ইমরুল শাহেদ : ক্রমবর্ধমান চাহিদা মিটাতে মিয়ানমার সরকারের সঙ্গে চীনের ইউনান রাজ্যের গরু আমদানি নিয়ে একটি চুক্তি বর্তমানে চূড়ান্ত পর্যায়ে রয়েছে। এই চুক্তি স্বাক্ষরিত হলে চীনে গরু রপ্তানি করতে পারবে মিয়ানমার।
চীনে গরুর মাংসের চাহিদা বেড়েছে ৮৪ লাখ টন। তাই চীন সিদ্ধান্ত নিয়েছে আরো ১৪টি মাংস সরবরাহকারী দেশকে তাদের বাজারে প্রবেশ করতে দেবে। এই লক্ষ্যে মিয়ানমারের কাছাকাছি নান কামে কসাইখানা স্থাপনের উদ্যোগ নিয়েছে চীন। এখানে মিয়ানমার থেকে আসা গরুগুলোকে পরীক্ষা করে দেখা হবে।
মিয়ানমারের লিভস্টক ফেডারেশনের ভাইস চেয়ারম্যান ইউ কাইয়ো হাতিন মিয়ানমার টাইমসকে বলেন, ‘প্রতি মাসে পাঁচ হাজার গরু রপ্তানি করা যাবে।’
তিনি বলেন, ‘যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে এখন বাণিজ্য যুদ্ধে লিপ্ত চীন। দেশটি যুক্তরাষ্ট্র থেকে ছয় হাজার মেট্রিক টন মাংস আমদানি করে থাকে। মিয়ানমারের জন্য এটা একটা সুযোগ। কিন্তু প্রতিবেশি কম্বোডিয়া ও লাওসের প্রতিও খেয়াল রাখতে হবে। কারণ তারাও গরুর ব্যবসা করে থাকে।’
মিয়ানমারের কৃষি, সেচ ও লিভস্টক মন্ত্রণালয়ের অবসর পাওয়া পরিচালক ড. ইয়ান নায়িং শো বলেছেন, চীনের সঙ্গে গরু ব্যবসায় সংযোজিত হওয়ার এটাই হলো অপূর্ব সুযোগ।
থাইল্যান্ড এবং বাংলাদেশেও মিয়ানমার গরু রপ্তানি করে থাকে। ইয়ন
আপনার মতামত লিখুন :