শিরোনাম
◈ দাম বেড়েছে আলু, ডিম, আদা ও রসুনের, কমেছে মুরগির  ◈ ২০২৫ সালের মধ্যে ৪৮টি কূপ খনন শেষ করতে চায় পেট্রোবাংলা ◈ ভিত্তিহীন মামলায় বিরোধী নেতাকর্মীদের নাজেহাল করা হচ্ছে: মির্জা ফখরুল ◈ বিনা কারণে কারাগার এখন বিএনপির নেতাকর্মীদের স্থায়ী ঠিকানা: রিজভী ◈ অপরাধের কারণেই বিএনপি নেতা-কর্মীদের  বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে: প্রধানমন্ত্রী  ◈ অ্যাননটেক্সকে জনতা ব্যাংকের সুদ মওকুফ সুবিধা বাতিলের নির্দেশ বাংলাদেশ ব্যাংকের ◈ চুয়াডাঙ্গায় তাপমাত্রা ৪১ দশমিক ৩ ডিগ্রি, হিট এলার্ট জারি  ◈ ঢাকা শিশু হাসপাতালের আগুন নিয়ন্ত্রণে ◈ ইরানে ইসরায়েলের হামলার খবরে বিশ্বজুড়ে উত্তেজনা, তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের আতঙ্ক ◈ বিমানবন্দরের থার্ড টার্মিনালের বাউন্ডারি ভেঙে বাস ঢু‌কে প্রকৌশলী নিহত

প্রকাশিত : ২৬ জুন, ২০১৮, ০৭:১৩ সকাল
আপডেট : ২৬ জুন, ২০১৮, ০৭:১৩ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

সরকার ঘর দেয়ায় মাথা গোঁজার ঠাঁই হল নিয়ামতের!

নিজস্ব প্রতিবেদক : সম্প্রতি ঝিনাইদহ সদর উপজেলা পরিষদের পক্ষ থেকে ইউনিয়ন পরিষদের মাধ্যমে একটি ঘর পেয়েছি। আমার জমি ছিল কিন্তু ঘর নির্মাণ করার সামর্থ্য ছিল না। কিন্তু সরকার ঘর দেয়ায় মাথা গোঁজার ঠাঁই হল আমার। রোদ-বৃষ্টি-ঝড় নিয়ে এখন আর আগের মতো ভয় নেই।

কথাগুলো বলছিলেন ঝিনাইদহ সদর উপজেলার সুরাট ইউনিয়নের বাগডাঙ্গা গ্রামের নিয়ামত নামের এক ব্যক্তি। তার মতো ঝিনাইদহের ৬ উপজেলায় ‘খ’ শ্রেণির গৃহহীন পরিবার রয়েছে আরও ২৮৮১টি। তবে সরকারের পক্ষ থেকে জমি আছে ঘর নাই প্রকল্পের মাধ্যমে এদের মধ্যে ১২শ পরিবারকে ঘর করে দেওয়া হচ্ছে। খবর বার্তা ২৪’র।

ঝিনাইদহ জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের রাজস্ব শাখার তথ্য মতে, জেলার সদর উপজেলায় ১২৪৫, শৈলকুপায় ৪৩৩, হরিণাকুন্ডুতে ৩৬৩, কালীগঞ্জে ১৭১, কোটচাঁদপুরে ১০৫ ও মহেশপুরে ৫৬৪ জন ‘খ’ শ্রেণির গৃহহীন ছিলেন। সরকারের জমি আছে ঘর নাই প্রকল্পের আওতায় ঝিনাইদহের ৬ উপজেলায় ১২১৩টি পরিবারের ঘর তৈরির জন্য বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। ২০১৬-১৭ অর্থ বছর থেকে শুরু হওয়া এ প্রকল্পে ৪ দফায় বরাদ্দকৃত ব্যক্তিদের ঘর নির্মাণ করে দেওয়া হয়েছে। সম্প্রতি ঝিনাইদহ সদর উপজেলার সুরাট ইউনিয়নে বরাদ্দকৃত ঘরের নির্মাণ কাজের উদ্বোধন করেন জেলা প্রশাসক সরোজ কুমার নাথ।

ঝিনাইদহের জেলা প্রশাসক সরোজ কুমার নাথ জানান, ঝিনাইদহের ৬ উপজেলায় প্রায় ১২১৩টি গৃহহীন পরিবারকে ঘর নির্মাণ করে দেওয়া জন্য সরকারের পক্ষ থেকে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। কয়েকদফায় বরাদ্দকৃতদের ঘর নির্মাণ করা হয়েছে। এর মধ্যে কোটচাঁদপুর উপজেলায় বরাদ্দের শতভাগ, সদর উপজেলায় বরাদ্দের ৩০ ভাগ কাজ সম্পন্ন হয়েছে। অন্যান্য উপজেলায় কাজ চলমান রয়েছে। এছাড়াও পর্যায়ক্রমে বরাদ্দ পেলে বাকিদের ঘর নির্মাণ করে দেওয়া হবে।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়