শিরোনাম
◈ আইনজীবীদের গাউন পরতে হবে না: সুপ্রিমকোর্ট ◈ তীব্র গরমে স্কুল-কলেজ আরও ৭ দিন বন্ধ ঘোষণা ◈ সিরিয়ায় আইএসের হামলায় ২৮ সেনা নিহত ◈ সরকার চোরাবালির ওপর দাঁড়িয়ে, পতন অনিবার্য: রিজভী  ◈ সরকারের বিরুদ্ধে অবিরাম নালিশের রাজনীতি করছে বিএনপি: ওবায়দুল কাদের ◈ বুশরা বিবিকে ‘টয়লেট ক্লিনার’ মেশানো খাবার খাওয়ানোর অভিযোগ ইমরানের ◈ গাজায় নিহতের সংখ্যা ৩৪ হাজার ছাড়াল ◈ প্রার্থী নির্যাতনের বিষয়ে পুলিশ ব্যবস্থা নেবে, হস্তক্ষেপ করবো না: পলক ◈ বিনা কারণে কারাগার এখন বিএনপির নেতাকর্মীদের স্থায়ী ঠিকানা: রিজভী ◈ অ্যাননটেক্সকে জনতা ব্যাংকের সুদ মওকুফ সুবিধা বাতিলের নির্দেশ বাংলাদেশ ব্যাংকের

প্রকাশিত : ২২ আগস্ট, ২০১৮, ০৮:৩২ সকাল
আপডেট : ২২ আগস্ট, ২০১৮, ০৮:৩২ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

এখনো পথে হাজারো মানুষ, বাড়িতে যে যেতেই হবে

ডেস্ক রিপোর্ট : রাত পোহালেই ঈদ। অথচ এখনো নাড়ির টানে ঢাকা ছাড়ছে মানুষ। লক্ষ্য একটাই যেকোনো মূল্যে বাড়ি যেতে হবে। রাস্তার এই কষ্ট হয়তো মনেই পড়বে না প্রিয়জনের মুখ দেখলে। আনন্দ ভাগাভাগি করলে।

মঙ্গলবার রাতে রাজধানীর সায়েদাবাদ বাস টার্মিনাল ঘুরে এমনটাই দেখা গেছে। এখনো সেখানে শতশত মানুষ দাঁড়িয়ে আছে গাড়ির অপেক্ষায়। কেউ বা লোকাল বাসে করেই রওয়ানা হয়েছে বাড়ির উদ্দেশে। মঙ্গলবার সারা দিন ধরেই বাস টার্মিনালে এমন দৃশ্য ছিল চোখে পড়বার মতো।

এদিকে মঙ্গলবার ভোরের দিকে ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কে যানবাহনের চাপ স্বাভাবিক থাকলেও বেলা বাড়ার সঙ্গে পাল্লা দিয়ে তা বাড়তে শুরু করে। মহাসড়কের বিভিন্ন স্থানে থেমে থেমে চলে যানবাহন। এ কারণে চরম ভোগান্তির শিকার হচ্ছেন উত্তরবঙ্গের ঘরমুখো মানুষ।

কমলাপুর রেলস্টেশনে গিয়ে দেখা যায়, ট্রেনের জন্য তিন থেকে চার ঘণ্টা ধরে অপেক্ষা করছে হাজার হাজার যাত্রী। রাজশাহী যাওয়ার আন্ত নগর ধূমকেতু এক্সপ্রেস ট্রেনের যাত্রী মুনিরা ইমন বলেন, দাঁড়িয়ে তিন ঘণ্টা কাটছে। এখনো কেউ বলতে পারছে না যে ট্রেন কখন আসবে। ভিড়ের মধ্যে মালপত্র নিয়ে একবার এখানে আবার ওখানে কোনো রকমে বসে বা দাঁড়িয়ে থাকা মুনিরার চোখে-মুখে ঈদ যাত্রার আনন্দরেখার পরিবর্তে বিরক্তি।

এদিকে বঙ্গবন্ধু সেতুর কাছাকাছি গিয়ে গাড়ি একেবারে থেমে যায়। এক জায়গাতেই গাড়ি থেমে থাকে সাড়ে ৩ থেকে ৪ ঘণ্টা। এভাবেই তীব্র গরম ও জ্যামের মধ্য দিয়ে বাড়ি যাচ্ছেন তারা।

জ্যামের তীব্রতা ছিল মঙ্গলবার বেলা ৩টা থেকে বিকেল সোয়া ৫টা পর্যন্ত। গাড়ির প্রচণ্ড চাপের কারণে মূলত সেতুর পশ্চিম পাশে এবং টোল প্লাজাগুলোতে গাড়ি রিসিভ (ছাড়তে) করতে না পারায় এই জ্যামের সৃষ্টি হয়।

তবুও সবাই বাড়ি যাক নিরাপদে। আনন্দ করুক সবাই মিলে। মনের পশুকে কোরবানি দিয়ে আমরা নিস্পাপ হয়ে যাই। জীবনের এই অপার উপলব্ধিগুলো ছড়িয়ে যাক সবার মধ্যে। কালের কন্ঠ

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়