শিরোনাম
◈ দক্ষিণ আফ্রিকায় সেতু থেকে তীর্থ যাত্রীবাহী বাস খাদে, নিহত ৪৫ ◈ প্রাথমিকের তৃতীয় ধাপের পরীক্ষা শুরু, মানতে হবে কিছু নির্দেশনা ◈ ভারত থেকে ১৬৫০ টন পেঁয়াজ আসছে আজ! ◈ বিশ্ববাজারে সোনার সর্বোচ্চ দামের নতুন রেকর্ড ◈ ২২ এপ্রিল ঢাকায় আসছেন কাতারের আমির, ১০ চুক্তির সম্ভাবনা ◈ চেক প্রতারণার মামলায় ইভ্যালির রাসেল-শামিমার বিচার শুরু ◈ ইর্ন্টান চিকিৎসকদের দাবি নিয়ে প্রধানমন্ত্রী’র সঙ্গে কথা বলেছি: স্বাস্থ্যমন্ত্রী ◈ প্রফেসর ইউনূসকে প্রদত্ত "ট্রি অব পিস" প্রধানমন্ত্রীকে প্রদত্ত একই ভাস্করের একই ভাস্কর্য: ইউনূস সেন্টার ◈ নির্বাচনী বন্ড কেবল ভারত নয়, বিশ্বের সবচেয়ে বড় কেলেঙ্কারি: অর্থমন্ত্রীর স্বামী ◈ কুড়িগ্রামে অর্থনৈতিক অঞ্চলের স্থান পরিদর্শন করে দেশে ফিরলেন ভুটানের রাজা

প্রকাশিত : ১২ আগস্ট, ২০১৮, ০৮:৫৩ সকাল
আপডেট : ১২ আগস্ট, ২০১৮, ০৮:৫৩ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

মুজিব-ইন্দিরা চুক্তিতেই আছে অভিবাসী প্রতিহত করার অঙ্গীকার :মোদি

আন্তর্জাতিক ডেস্ক : ভারতে অবৈধ অভিবাসীদের প্রতিরোধ করার বিষয়টি ১৯৭২ সালে বঙ্গবন্ধু শেষ মুজিবুর রহমান ও ইন্দিরা গান্ধীর মধ্যে স্বাক্ষরিত ঐতিহাসিক চুক্তির অন্যতম অঙ্গীকার বলে মন্তব্য করেছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। ওই চুক্তি অনুযায়ীই আসামের ৪০ লাখ বাঙালিকে নাগরিক তালিকা থেকে বের করে দেয়া হয়েছে বলে ইঙ্গিত দেন তিনি। ভারতের ইংরেজি দৈনিক টাইমস অব ইন্ডিয়াকে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে এসব কথা বলেন তিনি।

মোদি বলেন, সেখানকার অবৈধ অভিবাসীদের প্রতিহত করার বিষয়টি ১৯৮৫ সালে প্রধানমন্ত্রী রাজিব গান্ধী ও আসামের সর্বদলীয় ছাত্র ইউনিয়নের মধ্যে স্বাক্ষরিত চুক্তির গুরুত্বপূর্ণ শর্ত ছিল। এটি ১৯৭২ সালে স্বাক্ষরিত ইন্দিরা-মুজিব চুক্তিরও অন্যতম অঙ্গীকার। কংগ্রেস এসব চুক্তি স্বীকার করে। কিন্তু ভোট-ব্যাংকের রাজনীতির কারণে তারা এটা বাস্তবায়ন করে না। কংগ্রেসের রাজনৈতিক সদিচ্ছা ও সাহসের অভাব রয়েছে।

মোদি আরো বলেন, নাগরিক তালিকা চুড়ান্ত করা ভারতের জনগণের কাছে আমাদের অঙ্গীকার। এটা রাজনীতির স্বার্থে না, জনগণের স্বার্থে। আমরা সুপ্রিমকোর্টের নির্দেশনা মেনে চলছি, কোর্টের নির্ধারণ করে দেয়া নিরপেক্ষ প্রক্রিয়া অনুসরণ করছি। এই প্রক্রিয়া চলছে। আসামের অবৈধ অভিবাসী ইস্যুতে ভারতের জনগণ বিজেপি সরকারের পাশে থাকবে বলে আশা প্রকাশ করেন তিনি। বলেন, ‘যে কোন জাতির জন্য সার্বভৌমত্ব ও নাগরিকত্ব অপরিহার্য বিষয়। আমি নিশ্চিত যে, এ বিষয়ে সকল ভারতীয় নাগরিক একমত হবেন। যারা অহেতুক বিতর্ক সৃষ্টি করছেন, তাদের এ কার্যক্রমের মৌলিক প্রকৃতি বোঝা উচিত। আর সেটা সুপ্রিম কোর্ট পর্যবেক্ষণ করছে। কিন্তু ভারতের প্রধান বিচারপতির ওপর কোন আস্থা বিরোধীদের নেই। এমনকি আসামের নাগরিক তালিকা পর্যবেক্ষণকারী সুপ্রিম কোর্টকেও বিশ্বাস করে না তারা। এটা স্ববিরোধী।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়