শিরোনাম
◈ নির্বাচনের মাঝেই ভারতের পররাষ্ট্র সচিব শনিবার ঢাকা আসছেন ◈ বিএনপি নেতাকর্মীদের জামিন না দেওয়াকে কর্মসূচিতে পরিণত করেছে সরকার: মির্জা ফখরুল ◈ ব্রিটিশ হাইকমিশনারের সঙ্গে বিএনপি নেতাদের বৈঠক ◈ মিয়ানমার সেনার ওপর নিষেধাজ্ঞা থাকায় তাদের সঙ্গে সরাসরি যোগাযোগ করা সম্ভব হচ্ছে না: সেনা প্রধান ◈ উপজেলার নির্বাচন: মন্ত্রী-এমপিদের আত্মীয়দের সরে দাঁড়ানোর নির্দেশ আওয়ামী লীগের ◈ বোতলজাত সয়াবিনের দাম লিটারে ৪ টাকা বাড়লো ◈ মুজিবনগর সরকারের ৪০০ টাকা মাসিক বেতনের কর্মচারি ছিলেন জিয়াউর রহমান: পররাষ্ট্রমন্ত্রী ◈ রেকর্ড বন্যায় প্লাবিত দুবাই, ওমানে ১৮ জনের প্রাণহানি ◈ টাইমের প্রভাবশালী ১০০ ব্যক্তির তালিকায় বাংলাদেশের মেরিনা (ভিডিও) ◈ দেশের মানুষকে ডাল-ভাত খাওয়াতে ব্যর্থ হয়েছিল বিএনপি : প্রধানমন্ত্রী

প্রকাশিত : ২২ জুন, ২০১৮, ০৭:০৮ সকাল
আপডেট : ২২ জুন, ২০১৮, ০৭:০৮ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

‘৩০০ আসনে বিএনপির ১২০০ আগ্রহী প্রার্থী নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছে’

রবিন আকরাম : নতুন নির্বাচন কমিশন (ইসি) নিয়ে প্রশ্ন তুললেও আগামী জাতীয় নির্বাচনের প্রস্তুতি নিতে যাচ্ছে বিএনপি। সরকারের অনড় অবস্থানের মুখে নির্বাচনকালীন নিরপেক্ষ সরকারের আশাও তেমন আর দেখছেন না তারা। ফলে নির্বাচনের ছক কষা, নিজস্ব কৌশল ঠিক রাখা, বাধাবিপত্তি কাটিয়ে নির্বাচনে অংশ নেওয়াই এখন তাদের লক্ষ।

নির্বাচনের প্রস্তুতি নিয়ে বিএনপির নেতারা বলছেন, নির্বাচনে যাওয়ার জন্য বিএনপির মতো দলের আলাদা করে কোনো প্রস্তুতির দরকার নেই। কারণ বিএনপির নির্ভরশীলতা জনগণ এবং জনগণ বিএনপির সঙ্গে আছে। তবে নির্বাচন সুষ্ঠু হওয়াই এখন মূল ইস্যু। সরকার নির্বাচন করবে নাকি ক্ষমতা দখল করবে এটাই হচ্ছে বড় প্রশ্ন।

তারা আরো বলছেন, নির্বাচনে অংশগ্রহণের সিদ্ধান্ত এখনো বহাল আছে। একাধিক প্রার্থীও আছে সব আসনে। সুতরাং মনোনয়নে কোনো সমস্যা নেই।

এ নিয়ে দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেন, ‘৩০০ আসনে বিএনপির কমপক্ষে ১২০০ আগ্রহী প্রার্থী নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছেন। কিন্তু এই প্রস্তুতিই শেষ কথা নয়। কারণ নির্বাচনের প্রস্তুতি মানে গণসংযোগ মিছিল মিটিং এবং জনগণের কাছে যাওয়া। কিন্তু সেই পরিবেশ নেই। একটি থানা কমিটির মিটিং পর্যন্ত সরকার করতে দিচ্ছে না। ফলে এখনকার প্রস্তুতি আসলে মনে মনে নেওয়া।

প্রসঙ্গত, ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারির একতরফা নির্বাচনের মাধ্যমে আওয়ামী লীগ টানা দ্বিতীয় মেয়াদে ক্ষমতায় আসে। ওই নির্বাচন বিএনপি-জামায়াত জোট বর্জন করে। তাদের দাবি ছিল তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচন। আর ওই নির্বাচন হয় দলীয় সরকারের অধীনে। এর আগে আদালতের রায়ের ভিত্তিতে সংবিধান থেকে তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা বিলুপ্ত হয়।

বর্তমন আওয়ামী লীগ সকারের মেয়াদ শেষ হওয়ার কথা ২০১৯ সালের জানুযারি মাসে। আর মেয়াদের মধ্যেই সরকার নির্বাচন দিতে চায়। তাই নির্বাচন হওয়ার কথা চলতি বছরের ডিসেম্বরে।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়