শিরোনাম
◈ দক্ষিণ ভারতে ইন্ডিয়া জোটের কাছে গো-হারা হারবে বিজেপি: রেভান্ত রেড্ডি ◈ ইরানের ওপর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্যের নতুন নিষেধাজ্ঞা ◈ আবারও বাড়লো স্বর্ণের দাম  ◈ ভারতের পররাষ্ট্র সচিব বিনয় মোহন কোয়াত্রার ঢাকা সফর স্থগিত ◈ বিএনপি নেতাকর্মীদের জামিন না দেওয়াকে কর্মসূচিতে পরিণত করেছে সরকার: মির্জা ফখরুল ◈ ব্রিটিশ হাইকমিশনারের সঙ্গে বিএনপি নেতাদের বৈঠক ◈ মিয়ানমার সেনার ওপর নিষেধাজ্ঞা থাকায় তাদের সঙ্গে সরাসরি যোগাযোগ করা সম্ভব হচ্ছে না: সেনা প্রধান ◈ উপজেলা নির্বাচন: মন্ত্রী-এমপিদের আত্মীয়দের সরে দাঁড়ানোর নির্দেশ আওয়ামী লীগের ◈ বোতলজাত সয়াবিনের দাম লিটারে ৪ টাকা বাড়লো ◈ রেকর্ড বন্যায় প্লাবিত দুবাই, ওমানে ১৮ জনের প্রাণহানি

প্রকাশিত : ১৬ জুন, ২০১৮, ১০:০৭ দুপুর
আপডেট : ১৬ জুন, ২০১৮, ১০:০৭ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

বৃষ্টিতে ভিজেই মধ্যরাতে কেনাকাটার ধুম

নিজস্ব প্রতিবেদক: ‘আরে ভাই, সেলফি তোলার আর সময় পাইলেন না, বৃষ্টিতে কাকভেজা হয়ে গেছি, দাঁড়াইয়া থাকলে মানুষের ধাক্কায় ব্রিজের এই মাথা থেকে ওই মাথা পার। আর আপনে মোবাইল উঁচা কইরা ধইরা ছবি তোলেন, তাড়াতাড়ি সামনে বাড়েন।’

শুক্রবার দিবাগত রাত পৌনে ১টায় নিউমার্কেট ওভারব্রিজের ওপরে শতশত মানুষের ভিড়ের দৃশ্য মোবাইল ফোনে ধারণ করতে দেখে এ প্রতিবেদককে এক যুবক এ কথা বলেন। রাত সাড়ে ১১টার পর ঝড়ো হাওয়া বইতে থাকে। ১২টার পর থেকে দফায় দফায় মৃদু থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি হতে থাকে। দোকানদাররা বৃষ্টি দেখে হতাশ হলেও বৃষ্টি কিন্তু বেচাকেনায় বাগড়া দিতে পারেনি।

সরেজমিনে নিউমার্কেট, হকার্স মার্কেট ও এলিফ্যান্ট রোড ঘুরে দেখা গেছে, মধ্যরাতে প্রতিটি দোকানের সামনে উপচেপড়া ভিড়। পাঞ্জাবি, সালোয়ার, কামিজ, শাড়ি, জুতা ও কসমেটিকসের দোকানে ক্রেতাদের শেষ মুহূর্তের কেনাকাটা করতে দেখা যায়। গভীর রাতে ফাস্টফুডের দোকানগুলোতে ভিড় ছিল লক্ষ্য করার মতো।

প্রথমে যখন বৃষ্টি শুরু হয় তখন দোকানিদের অনেকেই বিশেষ করে দোকানের সামনে যেসব হকার দোকান বসিয়ে বেচাকেনা করছিলেন তারা হতাশ হয়ে পলিথিন দিয়ে দোকান ঢেকে রাখায় ব্যস্ত ছিলেন।

কয়েকজন দোকানি জানান, মার্কেটে প্রচুর কাস্টমার। বেচাকেনা মাত্র শুরু হইছিল। বৃষ্টি আইসা বেচাকেনা শেষ কইরা দিছে। কিন্তু কিছুক্ষণ পর বৃষ্টির মাঝেই ক্রেতারা দোকানে ভিড় জমালে তার মুখে হাসির রেখা ফুটে উঠে।

লালবাগের বাসিন্দা আলতাফ হোসেন সস্ত্রীক অ্যাপেক্সের জুতা কিনতে এসেছিলেন। দোকানি অনেক খুঁজেও সাইজ মেলাতে পারছিল না। এ সময় আলতাফ হোসেনকে লক্ষ্য করে দোকানি বলেন, আপনাদের মধ্যে যাদের পায়ে বড় সাইজের জুতা লাগে তারা ২০ রোজার আগে আইলে ঠিক মাপমতো জুতা পাইবেন। শেষ মুহূর্তে জুতার সাইজ মেলানো কঠিন।

নোয়াখালীর চৌমহনীর বাসিন্দা ফাস্টফুডের দোকানের ম্যানেজার আজগর আলী জানান, চাঁদরাতে রাত ৩টা পর্যন্ত বেচাকেনা চলে। চৌমুহনী যাওয়ার জন্য আগে থেকেই বাস রিজার্ভ করে রাখা হয়। এরপর তারা দোকান বন্ধ করে বাসে করে বাড়ি গিয়ে নামাজ পড়েন। সূত্র: জাগো নিউজ

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়