তানভীর রিজভী: বাংলাদেশে রোহিঙ্গা শরনার্থীদের জন্য কাজ করছেন চিকিৎসকদের এমন একটি দল বলছে যে মিয়ান্মারের সেনাবাহিনী এবং অসামরিক লোকজনের হাতে রোহিঙ্গারা যে কী পরিমাণে নির্যাতনের শিকার হয়েছে তার প্রমাণ পাওয়া যায় চিকিৎসা সংক্রান্ত বৈজ্ঞানিক তথ্যে উপাত্তে।
ফিজিসিয়ান্স ফর হিউম্যান রাইটস (পিএইচআর) তাদের এক প্রতিবেদনে রাখাইন রাজ্যের চুৎ পিন গ্রামে ২০১৭ সালে আক্রমণের সময়ে প্রাণে রক্ষা পাওয়া ২২ জন রোহিঙ্গার ফরেন্সিক উপাত্ত বিস্তারিত ভাবে তুলে ধরে।
চিকিৎসকদের এই দলটি বলছে চুৎ পিন গ্রাম হচ্ছে মিয়ান্মার কর্তৃপক্ষ যে রোহিঙ্গা জনগণের বিরুদ্ধে সহিংস অভিযান চালিয়েছিল তার উৎকৃষ্ দৃষ্টান্ত। আর তাই ঐ গ্রামে এবং রাখাইন রাজ্যের অন্যত্র যা ঘটেছে তাকে মনাবতার বিরুদ্ধে অপরাধ হিসেবে গণ্য করে এর তদন্ত হওয়া উচিৎ।
পিএইচআর এর পরিচালক ড. হোমার ভেন্টার্স জানান, যে তারা ঐ সব লোকজনের দেহে একাধিক গুলির চিহ্ন পান এবং ধর্ষণ ও যৌন নিপীড়নের অসংখ্য বিবরণ শোনেন। তিনি বলেন যে তাঁরা খুব গভীর ভাবে ক্ষত স্থানগুলো বিশ্লেষণ করে দেখেছেন, প্রত্যক্ষদর্শীর বিবরণ নিয়েছেন। তিনি আরো বলেন, “ঐ সব বেঁচে যাওয়া মানুষের দেওয়া বিববরণের সঙ্গে আমাদের করা ফরেনসিক পরীক্ষায় পাওয়া তথ্য উপাত্ত মিলে যায়। ভয়েস অব আমেরিকা।
আপনার মতামত লিখুন :