ইউরোপে অভিবাসননীতি-সমর্থিত দলগুলোর নেতা হয়ে উঠেছেন। রয়টার্স
আপনার মতামত লিখুন :