শিরোনাম
◈ চট্টগ্রামে জুতার কারখানায় আগুন, নিয়ন্ত্রণে ১২ ইউনিট ◈ জিয়াও কখনো স্বাধীনতার ঘোষক দাবি করেনি, বিএনপি নেতারা যেভাবে করছে: ড. হাছান মাহমুদ ◈ আওয়ামী লীগ সবচেয়ে বড় ভারতীয় পণ্য: গয়েশ্বর ◈ সন্ত্রাসীদের ওপর ভর করে দেশ চালাচ্ছে সরকার: রিজভী ◈ ইফতার পার্টিতে আওয়ামী লীগের চরিত্রহনন করছে বিএনপি: কাদের ◈ বাংলাদেশে কারাবন্দী পোশাক শ্রমিকদের মুক্তির আহ্বান যুক্তরাষ্ট্রের ফ্যাশন লবি’র ◈ দক্ষিণ আফ্রিকায় সেতু থেকে তীর্থ যাত্রীবাহী বাস খাদে, নিহত ৪৫ ◈ ২২ এপ্রিল ঢাকায় আসছেন কাতারের আমির, ১০ চুক্তির সম্ভাবনা ◈ ইর্ন্টান চিকিৎসকদের দাবি নিয়ে প্রধানমন্ত্রী’র সঙ্গে কথা বলেছি: স্বাস্থ্যমন্ত্রী ◈ উন্নয়ন সহযোগীদের একক প্ল্যাটফর্মে আসা প্রয়োজন: পরিবেশমন্ত্রী

প্রকাশিত : ২১ জুন, ২০১৮, ০৩:৫৬ রাত
আপডেট : ২১ জুন, ২০১৮, ০৩:৫৬ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

বাংলাদেশকে বাদ দিলেও আফগানিস্তানকে আমন্ত্রণ জানাচ্ছে অস্ট্রেলিয়া

স্পোর্টস ডেস্ক: ঘরের মাঠে বাংলাদেশের বিপক্ষে টেস্ট আয়োজন অলাভজনক, এমন অজুহাত তুলে এ বছর টাইগারদের বিপক্ষে সিরিজ বাতিল করে অস্ট্রেলিয়া। তবে বাংলাদেশকে আমন্ত্রণ জানাতে আপত্তি থাকলেও আফগানিস্তানের মতো টেস্টের নবীন দলকে ঠিকই দেশে খেলতে ডাকছে তারা। ২০২০ সালে অস্ট্রেলিয়া সফরে যাবে আফগানরা।

আইসিসির ফিউচার ট্যুর প্রোগ্রাম (এফটিপি) অনুযায়ী, চলতি বছরের আগস্ট এবং সেপ্টেম্বরে অস্ট্রেলিয়ার মাটিতে দুটি টেস্ট এবং তিনটি ওয়ানডে খেলার কথা ছিল বাংলাদেশের। কিন্তু গত মে মাসে ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়া সাফ জানিয়ে দেয়, এই সিরিজ আয়োজন সম্ভব নয়। আর্থিকভাবে সেটা লাভজনক হবে না।

তবে বাংলাদেশের বিপক্ষে সিরিজে অনীহা থাকলে বর্ধিত এফটিপিতে আফগানিস্তানের বিপক্ষে ঘরের মাঠে টেস্ট রেখেছে অস্ট্রেলিয়া। ২০২০ সালে ঐতিহাসিক এই টেস্টটি খেলবে আফগানরা। এছাড়া ৩০ বছরেরও বেশি সময় পর অজিদের বিপক্ষে প্রথমবারের মতো মেলবোর্ন ক্রিকেট গ্রাউন্ডে বক্সিং ডে টেস্ট খেলবে নিউজিল্যান্ড। আর অজিরা বাংলাদেশ সফরে আসবে ২০২০ সালের ফেব্রুয়ারিতে।

আইসিসির গভর্নিং বডির সভায় নয় দলের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ আর ওয়ানডে লিগেরও একটা খসড়া তৈরি করা হয়েছে। যেখানে অন্তর্ভুক্ত থাকবে আগামী বছরের জুলাইয়ে অস্ট্রেলিয়ার অ্যাশেজ সিরিজটিও। তবে টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপে থাকছে না জিম্বাবুয়ে, আয়ারল্যান্ড আর আফগানিস্তান।

বাকি নয় দলের মধ্যে ২০২১ সালের মাঝামাঝি পর্যন্ত প্রতিটি টেস্টই পয়েন্টের হিসেবে হবে। সেখান থেকে সেরা দুই দল পয়েন্টের ভিত্তিতে শিরোপার জন্য লড়বে। ফাইনালের ভেন্যু এখনও নিশ্চিত করা হয়নি। তবে ২০২১ সালের জুলাইয়ের দিকে লর্ডসে ফাইনাল ম্যাচটি অনুষ্ঠিত হতে পারে।

এফটিপিতে ২০২৩ সাল পর্যন্ত পাঁচ বছরের চক্র রয়েছে। টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপে থাকা দলগুলো দুই বছরের চক্রে ছয়টি সিরিজে (হোম এন্ড অ্যাওয়ে) খেলবে। ওয়ানডে লিগে থাকা দলগুলো ২০২০ থেকে ২০২২ সালের মধ্যে আটটি তিন ম্যাচের সিরিজ খেলবে। ১৩ দলের ওয়ানডে লিগে সবগুলো ওয়ানডে সিরিজই হবে তিন ম্যাচের। এখান থেকে সেরা আট দল সরাসরি বিশ্বকাপে খেলার সুযোগ পাবে।

দলগুলোর জন্য তিন ম্যাচের চেয়ে দীর্ঘ ওয়ানডে সিরিজ আয়োজনের একমাত্র সুযোগ থাকবে বিশ্বকাপের আগমুহূর্তে। ওয়ানডে লিগ শেষ হবার পরের সময়টায় এই সিরিজ দ্বিপাক্ষীয় ভিত্তিতে আয়োজন করতে পারবে তারা।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়