শিরোনাম
◈ স্কুল পর্যায়ের শিক্ষার্থীদের গল্প-প্রবন্ধ নিয়ে সাময়িকী প্রকাশনা করবে বাংলা একাডেমি ◈ দক্ষিণ ভারতে ইন্ডিয়া জোটের কাছে গো-হারা হারবে বিজেপি: রেভান্ত রেড্ডি ◈ ইরানের ওপর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্যের নতুন নিষেধাজ্ঞা ◈ আবারও বাড়লো স্বর্ণের দাম  ◈ ভারতের পররাষ্ট্র সচিব বিনয় মোহন কোয়াত্রার ঢাকা সফর স্থগিত ◈ বিএনপি নেতাকর্মীদের জামিন না দেওয়াকে কর্মসূচিতে পরিণত করেছে সরকার: মির্জা ফখরুল ◈ ব্রিটিশ হাইকমিশনারের সঙ্গে বিএনপি নেতাদের বৈঠক ◈ মিয়ানমার সেনার ওপর নিষেধাজ্ঞা থাকায় তাদের সঙ্গে সরাসরি যোগাযোগ করা সম্ভব হচ্ছে না: সেনা প্রধান ◈ উপজেলা নির্বাচন: মন্ত্রী-এমপিদের আত্মীয়দের সরে দাঁড়ানোর নির্দেশ আওয়ামী লীগের ◈ বোতলজাত সয়াবিনের দাম লিটারে ৪ টাকা বাড়লো

প্রকাশিত : ২২ জুলাই, ২০১৮, ০৮:০০ সকাল
আপডেট : ২২ জুলাই, ২০১৮, ০৮:০০ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে আলোচনায় বসলে ভুল হবে: ইরান

ডেস্ক রিপোর্ট : যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে আলোচনায় বসলে ‘নিশ্চিতভাবেই ভুল’ হবে বলে মন্তব্য করেছেন ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ খামেনি। তার সরকারি ওয়েবসাইটের মাধ্যমে এই মন্তব্য করেন তিনি। তিনি বলেন, যুক্তরাষ্ট্র ভরসাযোগ্য নয়।

ডোনাল্ড ট্রাম্প মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হওয়ার পর যুক্তরাষ্ট্র-ইরান সম্পর্ক আরও বেশি তিক্ততায় রূপ নিয়েছে। সিরিয়া ও ইয়েমেন যুদ্ধ নিয়ে ইরানি পররাষ্ট্র নীতি এবং ২০১৫ সালে স্বাক্ষরিত ইরানের পারমাণবিক চুক্তি নিয়ে দুই দেশের মধ্যে অস্বস্তি বেড়েছে। ওই পরমাণু চুক্তির শর্ত ছিল, ইরান আগামী অন্তত ১০ বছরের জন্য নিজেদের পরমাণু সমৃদ্ধকরণের কাজ কমিয়ে আনবে। বিনিময়ে দেশটির ওপর থেকে ধীরে ধীরে আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়া হবে। তবে বিভিন্ন সময়ে ইরানের বিরুদ্ধে ক্ষেপণাস্ত্র কর্মসূচি চালানোর অভিযোগ করে নিষেধাজ্ঞা জারি রেখেছে যুক্তরাষ্ট্র। ট্রাম্প প্রশাসনের এমন আচরণের কঠোর সমালোচনা করেছে ইরান। একইসঙ্গে বিশেষ করে ইউরোপীয় বিনিয়োগ আকৃষ্ট করতে চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে দেশটি।

শুক্রবার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠকের পর খামেনি বলেন, যুক্তরাষ্ট্রের কোনও কথা। এমনকি তারা কোনও চুক্তি করলেও ভরসা করা যায় না। তাই তাদের সঙ্গে সমঝোতায় যাওয়াটা ভুল। তিনি বলেন, ইরানের পরমাণু সক্ষমতা, উচ্চ মাত্রায় ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধকরণের ক্ষমতা এবং আঞ্চলিক দেশগুলোতে ইরানের সেনা উপস্থিতির ব্যাপারে যুক্তরাষ্ট্রের বিরোধিতা প্রমাণ করে ইসলামি শাসনব্যবস্থার শক্তিমত্তার প্রতি ওয়াশিংটনের গভীর বিদ্বেষ রয়েছে।

পশ্চিমা দেশগুলোর বিরুদ্ধে মানবাধিকার লঙ্ঘনের অভিযোগ তুলে তিনি সাবেক উপনিবেশগুলোতে ইউরোপীয় দেশগুলোর অপরাধযজ্ঞ, পাশ্চাত্যে গণতন্ত্রের সীমাবদ্ধতা, আমেরিকায় বড় দুই রাজনৈতিক দলের স্বৈরাচারী আচরণ এবং ইয়েমেনে সৌদি সরকারের চলমান গণহত্যার প্রতি পশ্চিমা দেশগুলোর পৃষ্ঠপোষকতার কথা উল্লেখ করেন। সূত্র : বাংলা ট্রিবিউন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়