শিরোনাম
◈ বোতলজাত সয়াবিনের দাম লিটারে ৪ টাকা বাড়লো ◈ মুজিবনগর সরকারের ৪০০ টাকা মাসিক বেতনের কর্মচারি ছিলেন জিয়াউর রহমান: পররাষ্ট্রমন্ত্রী ◈ রেকর্ড বন্যায় প্লাবিত দুবাই, ওমানে ১৮ জনের প্রাণহানি ◈ টাইমের প্রভাবশালী ১০০ ব্যক্তির তালিকায় বাংলাদেশের মেরিনা ◈ দেশের মানুষকে ডাল-ভাত খাওয়াতে  ব্যর্থ হয়েছিল বিএনপি : প্রধানমন্ত্রী ◈ দক্ষিণ লেবাননে ইসরায়েল ফসফসরাস বোমা হামলা ◈ ঝালকাঠিতে ট্রাকচাপায় নিহতদের ৬ জন একই পরিবারের ◈ কেএনএফ চাইলে আবারও আলোচনায় বসার সুযোগ দেওয়া হবে: র‌্যাবের ডিজি ◈ ওবায়দুল কাদেরের হৃদয় দুর্বল, তাই বেশি অবান্তর কথা বলেন: রিজভী ◈ মুজিবনগর দিবস বাঙালির শৃঙ্খলমুক্তির ইতিহাসে অবিস্মরণীয় দিন: প্রধানমন্ত্রী

প্রকাশিত : ১২ জুন, ২০১৮, ১১:৫৪ দুপুর
আপডেট : ১২ জুন, ২০১৮, ১১:৫৪ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

ছোট্ট ঘরটাতে ঢুকেই কেন কান্নায় ভেঙে পড়লেন নেইমার!

স্পোর্টস ডেস্ক : শৈশবের ফেলে আসা স্মৃতিগুলো যদি হঠাৎ ফ্ল্যাসব্যাকের মতো করে সামনে এসে দাঁড়ায় তবে মানুষের মনের অনুভূতি কি হতে পারে? স্বাভাবিকভাবে একেক জনের বেলায় একেক রকম বহিঃপ্রকাশ ঘটবে। তবে ব্রাজিলিয়ান তারকা নেইমার যখন হঠাৎ নিজের শৈশবের স্মৃতিগুলো ফিরে পেলেন, চোখের জলের স্রোতকে তিনি আর ঠেকিয়ে রাখতে পারলেন না। যেন এক অবোধ শিশু। তেমন করেই ওই ছোট্ট ঘরটিতে ঢুকে কান্নায় ভেঙে পড়লেন বিশ্বের সবচেয়ে দামী ফুটবলার।

সাও পাওলোর সেন ভিনসেন্তে কেটেছে নেইমারের শৈশব। এতো বছর পর নেইমার সেই বাড়িটিকে খুঁজে পেলেন ফের। আসলে একটি টেলিভিশন অনুষ্ঠানের জন্য তৈরি করা হয়েছে নেইমারের প্রথম বাড়ির রেপ্লিকা। যেখানে গিয়ে ব্রাজিলিয়ান ফরোয়ার্ড যেন সত্যি সত্যি নিজের ছেলেবেলাকে আবিষ্কার করলেন। রেপ্লিকা সেই বাড়ির চারদিক ঘুরে দেখলেন রাশিয়া বিশ্বকাপে ব্রাজিলের সবচেয়ে বড় স্বপ্ন সারথি।

নেইমার যখন তার পুরোনো রুমের দরজাটা খুললেন, তখনই কান্নায় ভেঙে পড়েন। তার ছেলেবেলার অনেক স্মৃতিই ধরে রাখা হয়েছে সেখানে। যেসব শটস পরে সেই বেলায় ছোট্ট ছেলেটি খেলেছে, সেগুলো সাজিয়ে রাখা পরম যত্নে। ট্রফি কেসে রাখা তার তখনের অর্জন করা ট্রফিগুলো। নেইমার নিজের পুরোনো বাড়িতে একা সময় কাটিয়েছেন তা নয়। নেইমারের মা, বোন রাফায়েলা ও গার্লফ্রেন্ড ব্রুনা মারকুইজিন ছিলেন সাথে।

নেইমার নিজের ছোটবেলার রুমে প্রবেশ করে কান্না আর থামাতেই পারছিলেন না। ব্রাজিলিয়ান ফরোয়ার্ডকে শান্ত করতে এগিয়ে আসেন তার মা। ছেলেকে বুকে জড়িয়ে শান্ত করেন। নেইমারের মা নাদিন জানান, ‘সে আমার দিকে তাকায় এবং জিজ্ঞেস করে ‘কেন মা?’ আমি বুঝতে পারছিলাম না কি উত্তর দেব।’ নেইমার যেন শৈশবটাকে ফিরে পেতে চাইছিলেন ওই প্রশ্নে।

নেইমারের বাবা-মা এবং বোন টিভি প্রযোজককে সহায়তা করেছেন তার পুরোনো বাড়িটি বানাতে। পরিবারের পুরোনো ছবি থেকে যা তৈরি করা হয়েছে। অনুষ্ঠানটি তৈরি করা হয়েছে নেইমার যখন মার্চ-এপ্রিলে পায়ের পাতার ইনজুরির পুনর্বাসন পক্রিয়ার মধ্যে ছিলেন। এই শনিবার ব্রাজিলে তা প্রথম প্রচারিত হয়।

নেইমার সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ইনস্টাগ্রামে অনুষ্ঠানের উপস্থাপক লুসিয়ানো হাককে বিশেষ ধন্যবাদ জানান। এবং এমন মুহূর্ত তৈরিতে পুরো টেলিভিশন টিমকে ধন্যবাদ জানান। সূত্র : পরিবর্তন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়