শিরোনাম
◈ জাতীয় পতাকার নকশাকার শিব নারায়ণ দাস মারা গেছেন ◈ ইরানের ইস্পাহান ও তাব্রিজে ইসরায়েলের ড্রোন হামলা, ৩টি ভূপাতিত (ভিডিও) ◈ ভেটোর তীব্র নিন্দা,মার্কিন নীতি আন্তর্জাতিক আইনের নির্লজ্জ লংঘন : ফিলিস্তিন ◈ স্কুল পর্যায়ের শিক্ষার্থীদের গল্প-প্রবন্ধ নিয়ে সাময়িকী প্রকাশনা করবে বাংলা একাডেমি ◈ দক্ষিণ ভারতে ইন্ডিয়া জোটের কাছে গো-হারা হারবে বিজেপি: রেভান্ত রেড্ডি ◈ ভারতের পররাষ্ট্র সচিব বিনয় মোহন কোয়াত্রার ঢাকা সফর স্থগিত ◈ চিকিৎসকদের সুরক্ষা নিশ্চিত করতে সংসদে আইন পাশ করব: স্বাস্থ্যমন্ত্রী ◈ ব্রিটিশ হাইকমিশনারের সঙ্গে বিএনপি নেতাদের বৈঠক ◈ উপজেলা নির্বাচন: মন্ত্রী-এমপিদের আত্মীয়দের সরে দাঁড়ানোর নির্দেশ আওয়ামী লীগের ◈ বোতলজাত সয়াবিনের দাম লিটারে ৪ টাকা বাড়লো

প্রকাশিত : ২২ জুন, ২০১৮, ১২:৩৫ দুপুর
আপডেট : ২২ জুন, ২০১৮, ১২:৩৫ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

ড্রাগ নিয়ে ধরা পড়লেন পাকিস্তানি বিখ্যাত ক্রিকেটার!

স্পোর্টস ডেস্ক: বিশ্ব ক্রিকেট অঙ্গনে তার দারুণ নামডাক। কিন্তু কে তিনি? এই প্রশ্নের জবাব মিলবে দুই এক দিনের মধ্যে। আপাতত নিয়মের বেড়াজালে আটকে থাকতে হচ্ছে। তাই জানা যাচ্ছে না নিষিদ্ধ ড্রাগ নিয়ে ধরা পড়েছেন কোন পাকিস্তানি ক্রিকেটার। পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ডই (পিসিবি) জানিয়েছে, ক্রিকেটের সর্বোচ্চ সংস্থা আইসিসির ডোপ টেস্টে পজিটিভ হয়েছেন তাদের নামী একজন ক্রিকেটার।

‘একজন খেলোয়াড় নিষিদ্ধ উপাদান গ্রহণ করেছেন বলে পরীক্ষায় পজিটিভ হয়েছে। কিন্তু আইসিসি নিয়মের কারণে পিসিবি এই মুহূর্তে ওই খেলোয়াড়ের নাম বা চার্জশিট প্রকাশ করতে পারছে না। এটা তার আগে সরকারের অ্যান্টি-ডোপ এজেন্সি থেকে কেমিক্যাল রিপোর্টে নিশ্চিত হতে হবে। আমাদের কাছে দুই একদিনের মধ্যে জবাব এসে যাবে’- বুধবার টুইটার পোস্টে এই খবর নিশ্চিত করেছে খোদ পিসিবি।
টেস্টে ওই খেলোয়াড়ের শরীরে নিষিদ্ধ ড্রাগের উপস্থিতি নিশ্চিত হয়েছে। ল্যাবরেটরি থেকে খেলোয়াড়ের রক্তের নমুনায় তার ডোপ পাপ ধরা পড়েছে। কিন্তু এই নমুনা এখন পাকিস্তানের অ্যান্টি-ডোপিং বিভাগে গেছে। তারাই চূড়ান্ত করবে শেষটা। পাকিস্তান বোর্ড এখন ওই ফলের অপেক্ষায়। যতদূর ধারণা, ফয়সালাবাদে সাম্প্রতিক ঘরোয়া ওয়ানডে টুর্নামেন্টের সময় ওই ডোপ টেস্ট করা হয়েছিল।

এই টেস্টের পজিটিভ হওয়ার ফলে কি শাস্তি পেতে পারেন আলোচিত খেলোয়াড়? এটা নির্ভর করছে কি জাতীয় নিষিদ্ধ ড্রাগের উপস্থিতি তার শরীরে মিলেছে তার উপর। সাজা দুই বছরের বেশি হওয়ারও নিয়ম আছে। মানে নিষেধাজ্ঞা। শেষ যে পাকিস্তানি খেলোয়াড় এমন ঘটনায় বড় শাস্তি পেয়েছিলেন তিনি রাজা হাসান। ২০১৫ সালে কোকেন নিয়ে ধরা পড়ার অপরাধে ২০১৭ পর্যন্ত নিষিদ্ধ ছিলেন ওই ক্রিকেটার। এছাড়া ছোটো শাস্তির তালিকায় আছে স্পিনার ইয়াসির শাহ ও আব্দুর রেহমানের নাম। ডোপ পাপে দুজনই তিন মাস করে নিষেধাজ্ঞা কাটিয়েছেন।
সূত্র : ক্রিকইনফো।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়