শিরোনাম
◈ ঢাকা শিশু হাসপাতালের আগুন নিয়ন্ত্রণে ◈ ইরানে ইসরায়েলের হামলার খবরে বিশ্বজুড়ে উত্তেজনা, তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের আতঙ্ক ◈ বিমানবন্দরের থার্ড টার্মিনালের বাউন্ডারি ভেঙে বাস ঢু‌কে প্রকৌশলী নিহত ◈ জাতীয় পতাকার নকশাকার শিব নারায়ণ দাস মারা গেছেন ◈ ইরানের ইস্পাহান ও তাব্রিজে ইসরায়েলের ড্রোন হামলা, ৩টি ভূপাতিত (ভিডিও) ◈ ভেটোর তীব্র নিন্দা,মার্কিন নীতি আন্তর্জাতিক আইনের নির্লজ্জ লংঘন : ফিলিস্তিন ◈ স্কুল পর্যায়ের শিক্ষার্থীদের গল্প-প্রবন্ধ নিয়ে সাময়িকী প্রকাশনা করবে বাংলা একাডেমি ◈ দক্ষিণ ভারতে ইন্ডিয়া জোটের কাছে গো-হারা হারবে বিজেপি: রেভান্ত রেড্ডি ◈ ভারতের পররাষ্ট্র সচিব বিনয় মোহন কোয়াত্রার ঢাকা সফর স্থগিত ◈ চিকিৎসকদের সুরক্ষা নিশ্চিত করতে সংসদে আইন পাশ করব: স্বাস্থ্যমন্ত্রী

প্রকাশিত : ২৩ জুলাই, ২০১৮, ০৬:৩২ সকাল
আপডেট : ২৩ জুলাই, ২০১৮, ০৬:৩২ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

মহেশখালীতে একাধিক অবৈধ অস্ত্র কারখানার সন্ধান

ডেস্ক রিপোর্ট : একাধিক অবৈধ অস্ত্র কারখানার সন্ধান বের করেছে র‌্যাব। সেই চট্টগ্রামের মহেশখালীর কালারমারছড়ার দূর্গম পাহাড়েই আবারো এ ধরনের কারখানাগুলো খুঁজে বের করছে র‌্যাব-৭।

এ ঘটনায় আব্দুল হাকিম ও মো. শহীদুল্লাহ্ নামে দু’জনকে আটক করা হয়েছে। তারা দু’জনেই অস্ত্র তৈরীর কারিগর ও বিক্রেতা।
শনিবার গভীর রাতে এ কারখানা খুঁজে বের করা হয় বলে র‌্যাব-৭ এর সিনিয়র এএসপি মিনতানুর রহমান অভিযান স্থল থেকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

তিনি (শনিবার) রাত ১টার দিকে বলেন, গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে শনিবার তারামেশতারা বাজার থেকে আব্দুল হাকিম ও মো. শহীদুল্লাহ্ নামে দুই ব্যক্তিকে আটক করা হয়। তারা দু’জনেই অস্ত্র তৈরীর কারিগর ও বিক্রেতা। পরে তারা দু’জন জিজ্ঞসাবাদে স্বীকার করে যে, দীর্ঘ দিন ধরে তারা দেশিয় প্রযুক্তি ব্যবহার করে রাইফেল, বন্দুকসহ বিভিন্ন প্রকারের অস্ত্র তৈরী করে আসছে। অস্ত্র তৈরীর পর সেগুলো কালো বাজারে অপরাধীদের কাছে বিক্রি করা হয়। মহেশখালীর পাহাড়ে তাদের একটি অবৈধ অস্ত্র তৈরীর কারাখানা আছে বলে স্বীকার করে।

তিনি আরো জানান, আমরা হাকিম ও শহীদুল্লাহকে নিয়ে সেই অস্ত্র তৈরীর কারখানায় আসি। কারখানাটিতে দেশি তৈরী রাইফেল, বন্দুক, ওয়ান স্যুটারসহ বিভিন্ন ধরনের ‘অনেক অনেক’ অস্ত্র উদ্ধার করা হয়। র‌্যাব-৭ এর এই সিনিয়র এএসপি আরো বলেন, আমরা এখনো অভিযানে রয়েছি। প্রথম কারখানায় বিপুল পরিমানে অস্ত্র পেয়ে আটক হাকিম ও শহীদুল্লাহকে আবারো ব্যাপক জিজ্ঞাসাবাদ করে জানা যায়, তাদের আরো এমন গোপন কারখানা রয়েছে। অন্য কারখানোগুলো খুঁজে বের করতে অভিযান চলছে।
খুঁজে পাওয়া কারখানায় কি কি ধরণের ও কতগুলো অস্ত্র পাওয়া গেছে এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, আমি এখন পাহাড়ের উপরে রয়েছি। তালিকা করা হচ্ছে, শেষ হলে জানাবো।

অন্য কোন কারখানা পেয়েছেন এ প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, পরেরটিতে এখনো পৌছাইনি। তবে খোঁজা হচ্ছে। কতটি এমন গোপন কারখানার কথা স্বীকার করেছে আটককৃতরা, জবাবে তিনি বলেন- দুঃখিত, অভিযানের স্বার্থে এ তথ্যটি এখনই জানানো সম্ভব হচ্ছে না। তবে অভিযান শেষে অবশ্যই আপনাদেরকে বিস্তারিত সবকিছুই জানানো হবে।

অভিযান শেষে রোববার সকাল ৮টায় এএসপি মিনতানুর রহমান আরো বলেন, ওই পাহাড়ে অভিযান পরিচালনা করে ২টি অস্ত্র তৈরির কারখানার সন্ধান পাওয়া যায়। সেখানে অস্ত্র তৈরির বিপুল পরিমাণ সরঞ্জামসহ ২০টি বিভিন্ন ধরনের অস্ত্র ও বিপুল পরিমাণ গুলি উদ্ধার করা হয়। সূত্র : ডেইলি বাংলাদেশ

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়