হ্যাপী আক্তার : সীমানা সংক্রান্ত জটিলতার কারণে গাজীপুর সিটি নির্বাচনের ভোট গ্রহণ হবে আগামী ২৬ জুন। নির্বাচন কমিশনের ঘোষণা অনুযায়ী ১৮ জুনের আগে প্রার্থীদের প্রচার-প্রচারণা নিষিদ্ধ করেছে কমিশন। এক্ষেত্রে বিএনপি প্রার্থীর অভিযোগ আওয়ামী লীগের প্রার্থীরা কৌশলে চালাচ্ছে গণসংযোগ আর ভোট চাওয়া।
সীমানা সংক্রান্ত জটিলতায় স্থগিত গাজীপুর সিটি নির্বাচনে পুনরায় প্রচার শুরু ১৮ জুন। কিন্তু কমিশনের নির্দেশনা মানছে না কেউ। কৌশলে সামাজিক নানা আচার অনুষ্ঠানে ভোটের প্রচার চালাচ্ছেন প্রার্থীরা।
রোজায় প্রতিদিনই ইফতার পার্টিসহ নানা ধর্মীয় আনুষ্ঠানে অংশ নিচ্ছেন প্রার্থীরা। জনসংযোগের পাশাশপাশি ভোট চাচ্ছেন প্রার্থীরা।
গাজীপুর সিটি নির্বাচনে সম্ভাব মেয়র প্রার্থী হাসান উদ্দিন সরকার বলেছেন, সিটি নির্বাচন স্থগিত করে লাভ সরকারি দলের হয়েছে। তারা সকল নিয়ম-কানুন ভঙ্গ করতেছে। মিছিল করছে বড় বড় নৌকা নিয়ে। মিডিয়ায় দেখানো হচ্ছে। কিন্তু তার কোনো ব্যবস্থা নেই।
সম্প্রতি নিজ বাসায় আলেম ওলামাদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন আওয়ামী লীগের প্রার্থী জাহাঙ্গীর আলম। জানান, ভোট পিছিয়ে যাওয়ায় লাভবান হয়েছেন তিনি। অভ্যন্তরীণ বিরোধ মেটানোর পাশাপাশি ভোটারদের কাছে যাওয়ার বাড়তি সময়ও পাচ্ছেন তিনি।
গাজীপুর সিটি নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন ৭ মেয়র, ২৫৫ সাধারণ কাউন্সিলর এবং ৮৪ সংরক্ষিত নারী কাউন্সিলর প্রার্থী। গাজীপুর সিটি নির্বাচনে প্রচারে বিধিনিষেধ মানছেন না প্রার্থীরা। সূত্র : ইন্ডিপেন্ডেট টিভি
আপনার মতামত লিখুন :