শিরোনাম
◈ দক্ষিণ আফ্রিকায় সেতু থেকে তীর্থ যাত্রীবাহী বাস খাদে, নিহত ৪৫ ◈ প্রাথমিকের তৃতীয় ধাপের পরীক্ষা শুরু, মানতে হবে কিছু নির্দেশনা ◈ ভারত থেকে ১৬৫০ টন পেঁয়াজ আসছে আজ! ◈ বিশ্ববাজারে সোনার সর্বোচ্চ দামের নতুন রেকর্ড ◈ ২২ এপ্রিল ঢাকায় আসছেন কাতারের আমির, ১০ চুক্তির সম্ভাবনা ◈ চেক প্রতারণার মামলায় ইভ্যালির রাসেল-শামিমার বিচার শুরু ◈ ইর্ন্টান চিকিৎসকদের দাবি নিয়ে প্রধানমন্ত্রী’র সঙ্গে কথা বলেছি: স্বাস্থ্যমন্ত্রী ◈ প্রফেসর ইউনূসকে প্রদত্ত "ট্রি অব পিস" প্রধানমন্ত্রীকে প্রদত্ত একই ভাস্করের একই ভাস্কর্য: ইউনূস সেন্টার ◈ নির্বাচনী বন্ড কেবল ভারত নয়, বিশ্বের সবচেয়ে বড় কেলেঙ্কারি: অর্থমন্ত্রীর স্বামী ◈ কুড়িগ্রামে অর্থনৈতিক অঞ্চলের স্থান পরিদর্শন করে দেশে ফিরলেন ভুটানের রাজা

প্রকাশিত : ১২ জুন, ২০১৮, ০৭:২৫ সকাল
আপডেট : ১২ জুন, ২০১৮, ০৭:২৫ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

মিয়ানমারের টেলিভিশনে অনুষ্ঠান প্রচার বন্ধের ঘোষণা আরএফএ’র

নিউজ ডেস্ক: মিয়ানমারের এমআরটিভিতে ‘ডেমোক্র্যাটিক ভয়েস অব বার্মা’ নামে একটি অনুষ্ঠানের সম্প্রচার বন্ধের ঘোষণা দিয়েছে রেডিও ফ্রি এশিয়া (আরএফএ)। যুক্তরাষ্ট্র সরকারের অর্থায়নে পরিচালিত প্রতিষ্ঠানটির বিরুদ্ধে মিয়ানমার সরকার ‘রোহিঙ্গা’ শব্দটি ব্যবহারের বিষয়ে আপত্তি জানানোর পর এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
মিয়ানমার সরকার ‘ডেমোক্র্যাটিক ভয়েস অব বার্মা’কে বলেছে, যদি তারা রোহিঙ্গা শব্দটি ব্যবহার অব্যাহত রাখে তাহলে তারা আরএফএ’র অনুষ্ঠান চালাতে পারবে না। ২০১৭ সালের অক্টোবর মাস থেকে বার্মিজ ভাষার টিভি অনুষ্ঠানটি সম্প্রচার হচ্ছিল।

আরএফএ’র সভাপতি লিব্বি লিও সোমবার এক বিবৃতিতে বলেন, রেডিও ফ্রি এশিয়া সাংবাদিকতার নীতির বিষয়ে নিজস্ব নিয়মের ব্যাপারে কোনও ছাড় দেবে না। এই নীতি অনুযায়ী নৃতাত্ত্বিক সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের বিরুদ্ধে নিন্দা করা নিষিদ্ধ।

তিনি বলেন, ‘আরএফএ তাদের প্রতিবেদনে রোহিঙ্গাদের ‘রোহিঙ্গা’ই বলবে। অন্য কোনও শব্দ এমনকি কম মর্যাদাহানিকর শব্দে ব্যবহারও আমাদের দর্শকদের জন্য অযথার্থ ও আন্তরিকতাবিহীন হবে।’

এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, আরএফএ’র বিষয়বস্তু ও অনুষ্ঠানগুলো মিয়ানমারের শ্রোতাদের জন্য রেডিও স্বল্পতরঙ্গ, সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যম (ফেসবুক/ইউটিউব) ও আরএফএ’র বার্মিজ ওয়েবসাইটে প্রচার করা হবে।

লিও বলেন, রোহিঙ্গা শব্দের ব্যবহার নিষিদ্ধ করার মাধ্যমে মিয়ানমার সরকার রাজনৈতিক ব্যঙ্গসূচক পদক্ষেপ নিচ্ছে। তারা একটি জনগোষ্ঠীর পরিচয় মুছে ফেলতে চাইছে, যাদের অস্তিত্বকেই তারা অস্বীকার করে থাকে।

তিনি বলেন, আরএফএ  মিয়ানমারের শ্রোতাদের জন্য বিশ্বাসযোগ্য সাংবাদিকতায় প্রবেশাধিকারের সুযোগ অব্যাহত রাখবে। বিশেষ করে যখন কোনও বিষয় নিয়ে স্থানীয় ও সরকার নিয়ন্ত্রিত সংবাদমাধ্যমগুলো অবহেলা করবে এবং প্রতিবেদন প্রকাশ করা থেকে বিরত থাকবে তখন আরএফএ  তাদের সহায়তা করবে। সূত্র: বাংলা ট্রিবিউন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়