শিরোনাম
◈ ইরানের ওপর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্যের নতুন নিষেধাজ্ঞা ◈ আবারও বাড়লো স্বর্ণের দাম  ◈ চলচ্চিত্র ও টিভি খাতে ভারতের সঙ্গে অভিজ্ঞতা বিনিময় হবে: তথ্য প্রতিমন্ত্রী ◈ উপজেলা নির্বাচনে প্রভাব বিস্তার করলেই ব্যবস্থা: ইসি আলমগীর  ◈ ভারতের পররাষ্ট্র সচিব বিনয় মোহন কোয়াত্রার ঢাকা সফর স্থগিত ◈ বিএনপি নেতাকর্মীদের জামিন না দেওয়াকে কর্মসূচিতে পরিণত করেছে সরকার: মির্জা ফখরুল ◈ ব্রিটিশ হাইকমিশনারের সঙ্গে বিএনপি নেতাদের বৈঠক ◈ মিয়ানমার সেনার ওপর নিষেধাজ্ঞা থাকায় তাদের সঙ্গে সরাসরি যোগাযোগ করা সম্ভব হচ্ছে না: সেনা প্রধান ◈ উপজেলা নির্বাচন: মন্ত্রী-এমপিদের আত্মীয়দের সরে দাঁড়ানোর নির্দেশ আওয়ামী লীগের ◈ বোতলজাত সয়াবিনের দাম লিটারে ৪ টাকা বাড়লো

প্রকাশিত : ২৮ জুলাই, ২০১৮, ০৬:৪৫ সকাল
আপডেট : ২৮ জুলাই, ২০১৮, ০৬:৪৫ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

২৪% অর্থ পেয়েছে আইওএম

শোভন দত্ত: জাতিসংঘের আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থা (আইওএম) রোহিঙ্গাদের জন্য মোট ১৮ কোটি ২১ লাখ ডলার তহবিল সংগ্রহের আবেদন জানিয়েছিল। এখন পর্যন্ত এর মধ্যে মাত্র ২৪ শতাংশ জোগাড় করতে পেরেছে সংস্থাটি। সংস্থাটির গতকাল প্রকাশিত এক সাপ্তাহিক প্রতিবেদন সূত্রে এ তথ্যও জানা যায়।

২০-২৬ জুলাই পর্যন্ত পরিচালিত কার্যক্রমের ভিত্তিতে গতকাল ‘আইওএম বাংলাদেশ রোহিঙ্গা হিউম্যানিটারিয়ান ক্রাইসিস রেসপন্সÑ এক্সটারনাল আপডেট’ শীর্ষক এক প্রতিবেদন প্রকাশ করে। এতে দেখা যায়, এখন পর্যন্ত যেসব খাতে বরাদ্দের জন্য তহবিল সংগ্রহের আবেদন জানিয়েছিল আইওএম, তার মধ্যে সবচেয়ে খারাপ পরিস্থিতিতে আছে বিকল্প জ্বালানি, স্বাস্থ্যসেবা, পানি ও পয়োনিষ্কাশন, জরুরি সহায়তা সেবা খাত। এসব খাতের প্রতিটিতেই তহবিল ঘাটতি ৮০ শতাংশের বেশি।

এছাড়া সাইট ব্যবস্থাপনা, সাইট উন্নয়ন ও জরুরি রক্ষণাবেক্ষণ প্রকৌশল খাতেও প্রচুর ঘাটতি রয়েছে। প্রতিবেদনে বলা হয়, বর্ষা মৌসুমে অতিরিক্ত সহায়তা করা না গেলে সবচেয়ে নাজুক পরিস্থিতিতে বসবাসরত রোহিঙ্গা উদ্বাস্তুদের জীবন সংশয়ের মুখে পড়বে।
বর্ষা মৌসুমে এরই মধ্যে ছোটখাটো নানা মাত্রার দুর্যোগের শিকার হয়েছে রোহিঙ্গারা। আইওএমের তথ্য বলছে, এখন পর্যন্ত ভূমিক্ষয় বা ভূমিধস, জলাবদ্ধতা, অতিরিক্ত বায়ুপ্রবাহ, বজ্রপাত ও বন্যাসহ মোট ৪৬৩টি দুর্যোগ সংঘটিত হওয়ার কথা জানা গেছে। এসব ঘটনায় এখন পর্যন্ত ৮ হাজার ৯৭১টি খানার মোট ৪০ হাজার ১৮৪ জন ব্যক্তি নানা মাত্রায় ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে বলে প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়।

এদিকে গতকাল প্রকাশিত এক বিজ্ঞপ্তিতে আইওএম জানায়, রোহিঙ্গা শিবিরে জরুরি স্বাস্থ্যসেবা দেয়ার পথে এখন সবচেয়ে বড় বাধা দাঁড়িয়েছে মৌসুমি বৃষ্টিপাত। সংস্থাটির স্বাস্থ্যকর্মীদের কোনো কোনো জায়গায় কোমর পানি পার অসুস্থদের জরুরি চিকিৎসাসেবা দিতে হয়েছে। এছাড়া ভূমি পরিস্থিতি ভয়াবহ মাত্রায় খারাপ হওয়ার কারণে মেডিকেল ফ্যাসিলিটিগুলো চালু রাখতে গিয়ে হিমশিম খেতে হচ্ছে সংস্থাটিকে।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়