শিরোনাম
◈ জাতীয় পতাকার নকশাকার শিব নারায়ণ দাস মারা গেছেন ◈ ইরানের ইস্পাহান ও তাব্রিজে ইসরায়েলের ড্রোন হামলা, ৩টি ভূপাতিত (ভিডিও) ◈ ভেটোর তীব্র নিন্দা,মার্কিন নীতি আন্তর্জাতিক আইনের নির্লজ্জ লংঘন : ফিলিস্তিন ◈ স্কুল পর্যায়ের শিক্ষার্থীদের গল্প-প্রবন্ধ নিয়ে সাময়িকী প্রকাশনা করবে বাংলা একাডেমি ◈ দক্ষিণ ভারতে ইন্ডিয়া জোটের কাছে গো-হারা হারবে বিজেপি: রেভান্ত রেড্ডি ◈ ভারতের পররাষ্ট্র সচিব বিনয় মোহন কোয়াত্রার ঢাকা সফর স্থগিত ◈ চিকিৎসকদের সুরক্ষা নিশ্চিত করতে সংসদে আইন পাশ করব: স্বাস্থ্যমন্ত্রী ◈ ব্রিটিশ হাইকমিশনারের সঙ্গে বিএনপি নেতাদের বৈঠক ◈ উপজেলা নির্বাচন: মন্ত্রী-এমপিদের আত্মীয়দের সরে দাঁড়ানোর নির্দেশ আওয়ামী লীগের ◈ বোতলজাত সয়াবিনের দাম লিটারে ৪ টাকা বাড়লো

প্রকাশিত : ১২ আগস্ট, ২০১৮, ০৫:০৫ সকাল
আপডেট : ১২ আগস্ট, ২০১৮, ০৫:০৫ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

বংশগত হৃদরোগের ব্যাপারে সচেতনতা প্রয়োজন

ডা. লুৎফুর রহমান : অল্প বয়সে হৃদরোগে আক্রান্তের সংখ্যা দ্রুত বৃদ্ধির অন্যতম কারণ হচ্ছে বংশগত হৃদরোগ। সাধারণত বয়স ৪০ এর পরে হৃদরোগের ব্যাপারে সচেতন হতে বলা হলেও বংশগত হৃদরোগের ক্ষেত্রে নির্দিষ্ট কোন বয়সসীমা থাকেনা বলে এ ব্যাপারে অতিরিক্ত সাবধানতা প্রয়োজন।

সুষম খাদ্যাভ্যাস, স্বাস্থ্যকর জীবনযাপন, ধূমপান পরিহার, ডায়াবেটিস ও উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণের পাশাপাশি রক্তে চর্বির মাত্রা নিয়ন্ত্রণকে গুরুত্বের সাথে বিবেচনা করা প্রয়োজন। কেননা, চর্বির মাত্রা বৃদ্ধিই হৃদযন্ত্রের রক্তনালীর ব্লক ও হার্ট অ্যাটাকের মত মারাতœক জটিলতার সূত্রপাত ঘটায়। ডায়াবেটিস ও উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে যতটা সচেতনতা প্রয়োজন, ঠিক ততটাই সচেতনতা দরকার রক্তে চর্বির মাত্রা নিয়ন্ত্রণে। সেই সাথে নিয়মিত অর্থাৎ বছরে দুই এক বার কার্ডিয়াক চেক আপ করা আবশ্যক এবং শারীরিক পরিশ্রম যেমন প্রতিদিন ৩০ - ৪০ মিনিট হাঁটার কোন বিকল্প নাই। কোন কোন ক্ষেত্রে রক্তে চর্বির মাত্রা নিয়ন্ত্রণে শারীরিক পরিশ্রমের সাথে ওষুধ সেবন করতে হতে পারে। রক্তে চর্বির মাত্রা নিয়ন্ত্রণই পারে বংশগত হৃদরোগের ঝুঁকি কমাতে।

পরিচিতি : বিভাগীয় প্রধান (কার্ডিয়াক), ল্যাবএইড হাসপাতাল/ মতামত গ্রহণ : মো.এনামুল হক এনা / সম্পাদনা : মোহাম্মদ আবদুল অদুদ

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়