শিরোনাম
◈ বাংলাদেশ ব্রাজিল থেকে ইথানল নিতে পারে, যা তেলের চেয়ে অনেক সস্তা: রাষ্ট্রদূত ◈ যুক্তরাষ্ট্র সরে এলে বিশ্বরাজনীতিতে নেতৃত্ব দেবে কে: বাইডেন ◈ মিয়ানমার সেনাসহ ২৮৮ জনকে ফেরত পাঠালো বিজিবি ◈ উপজেলা নির্বাচনে অংশ নেওয়ায় বিএনপির ৬৪ নেতাকে কারণ দর্শানোর নোটিশ ◈ বর্ধিত ভাড়ায় ট্রেনের আগাম টিকিট বিক্রি শুরু ◈ বাড়ছে না শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ছুটি ◈ আরও তিন মামলায় জামিন পেলেন মামুনুল হক ◈ সাজেকে ট্রাক খাদে পড়ে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ৯ ◈ তাপপ্রবাহে উচ্চ স্বাস্থ্য ঝুঁকিতে শিশুরা,  বাড়তি সতর্কতার পরামর্শ ইউনিসেফের ◈ মন্ত্রী ও এমপিদের নিকটাত্মীয়রা প্রার্থিতা প্রত্যাহার না করলে সময়মতো ব্যবস্থা নেওয়া হবে: ওবায়দুল কাদের 

প্রকাশিত : ২১ জুন, ২০১৮, ০৩:০৫ রাত
আপডেট : ২১ জুন, ২০১৮, ০৩:০৫ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

মিয়ানমারের জবাদিহিতা করা জরুরী : সুইডেন রাষ্ট্রদূত

হ্যাপী আক্তার : রোহিঙ্গাদের ফেরত নেওয়া নিয়ে, শুরু থেকেই টালবাহানা করে আসছে মিয়ানমার। তবে নানা সমালোচনা আর চাপের মুখে, রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন ইস্যুতে UNDP এবং UNHCR-এর সাথে সমঝোতা স্মারক সই করতে বাধ্য হয়েছে মিয়ানমার। আর এর পুরো কৃতিত্বই বাংলাদেশের। এমন অভিমত, শরাণার্থী বিশেষজ্ঞ আসিফ মুনিরের। দ্বিমত করেননি ঢাকায় নিযুক্ত সুইডেনের রাষ্ট্রদূতও। তার মতে রাখাইনে রোহিঙ্গাদের সাথে যা হয়েছে, সেজন্য মিয়ানমারের জবাবদিহিতা নিশ্চিত করা উচিত।

রোহিঙ্গাদের ফেরত নেওয়ার ব্যাপারে বাংলাদেশের সাথে দ্বিপাক্ষিক চুক্তি করলেও, তাতে নেই বলার মতো অগ্রগতি। এই যখন অবস্থা তখন রোহিঙ্গাদের স্বেচ্ছায়, নিরাপদে ফিরত নিতে...জাতিসংঘের উন্নয়ন সংস্থা UNDP ও শরাণার্থী বিষয়ক সংস্থা UNHCR র সাথে সমঝোতা স্মারক সই করলো মিয়ানমার। বিশেষজ্ঞরা মনে করেন, বাংলাদেশের অব্যাহত চাপের ফসল এটি।

শরণার্থী বিশেষজ্ঞ আসিফ মুনির বলেছেন, মিয়ানমারের সরাসরি বক্তব্য ছিল রোহিঙ্গারা সে দেশের নাগরিক নয়। তারা বাংলাদেশের নাগরিক এবং রোহিঙ্গারা মিয়ানমারের কেউ নয়। তবে সম্প্রতিকালে মিয়ানমান UNDP এবং UNCHR এর সাথে রোহিঙ্গাদের নেওয়ার ব্যাপারে চুক্তি সাক্ষর করেছে। তবে দেখার বিষয়টি হচ্ছে মিয়ানমার তাদের কথা কতটুকু রাখে।

তবে জাতিসংঘের প্রতিষ্ঠান দুটি কতটা স্বাধীনতাভাবে কাজ করতে পারবে, তা নিয়ে সংশয়ে আন্তর্জাতিক মহল। যদিও ঢাকায় সুইডেনের রাষ্ট্রদূত বলছেন, এ নিয়ে এখনই মন্তব্য করা কঠিন।

সুইডেনের রাষ্ট্রদূত শার্লট স্লিচার বলেছে, সমঝোতা বিষয় নিয়ে এখনো বিস্তারিত কিছুই জানি না। তবে সুইডেনের বিষয় স্পষ্ট। রাখাইনে যা হয়েছে তার জন্য মিয়ানমারের জবাদিহিতা করা জরুরী।  চুক্তি হয়েছে বলেই হাল ছেড়ে না দিয়ে, চাপ অব্যাহত রাখার পরামর্শ শার্লটা স্লেচারের। সূত্র : চ্যানেল টোয়েন্টিফোর

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়