শিরোনাম
◈ দক্ষিণ আফ্রিকায় সেতু থেকে তীর্থ যাত্রীবাহী বাস খাদে, নিহত ৪৫ ◈ ভারত থেকে ১৬৫০ টন পেঁয়াজ আসছে আজ! ◈ ২২ এপ্রিল ঢাকায় আসছেন কাতারের আমির, ১০ চুক্তির সম্ভাবনা ◈ ইর্ন্টান চিকিৎসকদের দাবি নিয়ে প্রধানমন্ত্রী’র সঙ্গে কথা বলেছি: স্বাস্থ্যমন্ত্রী ◈ নির্বাচনী বন্ড কেবল ভারত নয়, বিশ্বের সবচেয়ে বড় কেলেঙ্কারি: অর্থমন্ত্রীর স্বামী ◈ জনগণকে সংগঠিত করে চূড়ান্তভাবে বিজয় অর্জন করতে হবে: মির্জা ফখরুল ◈ উন্নয়ন সহযোগীদের একক প্ল্যাটফর্মে আসা প্রয়োজন: পরিবেশমন্ত্রী ◈ জিয়াউর রহমানের সময়ই দেশে বিভেদের রাজনীতির গোড়াপত্তন হয়: ওবায়দুল কাদের  ◈ এলডিসি উত্তরণের পর সর্বোচ্চ সুবিধা পাওয়ার প্রস্তুতি নিতে প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশ ◈ ড. ইউনূসের পুরস্কার নিয়ে ভুলভ্রান্তি হতে পারে: আইনজীবী 

প্রকাশিত : ২০ জুন, ২০১৮, ০৪:০৩ সকাল
আপডেট : ২০ জুন, ২০১৮, ০৪:০৩ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

বাংলাদেশ সবচেয়ে বড় শরণার্থী সমস্যা মোকাবেলা করছে (ভিডিও)

ডেস্ক রিপোর্ট: অধিকারের সংজ্ঞা এখানে শুধুই কাগজে কলমে। জীবন মানে শুধুই বেঁচে থাকা। বলছি, অধিকারবঞ্চিত লাখ লাখ রোহিঙ্গার কথা। দুনিয়াব্যাপী যখন পালিত হচ্ছে বিশ্ব শরণার্থী দিবস, তখন এ ইস্যুতে শঙ্কার কালো মেঘ আর অনিশ্চয়তা বাংলাদেশের সামনে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, সামনের দিনগুলোতে গতিশীল আন্তর্জাতিক তৎপরতার পাশাপাশি সঙ্কট মোকাবেলায় নিজস্ব সক্ষমতা বাড়ানোর প্রস্তুতি নিতে হবে। বিশ্ব শরণার্থী দিবসে সময় নিউজের বিশেষ প্রতিবেদন।

মধ্যপ্রাচ্য সঙ্কটের পর থেকেই হাজার হাজার শরণার্থী সমস্যার ফল ভোগ করছে ইউরোপের দেশগুলো। তবে সাম্প্রতিক সময়ে বিশ্বের সবচেয়ে বড় শরণার্থী সমস্যা মোকাবেলা করতে হচ্ছে বাংলাদেশকে। যুগের পর যুগ ধরে প্রতিবেশি মিয়ানমারের সঙ্গে চলমান এ সঙ্কটে বর্তমানে এ দেশে রোহিঙ্গাদের সংখ্যা প্রায় ১০ লাখ।

চুক্তি হয়েছে। নেই তার কাঙ্ক্ষিত অগ্রগতি। বিশাল সংখ্যক এ জনগোষ্ঠীকে সময়মতো ফেরত পাঠানো না গেলে, কিভাবে এ জটিলতা সামাল দেবে নিজেদের নানা সমস্যায় জর্জরিত বাংলাদেশ?

মিয়ানমারকে বাগে আনা যাচ্ছে না। প্রয়োজন আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের অব্যাহত চাপ বাড়ানো। এক্ষেত্রে আগামী সেপ্টেম্বরে জাতিসংঘের ৭৩তম সাধারণ অধিবেশনকে সামনে রেখে বাংলাদেশকে কূটনৈতিক তৎপরতা জোরদার করার পরামর্শ বিশেষজ্ঞদের।

শরণার্থী বিশেষজ্ঞ আসিফ মুনীর বলেন, জাতিগত সত্ত্বা, সেই সঙ্গে তাদের নাগরিক অধিকার এই ব্যাপার গুলো নিয়ে এখন পর্যন্ত তারা সুস্পষ্টভাবে কোন পজিটিভ কিছু বলেন নি। তবে, তারা যদি রোহিঙ্গাদের ফিরিয়ে নিতে রাজিও হয়। দেখা যাবে তারা আবারও বাংলাদেশে ফিরে আসবে, কেননা ওইখানে এখনো নিপীড়নের জায়গাটা রয়ে যাচ্ছে।

যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশের সাবেক রাষ্ট্রদূত হুমায়ুন কবীর বলেন, এখানে কূটনীতিক প্রচেষ্টা যা চালানো দরকার সেইগুলো আমরা করে যাচ্ছি। আমরা চাই তারা সকলেই ফিরে যাক। বাংলাদেশ সরকার ও দেশের মানুষও এই প্রত্যাশা করেন।

বিদেশিরা বাংলাদেশকে ত্রাণ ও অর্থ সহযোগিতা দেয়ার প্রতিশ্রুতি দিলেও কেউ রোহিঙ্গাদের নিজ দেশে আশ্রয় দিতে রাজী হচ্ছে না। এছাড়া দিনে দিনে রোহিঙ্গাদের নিয়ে আঞ্চলিক নিরাপত্তার ঝুঁকি বাড়বে। সমস্যাটি তুলে ধরে এ ইস্যুতে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের ওপর চাপ বাড়িয়ে রোহিঙ্গাদের ফেরত নিতে মিয়ানমারকে বাধ্য করতে জোর দিতে হবে বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা। সূত্র: সময় টিভি

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়