শিরোনাম
◈ ভবিষ্যৎ বাংলাদেশ গড়ার কাজ শুরু করেছেন প্রধানমন্ত্রী: ওয়াশিংটনে অর্থমন্ত্রী ◈ দাম বেড়েছে আলু, ডিম, আদা ও রসুনের, কমেছে মুরগির  ◈ ২০২৫ সালের মধ্যে ৪৮টি কূপ খনন শেষ করতে চায় পেট্রোবাংলা ◈ ভিত্তিহীন মামলায় বিরোধী নেতাকর্মীদের নাজেহাল করা হচ্ছে: মির্জা ফখরুল ◈ বিনা কারণে কারাগার এখন বিএনপির নেতাকর্মীদের স্থায়ী ঠিকানা: রিজভী ◈ অপরাধের কারণেই বিএনপি নেতা-কর্মীদের  বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে: প্রধানমন্ত্রী  ◈ অ্যাননটেক্সকে জনতা ব্যাংকের সুদ মওকুফ সুবিধা বাতিলের নির্দেশ বাংলাদেশ ব্যাংকের ◈ চুয়াডাঙ্গায় তাপমাত্রা ৪১ দশমিক ৩ ডিগ্রি, হিট এলার্ট জারি  ◈ ঢাকা শিশু হাসপাতালের আগুন নিয়ন্ত্রণে ◈ ইরানে ইসরায়েলের হামলার খবরে বিশ্বজুড়ে উত্তেজনা, তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের আতঙ্ক

প্রকাশিত : ২৪ আগস্ট, ২০১৮, ০৩:৫৫ রাত
আপডেট : ২৪ আগস্ট, ২০১৮, ০৩:৫৫ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

ভারসাম্যের রাজনীতিই স্বেচ্ছাচারমুক্ত বাংলাদেশ গঠন করতে পারে : বি. চৌধুরী

নিজস্ব প্রতিবেদক : বিকল্পধারা বাংলাদেশের সভাপতি ও সাবেক রাষ্ট্রপতি অধ্যাপক এ কিউ এম বদরুদ্দোজা চৌধুরী বলেছেন, একমাত্র ভারসাম্যের রাজনীতিই স্বেচ্ছাচারমুক্ত বাংলাদেশ গঠন করতে পারে। তিনি বলেন, নির্বাচনে কোনো দল এককভাবে সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেলে দেশে স্বেচ্ছাচারী সরকার প্রতিষ্ঠা হয়। এটা ইতিহাস শিক্ষা দেয়। বৃহস্পতিবার দলের কুড়িল বিশ্বরোডের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে নেতা-কর্মীদের সঙ্গে ঈদুল আজহার শুভেচ্ছা বিনিময় ও আলোচনা সভায় বি. চৌধুরী এসব কথা বলেন।

বি. চৌধুরী বলেন, ‘ইতিহাস বারবার আমাদের স্মরণ করিয়ে দেয় একক দলীয় ক্ষমতা প্রয়োগের মাধ্যমে রাজনৈতিক কর্মীদের মধ্যে উচ্ছৃঙ্খলতা বাড়িয়ে দেয়, রাজনৈতিক নেতা, সংসদ সদস্য এবং মন্ত্রীদের মধ্যে দুর্নীতির প্রবণতা বাড়িয়ে দেয়। ফলে সরকার দেশের স্বার্থের বদলে দলীয় স্বার্থকে প্রাধান্য দেয়। এ থেকে মুক্তির একমাত্র উপায় ভারসাম্যের রাজনীতি প্রতিষ্ঠা করা। তাহলে গণতন্ত্র শক্তিশালী হবে এবং একক সংখ্যাগরিষ্ঠতার জোরে স্বেচ্ছাচারের মাধ্যমে একটি দলের স্বার্থ উদ্ধারের প্রবণতা বন্ধ হবে।

তিনি বলেন, দেশের মানুষ এবং রাজনৈতিক নেতাদের এটাও বুঝতে হবে, ভবিষ্যতে ভারসাম্যের রাজনীতি প্রতিষ্ঠা করে দেশকে একটি গণতান্ত্রিক কল্যাণ রাষ্ট্রে পরিণত করা সম্ভব।

সাবেক এই রাষ্ট্রপতি বলেন, র‌্যাব, পুলিশসহ আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যদের অনেক কর্মকাণ্ডের জন্য তাদের অপবাদ দেওয়া হয়। কিন্তু সে সবের জন্য মূলত রাজনৈতিক নেতা, সংসদ সদস্য ও মন্ত্রিসভার সদস্যরাই দায়ী। কারণ তারা ওই সমস্ত বাহিনীকে অগণতান্ত্রিক কার্যকলাপ করতে বাধ্য করেন। আসলে এসব বিতর্কিত কর্মকাণ্ডের জন্য হুকুমদাতারাই অপরাধের মূল হোতা এবং তারাই মূলত এ সব কর্মকাণ্ডের জন্য দায়ী।

অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য দেন বিকল্পধারার মহাসচিব আবদুল মান্নান, কেন্দ্রীয় নেতা মো. ইউসুফ, মাহবুব আলী, সাহিদুর রহমান, শাহ আহম্মেদ বাদল, মাহফুজুর রহমান, শাহ আলম, বিএম নিজাম, ওবায়দুর রহমান মৃধা, আসাদুজ্জামান প্রমুখ।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়