মো. ইউসুফ আলী বাচ্চু: ঈদের বাকি আর মাত্র কয়েক ঘন্টা । মুসলমানদের দ্বিতীয় বৃহৎ ধর্মীয় অনুষ্ঠান এই ঈদুল আজহা। তাই এই কর্মব্যস্ত জীবনের ছুটির ফাঁকে ঈদের আনন্দের ভাগাভাগির জন্য মানুষ ফিরছে তার আপনজনের কাছে।
আর এই আনন্দ ভাগাভাগির জন্য নিতে হচ্ছে অনেকটা ঝুঁকি। ঘরমুখো মানুষের চাপে তিল ধারণের ঠাই নাই মাওয়া ফেরিঘাট এলাকায়। আর এই সুযোগে এক শ্রেণীর মুনাফাখোর বাস মালিক, লঞ্চ মালিক, স্পিড বোর্ড মালি হাতিয়ে নিচ্ছে নির্ধারিত ভাড়ার চাইতে দ্বিগুণ, তিনগুণ বেশি টাকা।
সরেজমিনে দেখা যায়, গুলিস্থান থেকে মাওয়া ফেরিঘাট স্বাভাবিক ভাড়া ৭০ টাকা কিন্তু সখানে আদায় করা হচ্ছে ২৫০- ৩০০ টাকা। আবার কিছু অসাধু চক্র বাস সংকট দেখিয়ে সাধারণ যাত্রীদের হয়রানি করছে ফলে বেশি ভাড়া দিতে বাধ্য হয়।
মাওয়া ঘাটের দায়িত্বরত এক পুলিশ কর্মকর্তাকে এ বিষয় প্রশ্ন করা হলে তিনি কৌশলে এড়িয়ে যান।
ভুক্তভোগী লঞ্চযাত্রী শিল্পী বেগম বলেন, বহুত কষ্টে লঞ্চে উঠছি তার পরও ভাড়া স্বাভাবিকের তুলনায় বেশি। আগে ভাড়া ছিল ৩০ টাকা এখন নিচ্ছে ৪৫ টাকা।
এ বিষয় জানতে চাইলে খাজা লঞ্চের সুপারভাইজার কালু শেখ বলেন, ঈদের সময় তো একটু বেশি নিচ্ছি। সবাই তো ঈদ বোনাস পায় আমাদের তো আর বোনাস দেয়না মালিক।
আপনার মতামত লিখুন :