শিরোনাম
◈ জাতীয় পতাকার নকশাকার শিব নারায়ণ দাস মারা গেছেন ◈ ইরানের ইস্পাহান ও তাব্রিজে ইসরায়েলের ড্রোন হামলা, ৩টি ভূপাতিত (ভিডিও) ◈ ভেটোর তীব্র নিন্দা,মার্কিন নীতি আন্তর্জাতিক আইনের নির্লজ্জ লংঘন : ফিলিস্তিন ◈ স্কুল পর্যায়ের শিক্ষার্থীদের গল্প-প্রবন্ধ নিয়ে সাময়িকী প্রকাশনা করবে বাংলা একাডেমি ◈ দক্ষিণ ভারতে ইন্ডিয়া জোটের কাছে গো-হারা হারবে বিজেপি: রেভান্ত রেড্ডি ◈ আবারও বাড়লো স্বর্ণের দাম  ◈ ভারতের পররাষ্ট্র সচিব বিনয় মোহন কোয়াত্রার ঢাকা সফর স্থগিত ◈ চিকিৎসকদের সুরক্ষা নিশ্চিত করতে সংসদে আইন পাশ করব: স্বাস্থ্যমন্ত্রী ◈ বিএনপি নেতাকর্মীদের জামিন না দেওয়াকে কর্মসূচিতে পরিণত করেছে সরকার: মির্জা ফখরুল ◈ ব্রিটিশ হাইকমিশনারের সঙ্গে বিএনপি নেতাদের বৈঠক

প্রকাশিত : ১৯ জুন, ২০১৮, ০৫:৩৯ সকাল
আপডেট : ১৯ জুন, ২০১৮, ০৫:৩৯ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

‘আমরা মোটেই আতঙ্কিত ছিলাম না’

স্পোর্টস ডেস্ক: রাশিয়া বিশ্বকাপে শুরু থেকেই একের পর এক ফেবারিটরা হোঁচট খাচ্ছে, ইংল্যান্ডেরও তিউনিসিয়ার কাছে আটকে যাওয়াটা কেবল সময়ের ব্যাপার ছিল। নির্ধারিত সময়ে ১-১ গোলে ড্র নিয়ে যখন উৎসবের অপেক্ষায় তিউনিসিয়া, ঠিক তখনই এক গোল করে বসেন টটেনহামের তারকা স্ট্রাইকার হ্যারি কেইন।

অতিরিক্ত সময়ের প্রথম মিনিটে এই গোলটি না হলে নিশ্চিতভাবেই এক রাশ হতাশা নিয়ে মাঠ ছাড়তে হতো ইংল্যান্ডকে। ম্যাচটা প্রায় যখন শেষের পথে, তখন নিশ্চয়ই সেই পরিণতিই দেখছিল থ্রি লায়ন্সরা। তবে জোড়া গোল করে ইংলিশদের জয় এনে দেয়া হ্যারি কেইন সেটা স্বীকার করতে চাইলেন না। ম্যাচশেষে টটেনহাম ফরোয়ার্ড জানালেন, কখনই আতঙ্কিত ছিলেন না তারা।

বিশ্বকাপে প্রথম ম্যাচ মানেই ইংল্যান্ডের হোঁচট। ২০০৬ সালের পর থেকে এই টুর্নামেন্টে নিজেদের উদ্বোধনী ম্যাচে জয়ের মুখ দেখেনি তারা। এবার সেই গেরো খুলল। যার পুরো কৃতিত্বই দেয়া যায় হ্যারি কেইনকে। তবে ইংলিশ স্ট্রাইকার নিজে পুরো কৃতিত্ব নিতে নারাজ। দলের সবার অবদানেই ম্যাচটা জেতা সম্ভব হয়েছে, মনে করছেন তিনি। ১-১ গোলে ড্র নিয়ে ম্যাচটা শেষ হওয়ার পথে থাকলেও নাকি কখনও আতঙ্কিত ছিল না ইংলিশ শিবির।

হ্যারি কেন দলের পারফরম্যান্স নিয়ে বলেন, 'আমরা একে অন্যের জন্য গর্ববোধ করি। বিশ্বকাপে আপনি কিছুই নিশ্চিত থাকতে পারবে না। গত কয়েক বছরে প্রথম ম্যাচটা খুবই কঠিন ছিল। মনে হচ্ছিল, এই রাতেও তেমনটা হবে। তবে আমি আগেই যেমন বললাম, আমাদের মধ্যে দারুণ ঐক্য আছে। আমরা একে অন্যের সঙ্গে টানা কথা বলতে থাকি, এভাবেই একে অন্যের সঙ্গে সম্পৃক্ত থাকি। আমরা কখনও আতঙ্কিত হইনি। কখনও মনে হয়নি, আরেকটি গোল খেতে পারি। এটা খুব গুরুত্বপূর্ণ, তারপর শেষদিকে তো আমাদের প্রাপ্যটা পেলামই।'

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়