শিরোনাম
◈ জলদস্যুদের হাতে জিম্মি জাহাজ মুক্ত করার বিষয়ে  সরকার অনেক দূর এগিয়েছে: পররাষ্ট্রমন্ত্রী  ◈ এসএসসি পরীক্ষায় আমূল পরিবর্তন, বদলে যেতে পারে পরীক্ষার নামও ◈ পঞ্চম দিনের মতো কর্মবিরতিতে ট্রেইনি ও ইন্টার্ন চিকিৎসকরা ◈ অর্থাভাবে পার্লামেন্ট নির্বাচনে লড়বেন না ভারতের অর্থমন্ত্রী ◈ কখন কাকে ধরে নিয়ে যায় কোনো নিশ্চয়তা নেই: ফখরুল ◈ জনপ্রিয়তায় ট্রাম্পের কাছাকাছি বাইডেন ◈ আদালত থেকে জঙ্গি ছিনতাই মামলার তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেয়ার নতুন তারিখ ৮ মে ◈ সেনা গোয়েন্দাসংস্থার বিরুদ্ধে ৬ পাক বিচারপতির ভয় দেখানোর অভিযোগ ◈ নিরস্ত্র ফিলিস্তিনিরা সাদা পতাকা উড়াচ্ছিল, তাদের বূলডোজার দিয়ে মাটি চাপা দিল ইসরায়েলী সেনারা ◈ যুক্তরাষ্ট্রে পুলিশের গুলিতে বাংলাদেশি তরুণ নিহত

প্রকাশিত : ২০ জুন, ২০১৮, ১২:৫৮ দুপুর
আপডেট : ২০ জুন, ২০১৮, ১২:৫৮ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

ভারতের আসাম ও মিয়ানমারে বন্যা, ক্ষতির মুখে সাড়ে চার লাখ মানুষ

ডেস্ক রিপোর্ট: ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় কয়েকটি রাজ্য ও মিয়ানমারের একটি রাজ্যে বন্যা দেখা দিয়েছে। দুই দিনের বৃষ্টিপাতে অনেক এলাকায় ভূমিধসের ঘটনাও ঘটেছে। ভারতের আসামে বন্যায় ৫ জনের মৃত্যু হয়েছে। দুই দেশে বন্যার কারণে সাড়ে চার লাখের বেশি মানুষ ক্ষতির মুখে পড়েছে। খবর পিটিআই ও রয়টার্সের

ভারতে বন্যা

দেশটির উত্তর ও উত্তর-পূর্বাঞ্চলে গত কয়েকদিন ধরে তাপদাহ ছিল। গরমে মানুষ অতিষ্ট হয়ে পড়েছিল। সোমবার আসামের ছয়টি জেলায় প্রচুর বৃষ্টিপাত হয়। রাজ্য দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, সোমবার থেকে হোজাই, কারবি অ্যাংলং ওয়েস্ট, গোলাঘাট, করিমগঞ্জ, হায়লাকান্দি এবং চাসার জেলায় বৃষ্টিপাতের পর বন্যা দেখা দেয়। এতে ৫ জনের মৃত্যু হয়। চলতি বছর রাজ্যে বন্যায় মৃতের সংখ্যা ১২ জনে পৌছালো। দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষ জানায়, বন্যায় সাড়ে চার লাখ মানুষ ক্ষতির মুখে পড়েছে। ভারতের আবহাওয়া বিভাগ দিল্লিতে বৃষ্টিপাত এবং বজ্রপাতের   সতর্ক বার্তা জারি করেছে। পাঞ্জাব ও হরিয়ানায় গত কয়েকদিন প্রচন্ড তাপদাহ থাকলেও বৃষ্টির কারণে তাপমাত্রা কমে গেছে। চন্ডিগড়ে গতকাল প্রচুর বৃষ্টিপাত হয়েছে। বৃষ্টি হয়েছে অমৃতসরেও। এছাড়া উত্তরপ্রদেশে বজ্রপাত ও ধুলিঝড়ের আশংকার কথা জানিয়েছে আবহাওয়া বিভাগ।

মিয়ানমারে বন্যা

মিয়ানমারের দক্ষিণের রাজ্য মনে রেকর্ড পরিমাণ বৃষ্টি হয়েছে। রাজ্যের অনেক জেলায় বন্যার পর ভূমিধসের ঘটনা ঘটেছে। মাবলামায়েন এবং মোত্তামায় সবচেয়ে বেশি বৃষ্টি হয়েছে। এখানে ভূমিধসে হতাহতের ঘটনা ঘটেছে। তবে সংখ্যা জানা যায়নি। সমাজকল্যাণ মন্ত্রণলায় ও ত্রাণ বিভাগের কর্মকর্তারা এসব এলাকা সফর করেছেন। মোত্তামায় ঝড়ের কারণে স্কুল, কলেজ ও বাড়িঘর ভেঙে পড়েছে। আর মনের রাজধানী মাবলামায়েনের কায়াকথালান প্যাগোডা ভূমিধসের কবলে পড়ে। মিয়ানমারের আবহাওয়া বিভাগ জানায়, মন এবং কায়েন রাজ্যে আরো বৃষ্টিপাতের আশংকা করা হচ্ছে। শনিবার ও রবিবার মনের মুডান শহরে রেকর্ড পরিমাণ বৃষ্টি হয়েছে। দুই দিনে ২৯৭ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত হয়েছে। এর আগে ২০০৪ সালে ২৯৬ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত হয়েছিল। সূত্র: ইত্তেফাক

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়