শিরোনাম
◈ ভুটানের রাজার সঙ্গে থিম্পু পৌঁছেছেন তথ্য প্রতিমন্ত্রী ◈ চট্টগ্রামের জুতার কারখানার আগুন নিয়ন্ত্রণে ◈ জিয়াও কখনো স্বাধীনতার ঘোষক দাবি করেনি, বিএনপি নেতারা যেভাবে করছে: ড. হাছান মাহমুদ ◈ আওয়ামী লীগ সবচেয়ে বড় ভারতীয় পণ্য: গয়েশ্বর ◈ সন্ত্রাসীদের ওপর ভর করে দেশ চালাচ্ছে সরকার: রিজভী ◈ ইফতার পার্টিতে আওয়ামী লীগের চরিত্রহনন করছে বিএনপি: কাদের ◈ বাংলাদেশে কারাবন্দী পোশাক শ্রমিকদের মুক্তির আহ্বান যুক্তরাষ্ট্রের ফ্যাশন লবি’র ◈ দক্ষিণ আফ্রিকায় সেতু থেকে তীর্থ যাত্রীবাহী বাস খাদে, নিহত ৪৫ ◈ ২২ এপ্রিল ঢাকায় আসছেন কাতারের আমির, ১০ চুক্তির সম্ভাবনা ◈ ইর্ন্টান চিকিৎসকদের দাবি নিয়ে প্রধানমন্ত্রী’র সঙ্গে কথা বলেছি: স্বাস্থ্যমন্ত্রী

প্রকাশিত : ১৩ আগস্ট, ২০১৮, ০৬:০০ সকাল
আপডেট : ১৩ আগস্ট, ২০১৮, ০৬:০০ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

দিল্লিতে মাইকে আজানে শব্দদূষণ হচ্ছে কিনা, খতিয়ে দেখার নির্দেশ

আব্দুর রাজ্জাক: ভারতের জাতীয় পরিবেশ আদালত পূর্ব দিল্লির সাতটি মসজিদে আজানের দ্বারা শব্দদূষণ হচ্ছে কি না, তা খতিয়ে দেখার নির্দেশ দিয়েছে। অখ- ভারত মোর্চা নামে কট্টরপন্থী সংগঠনের অভিযোগের পর আদালতের এই নির্দেশনা এল। অথচ, ৪ মাস আগে হনুমান জয়ন্তী পালন করতে মোটরবাইক মিছিল করে দিল্লির রাস্তায় নেমেছিল এই সংগঠন। মসজিদের সামনে গিয়ে অস্ত্রশস্ত্র হাতে স্লোগান তুলে গ-গোল পাকানোর অভিযোগে এই সংগঠনের বিরুদ্ধে পুলিশের তদন্ত এখনও চলছে।

অখ- মোর্চার অভিযোগ ছিল, পরিবেশ রক্ষা আইন ও শব্দদূষণ নিয়ন্ত্রণ বিধি ভেঙে ওই মসজিদগুলি আজানের সময়ে লাউডস্পিকার বাজাচ্ছে। প্রধান বিচারপতি আদর্শ কুমার গয়ালের নেতৃত্বে পরিবেশ আদালতের বেঞ্চের নির্দেশ, কেন্দ্রীয় ও দিল্লির দূষণ নিয়ন্ত্রণ বিভাগকে শব্দদূষণ যাচাইয়ের কাজটি করতে হবে। সুপ্রিম কোর্টের আদেশ অনুযায়ী নির্দিষ্ট ডেসিবেলের মধ্যে যাতে লাউডস্পিকার বাজানো হয়, তা দেখার দায়িত্ব দিল্লি পুলিশের।

আদালতের এই নির্দেশ পেয়ে উল্লসিত মোর্চা সভাপতি সন্দীপ আহুজা বলেন, 'দূষণ নিয়ন্ত্রণ বিভাগ যা করার করবে। তার সঙ্গে আমরাও পরীক্ষা করতে নামব। সোজা ১০০ নম্বরে ফোন করে আজানের আওয়াজ শুনিয়ে দেব।'

তবে দেশটির আইন অনুযায়ী, হাসপাতাল-স্কুলের মতো সাইলেন্স জোনে লাউডস্পিকারের নির্ধারিত মাত্রা দিনের বেলায় ৫০ ডেসিবেল, রাতে ৪০ ডেসিবেল। আবাসিক এলাকায় তা যথাক্রমে ৫৫ ডেসিবেল ও ৪৫ ডেসিবেল। ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়