শিরোনাম
◈ ৯৫ বিলিয়ন ডলারের সহায়তা বিলে জো বাইডেনের সাক্ষর  ◈ বিশ্বের প্রতি যুদ্ধকে ‘না’ বলার আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর ◈ বাংলাদেশ ব্রাজিল থেকে ইথানল নিতে পারে, যা তেলের চেয়ে অনেক সস্তা: রাষ্ট্রদূত ◈ মিয়ানমার সেনাসহ ২৮৮ জনকে ফেরত পাঠালো বিজিবি ◈ উপজেলা নির্বাচনে অংশ নেওয়ায় বিএনপির ৬৪ নেতাকে কারণ দর্শানোর নোটিশ ◈ বর্ধিত ভাড়ায় ট্রেনের আগাম টিকিট বিক্রি শুরু ◈ মন্ত্রী ও এমপিদের নিকটাত্মীয়রা প্রার্থিতা প্রত্যাহার না করলে সময়মতো ব্যবস্থা নেওয়া হবে: ওবায়দুল কাদের  ◈ লোডশেডিং ১০০০ মেগাওয়াট ছাড়িয়েছে, চাপ পড়ছে গ্রামে ◈ বাংলাদেশে কাতারের বিনিয়োগ সম্প্রসারণের বিপুল সম্ভাবনা দেখছেন ব্যবসায়ীরা  ◈ হিট স্ট্রোকে রাজধানীতে রিকশা চালকের মৃত্যু

প্রকাশিত : ২২ জুন, ২০১৮, ০১:০৩ রাত
আপডেট : ২২ জুন, ২০১৮, ০১:০৩ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

তিন হাজার তরুণ-তরুণীকে প্রশিক্ষণ দেবে হাই-টেক পার্ক

ফাহিম ফয়সাল : বাংলাদেশ হাই-টেক পার্ক কর্তৃপক্ষের আওতাধীন কালিয়াকৈর হাই-টেক পার্ক (এবং অন্যান্য হাই-টেক পার্ক) -এর উন্নয়ন প্রকল্পের মাধ্যমে সরকারিভাবে দক্ষ জনশক্তি তৈরির উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে। এই প্রকল্পের মাধ্যমে ৪১টি বিষয়ে দুই হাজার ৯০০ তরুণ-তরুণীকে প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে। দেশের তরুণ প্রজন্মকে দক্ষ জনশক্তিতে রূপান্তরের লক্ষে বিভিন্ন প্রশিক্ষণ প্রতিষ্ঠানে আর্থিক সহায়তা দেয়া ছাড়াও প্রশিক্ষণ সুবিধা সৃষ্টির জন্য প্রয়োজনীয় অবকাঠামোর ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। এই প্রকল্পের মাধ্যমে মূলত সফটওয়্যার শিল্পের সাথে সম্পর্কিত লোকবলকে প্রশিক্ষণ দেয়া হবে।

বৃহস্পতিবার রাজধানীর কারওয়ান বাজারের সফটওয়্যার টেকনোলজি পার্ক মিলনায়তনে এক কর্মশালায় এই প্রশিক্ষণ কর্মসূচীর বিস্তারিত তুলে ধরা হয়।

কালিয়াকৈর হাই-টেক পার্ক (এবং অন্যান্য হাই-টেক পার্ক) -এর উন্নয়ন প্রকল্পের পরিচালক এ এন এম সফিকুল ইসলাম (যুগ্মসচিব) বলেন, আমাদের প্রশিণের অন্যতম লক্ষ্যই হলো, হাই-টেক পার্ক/সফটওয়্যার টেকনোলজি পার্ক স্থাপিত বা অবস্থিত শিল্প প্রতিষ্ঠানের জনবলের সমতা বৃদ্ধি করা। তাই আমরা আইটি/আইটিইএস সেক্টরের চাহিদার ভিত্তিতে ৪১টি বিষয়ের প্রশিক্ষণ কোর্স কারিকুলাম নির্ধারণ করেছি।

কালিয়াকৈর হাই-টেক পার্ক (এবং অন্যান্য হাই-টেক পার্ক) -এর উন্নয়ন প্রকল্পের সহকারী পরিচালক আসমাউল হুসনা লিজা বলেন, এ প্রোগ্রামের লক্ষ্য হচ্ছে ২ হাজার ৯০০ জনবলকে প্রশিক্ষণ প্রদান।

প্রশিণার্থীদের ডিগ্রী/স্নাতক পাস হতে হবে। প্রশিক্ষণে হাই-টেক পার্ক ও সফটওয়ার টেকনোলজি পার্কে ব্যবসা পরিচালনাকারী প্রতিষ্ঠানগুলোর কর্মচারীগণের অগ্রাধিকার দেয়া হবে। হাই-টেক পার্ক হতে প্রশিণার্থী পাওয়া না গেলে শুণ্য স্থান পূরণে অন্যান্য প্রতিষ্ঠানে কর্মরত ও অন্যান্যদের সুযোগ দেয়া হবে। প্রতি কোর্সে কমপক্ষে ৩০শতাংশ মহিলা প্রশিণার্থী থাকবে। মহিলা ও প্রতিবন্ধীদের অগ্রাধিকার ও প্রয়োজনে তাদের জন্য আলাদা প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করা হবে।

প্রশিক্ষণ প্রদানকারী প্রতিষ্ঠানকে ১মাস পর ৩০ শতাংশ, কোর্স শেষে ৪০শতাংশ এবং পরীক্ষার পর ৩০শতাংশ অর্থ পরিশোধ করা হবে। প্রশিণার্থীকে মোট কোর্স ফির ১০শতাংশ বহন করতে হবে। নির্বাচিত প্রতিষ্ঠানকে একসাথে একটি কোর্স পরিচালনার অনুমতি দেয়া হবে এবং কোর্স শেষ হওয়ার পর তার মূল্যায়ন সন্তোষজনক হওয়া সাপেক্ষে পরবর্তী কোর্স পরিচালনার সুযোগ দেয়া হবে।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়