শিরোনাম
◈ অবশেষে মার্কিন সিনেটে সাড়ে ৯ হাজার কোটি ডলারের সহায়তা প্যাকেজ পাস ◈ কক্সবাজারে ঈদ স্পেশাল ট্রেন লাইনচ্যুত, রেল চলাচল বন্ধ ◈ ইউক্রেনকে এবার ব্রিটেননের ৬১৭ মিলিয়ন ডলারের সামরিক সহায়তা ◈ থাইল্যান্ডের উদ্দেশ্য রওনা দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী ◈ জিবুতি উপকূলে অভিবাসীবাহী নৌকাডুবিতে ৩৩ জনের মৃত্যু ◈ লোডশেডিং ১০০০ মেগাওয়াট ছাড়িয়েছে, চাপ পড়ছে গ্রামে ◈ এফডিসিতে মারামারির ঘটনায় ডিপজল-মিশার দুঃখ প্রকাশ ◈ প্রথম ৯ মাসে রাজস্ব আয়ে ১৫.২৩ শতাংশ প্রবৃদ্ধি অর্জন ◈ প্রথম ধাপে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় সাত চেয়ারম্যানসহ ২৬ জন নির্বাচিত ◈ বাংলাদেশের বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে কাতারের বিনিয়োগ আহ্বান রাষ্ট্রপতির

প্রকাশিত : ১৭ জুলাই, ২০১৮, ০২:০৩ রাত
আপডেট : ১৭ জুলাই, ২০১৮, ০২:০৩ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

খালেদা জিয়ার আপিল শুনানি মঙ্গলবার পর্যন্ত মুলতবি

এস এম নূর মোহাম্মদ : জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট মামলায় খালাস চেয়ে বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার আপিলের শুনানি আগামীকাল মঙ্গলবার সকাল সাড়ে ১০টা পর্যন্ত মুলতবি করা হয়েছে। সোমবার বিচারপতি এম. ইনায়েতুর রহিম ও বিচারপতি মো. মোস্তাফিজুর রহমানের বেঞ্চে শুনানি শেষে আগামীকাল পর্যন্ত মুলতবি করা হয়।

শুনানিতে খালেদা জিয়ার আইনজীবী এ জে মোহাম্মদ আলী বলেন, ২০০৬ সালে তৎকালীন তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সময় মাইনাস টু থিয়োরী বাস্তবায়ন করার জন্য এ মামলার সূচনা করা হয়। দেশের শীর্ষ দুই নেত্রীকে মাইনাস করার জন্য বিভিন্ন মামলা সাজানো হয়। এই কেসের বীজ সেই সময় বপন করা হয়। ইতিহাসের ছাত্র হিসেবে সব আমরা জানি।

অপর আইনজীবী আবদুর রেজাক খান মামলার বাদী ও প্রথম সাক্ষী হারুন অর রশিদের জেরা পড়ে আদালতে বলেন, মামলার প্রথম অনুসন্ধানকারী কর্মকর্তা ও ৩২ নং সাক্ষী নুর আহমেদের বক্তব্য পড়ব। সে বলেছে, বেগম জিয়ার কোনো সম্পৃক্ততা নেই। প্রথম সাক্ষীর অনুসন্ধানে যে বিষয় বস্তু ছিল সেখানেও খালেদা জিয়া ছিলনা। এই মামলার প্রথম সাক্ষীকে বিশ্বাস করলে ৩২নং সাক্ষী নেই। আর ৩২নং সাক্ষীকে বিশ্বাস করলে প্রথম সাক্ষী নেই। এই মামলার নথিপত্র তৈরি করা হয়েছে।

অন্যদিকে শুনানিতে দুদকের আইনজীবী খুরশিদ আলম খান বলেন, আবেদনে উল্লেখিত কয়েকটি বিষয়ের নথিপত্র নেই। এগুলো না থাকার পেছনে কোনো অসৎ উদ্দেশ্য ছিল না, করতে গিয়ে ভুল হয়েছে। এরপর আদালত রোববারের মধ্যে এডিশনাল পেপারবুক করতে হাইকোর্টের সংশ্লিষ্ট শাখাকে নির্দেশ দেন।

এসময় এ জে মোহাম্মদ আলী বলেন, রোববার পর্যন্ত মুলতবি থাক। পেপারবুক কমপ্লিট হলে শুনানি শুরু করি। এসম আদালত বলেন, আমাদের কনভিন্স করেন যে এই কাগজ না হলে শুনানি করা যাচ্ছে না। এ জে মোহাম্মদ আলী বলেন, ইনকপ্লিট পেপারবুক। এরপর আদালত বলেন, আপিল বিভাগ আমাদেরকে সময় বেধে দিয়েছেন।

এ জে মোহাম্মদ আলী বলেন, আমাদের ওপর চাঁপানো হচ্ছে। এরপর আদালত বলেন, কিভাবে আপনাদের প্রিজুডিস করা হয়েছে? এখন পর্যন্ত যা বলতে চান শুনছি। জবাবে এজে মোহাম্মদ আলী বলেন, আমাদের সময় বেধে দেয়া হয়েছে। আইনজীবী হিসেবে সময় চাইছি, এতে খুববেশি ক্ষতি হত না। এরপর আবদুর রেজাক খান প্রথম সাক্ষী হারুন অর রশিদের জেরা পড়া শুরু করেন।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়