শিরোনাম
◈ সাভারে শো-রুমের স্টোররুমে বিস্ফোরণ, দগ্ধ ২ ◈ ইরানের ওপর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্যের নতুন নিষেধাজ্ঞা ◈ আবারও বাড়লো স্বর্ণের দাম  ◈ চলচ্চিত্র ও টিভি খাতে ভারতের সঙ্গে অভিজ্ঞতা বিনিময় হবে: তথ্য প্রতিমন্ত্রী ◈ উপজেলা নির্বাচনে প্রভাব বিস্তার করলেই ব্যবস্থা: ইসি আলমগীর  ◈ ভারতের পররাষ্ট্র সচিব বিনয় মোহন কোয়াত্রার ঢাকা সফর স্থগিত ◈ বিএনপি নেতাকর্মীদের জামিন না দেওয়াকে কর্মসূচিতে পরিণত করেছে সরকার: মির্জা ফখরুল ◈ ব্রিটিশ হাইকমিশনারের সঙ্গে বিএনপি নেতাদের বৈঠক ◈ মিয়ানমার সেনার ওপর নিষেধাজ্ঞা থাকায় তাদের সঙ্গে সরাসরি যোগাযোগ করা সম্ভব হচ্ছে না: সেনা প্রধান ◈ উপজেলা নির্বাচন: মন্ত্রী-এমপিদের আত্মীয়দের সরে দাঁড়ানোর নির্দেশ আওয়ামী লীগের

প্রকাশিত : ২৬ জুন, ২০১৮, ০৫:৩৫ সকাল
আপডেট : ২৬ জুন, ২০১৮, ০৫:৩৫ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

দুই কেন্দ্রে বিএনপির পোলিং এজেন্টে নেই

ডেস্ক রিপোর্ট : গাজীপুর সিটি করপোরেশন নির্বাচনে কানাইয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় কেন্দ্র ও গাছা উচ্চবিদ্যালয় কেন্দ্রের চারটি কক্ষ ঘুরে ধানের শীষ প্রতীকের কোনো এজেন্টের দেখা পাওয়া যায়নি।

গাজীপুরের ৩০ নম্বর ওয়ার্ডের কানাইয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে সকাল নয়টার দিকে ভোট দেন আওয়ামী লীগ প্রার্থী জাহাঙ্গীর আলম। তাঁর এলাকার ওই কেন্দ্রটিতে ধানের শীষের কোনো এজেন্টকে পাওয়া যায়নি।

ওই কেন্দ্রের প্রিসাইডিং কর্মকর্তা কানজিরুল ইসলাম বলেন, গতকাল কিংবা আজ সকালে ধানের শীষের পক্ষ থেকে কেউ আমার কাছে রিপোর্ট করেননি।

এর আগে গাজীপুরের কলেজ রোড টঙ্গী এলাকায় বছিরউদ্দিন উদয়ন একাডেমি কেন্দ্রে ভোট দেন বিএনপির প্রার্থী হাসান উদ্দিন সরকার। কেন্দ্রের সামনে গণমাধ্যমকর্মীদের কাছে তিনি অভিযোগ করেন, বিভিন্ন কেন্দ্র থেকে আমার পোলিং এজেন্টদের মারধর করে বের করে দেওয়া হচ্ছে। সাদাপোশাকে নেতা-কর্মীদের পুলিশ গ্রেপ্তার করছে। শেষ পর্যন্ত ভোটের সুষ্ঠু পরিবেশ থাকবে কি না, তা নিয়ে সংশয়ে আছেন তিনি।

কানাইয়া কেন্দ্রে ধানের শীষের এজেন্ট না থাকা প্রসঙ্গে জাহাঙ্গীর বলেন, ‘তারা যদি এজেন্ট না দিতে পারে, তাহলে আমি কী করব? আমি তো আর কাউকে বের করে দিইনি। কাউকে কিছু বলিওনি। তারাই কেউ কেন্দ্রে আসেনি।’

গাজীপুরের ৩৬ নম্বর ওয়ার্ডের গাছা উচ্চবিদ্যালয় কেন্দ্রের চারটি কক্ষ ঘুরে দেখা গেছে, এর তিনটিতে ধানের শীষের পক্ষে কোনো এজেন্ট নেই। তবে একটি কক্ষে নেকমত নামের একজন নিজেকে ধানের শীষের পোলিং এজেন্ট হিসেবে পরিচয় দেন। তাঁর পরিচয়পত্রে নিজের কোনো ছবি নেই। তিনি বিএনপির পোলিং এজেন্ট কি না জানতে চাইলে কোনো উত্তর দিতে পারেননি।

ওই কেন্দ্রের প্রিসাইডিং কর্মকর্তা কামরুল ইসলাম দাবি করেন, সব প্রার্থীর পোলিং এজেন্ট সেখানে আছেন। ভোটও সুষ্ঠু হচ্ছে।

কামরুল ইসলাম বলেন, তাঁর কেন্দ্রে ভোটার সংখ্যা ৩ হাজার ৭৭২। সেখানে আটটি বুথ আছে। প্রথম ঘণ্টার প্রতি বুথে ৭০টি করে ভোট পড়েছে।

কেন্দ্রটি ঘুরে দেখা গেছে, সেখানে নারী ভোটাররা দীর্ঘ লাইনে দাঁড়িয়ে ভোট দিচ্ছেন।

গাছা এলাকার বাসিন্দা ইতি রানী বলেন, ভোটের জন্য দীর্ঘ লাইনে দাঁড়াতে হচ্ছে। তারপরও ভোট দিতে পেরে তাঁর আনন্দ লাগছে।

ওই এলাকার অবসরপ্রাপ্ত সরকারি কর্মকর্তা নূর আলম বলেন, ‘ভিড় এড়ানোর জন্য সকাল সকাল ভোট দিতে এসেছি। এখন পর্যন্ত কোনো অসংগতি চোখে পড়েনি।’ প্রথম আলো

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়