শিরোনাম
◈ সাভারে শো-রুমের স্টোররুমে বিস্ফোরণ, দগ্ধ ২ ◈ ইরানের ওপর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্যের নতুন নিষেধাজ্ঞা ◈ আবারও বাড়লো স্বর্ণের দাম  ◈ চলচ্চিত্র ও টিভি খাতে ভারতের সঙ্গে অভিজ্ঞতা বিনিময় হবে: তথ্য প্রতিমন্ত্রী ◈ উপজেলা নির্বাচনে প্রভাব বিস্তার করলেই ব্যবস্থা: ইসি আলমগীর  ◈ ভারতের পররাষ্ট্র সচিব বিনয় মোহন কোয়াত্রার ঢাকা সফর স্থগিত ◈ বিএনপি নেতাকর্মীদের জামিন না দেওয়াকে কর্মসূচিতে পরিণত করেছে সরকার: মির্জা ফখরুল ◈ ব্রিটিশ হাইকমিশনারের সঙ্গে বিএনপি নেতাদের বৈঠক ◈ মিয়ানমার সেনার ওপর নিষেধাজ্ঞা থাকায় তাদের সঙ্গে সরাসরি যোগাযোগ করা সম্ভব হচ্ছে না: সেনা প্রধান ◈ উপজেলা নির্বাচন: মন্ত্রী-এমপিদের আত্মীয়দের সরে দাঁড়ানোর নির্দেশ আওয়ামী লীগের

প্রকাশিত : ২৪ জুলাই, ২০১৮, ০৮:৩২ সকাল
আপডেট : ২৪ জুলাই, ২০১৮, ০৮:৩২ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

প্রার্থীর ছড়াছড়ি আওয়ামী লীগে

ডেস্ক রিপোর্ট : ঝিনাইদহ-২ (সদর-হরিণাকুণ্ড) আসনে একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রার্থী মনোনয়ন নিয়ে আওয়ামী লীগের বেশ কয়েকজন লবিং চালাচ্ছেন।

বিএনপি চায় আসন পুনরুদ্ধার। এখানে তাদের দু’জন প্রার্থীর নাম শোনা যাচ্ছে। আর জাতীয় পার্টির (এরশাদ) থেকে একজনের তৎপরতা দেখা যাচ্ছে। আওয়ামী লীগের চারজন প্রার্থী মনোনয়ন পেতে চেষ্টা চলাচ্ছেন এদের মধ্যে সাবেক এমপি ও জেলা আওয়ামী লীগের সিনিয়র সহ-সভাপতি শফিকুল ইসলাম অপু, জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান ও জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম-আহ্বায়ক কনক কান্তি দাস, জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও পৌর মেয়র সাইদুল করিম মিন্টু, জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি নাসের শাহরিয়ার জাহেদী মহুল ও বর্তমান এমপি আওয়ামী লীগে তাহজীব আলম সিদ্দিকী সমি।

অপর বিএনপির দু’জন হলেন জেলা বিএনপির সভাপতি ও সাবেক সংসদ সদস্য মশিউর রহমান, ও বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য মীর রবিউল ইসলাম লাবলু। এছাড়াও জাতীয় পার্টির (এরশাদ) রাশেদ মাজমাদারের নাম শোনা যাচ্ছে।
কনক কান্তি দাস বলেন, আমি মাঠে-ময়দানে সবমসয় থাকি। নেত্রী আমাকে নমিনেশন দিলে নির্বাচন করব।
শফিকুল ইসলাম অপু বলেন, ’৯০ পর এ আসনে আওয়ামী লীগ থেকে আমিই একমাত্র জয়লাভ করেছিলাম। নেত্রী এবারো আমাকে নমিনেশন দেবেন। নেতৃত্ব নিয়ে নেতাদের মধ্যে একটু প্রতিদ্বন্দ্বি থাকতেই পারে। নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করা হলে ঠিক হয়ে যাবে।
আওয়ামী লীগের সব মনোনয়ন প্রত্যাশীই লবিং-এ এগিয়ে আছেন। ভাগ্যের চাকা কার উপর ঘুরবে তা দলের প্রধানের উপর নির্ভর করছে বলে স্থানীয় নেতারা জানান।

বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য মীর রবিউল ইসলাম লাভলু বলেন, সরকারি দলের অত্যাচার-নির্যাতনে বিএনপির নেতাকর্মীরা দিশাহারা। দলকে কুক্ষিগত ও দুর্বল নেতৃত্বের প্রতি দলের নেতাকর্মীরা বিক্ষুব্ধ হয়ে উঠেছিল। তাই দলের হাই কমান্ডের নির্দেশে জেলায় কাজ করে যাচ্ছি। নেত্রী আমাকে নেমিনেশন দিলে নির্র্বাচন করবো।

জেলা বিএনপির সভাপতি মসিউর রহমান বলেন, দলে গ্রুপিং নেই। ক্ষমতাসীন দলের অত্যাচার-নির্যাতন সহ্য করে টিকে আছে বিএনপি। এখানে দলের ভিত খুবই শক্ত। নেত্রী আমাকে নমিনেশন দেবেন। এবার আসনটি আবার পুনরুদ্ধার করব।
জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আব্দুল মালেক বলেন, সুষ্ঠু নির্বাচন হলে বিএনপি বিপুল ভোটে জয়লাভ করবে।
হরিণাকুণ্ড উপজেলা বিএনপির ভারপ্রাপ্ত সভাপতি ডা. আবুল কাসেম বলেন, সরকারের বিভিন্ন অত্যাচার, নির্যাতন জেল-জুলুম হুলিয়াকেও পরোয়া না করে মাঠের রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডে সক্রিয় আছি। নির্বাচনে আমরাই জিতব।
কেন্দ্রে বিএনপির দুই নেতার লবিং রয়েছে। উভয়ের মেধ্য একজন নমিনেশন পাবে। তবে মশিউর রহমান দাবি করেন তিনিই নমিনেশন পাবেন। সূত্র : ডেইলি বাংলাদেশ

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়