শিরোনাম
◈ ভবিষ্যৎ বাংলাদেশ গড়ার কাজ শুরু করেছেন প্রধানমন্ত্রী: ওয়াশিংটনে অর্থমন্ত্রী ◈ দাম বেড়েছে আলু, ডিম, আদা ও রসুনের, কমেছে মুরগির  ◈ ২০২৫ সালের মধ্যে ৪৮টি কূপ খনন শেষ করতে চায় পেট্রোবাংলা ◈ ভিত্তিহীন মামলায় বিরোধী নেতাকর্মীদের নাজেহাল করা হচ্ছে: মির্জা ফখরুল ◈ বিনা কারণে কারাগার এখন বিএনপির নেতাকর্মীদের স্থায়ী ঠিকানা: রিজভী ◈ অপরাধের কারণেই বিএনপি নেতা-কর্মীদের  বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে: প্রধানমন্ত্রী  ◈ অ্যাননটেক্সকে জনতা ব্যাংকের সুদ মওকুফ সুবিধা বাতিলের নির্দেশ বাংলাদেশ ব্যাংকের ◈ চুয়াডাঙ্গায় তাপমাত্রা ৪১ দশমিক ৩ ডিগ্রি, হিট এলার্ট জারি  ◈ ঢাকা শিশু হাসপাতালের আগুন নিয়ন্ত্রণে ◈ ইরানে ইসরায়েলের হামলার খবরে বিশ্বজুড়ে উত্তেজনা, তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের আতঙ্ক

প্রকাশিত : ০৮ জুন, ২০১৮, ০৩:২১ রাত
আপডেট : ০৮ জুন, ২০১৮, ০৩:২১ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

বাজেটে ৬৮ হাজার পুরোহিত ও সেবায়েত প্রশিক্ষণের প্রস্তাব

মাছুম বিল্লাহ : দেশের সংখ্যালঘু জনগোষ্ঠির উন্নয়নে বেশ কয়েকটি প্রস্তাব করেছেন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আব্দুল মুহিত। এর মধ্যে ৬৮ হাজার পুরোহিত ও সেবায়েতদের জন্য দক্ষতামূলক প্রশিক্ষণ, মন্দিরভিত্তিক শিশু ও গণশিক্ষা কার্যক্রম এবং প্যাগোডাভিত্তিক প্রাক-প্রাথমিক শিক্ষা কার্যক্রম বাস্তবায়নের কথা বলেছেন। এছাড়া, সারাদেশের মন্দির মেরামত, পুনঃনির্মাণ ও সংরক্ষণের জন্য ২০০ কোটি টাকার প্রকল্প বাস্তবায়ন করা হচ্ছে বলে উল্লেখ করেন তিনি।

বৃহস্পতিবার জাতীয় সংসদে উত্থাপিত ২০১৮-১৯ অর্থবছরের বাজেটে এসব প্রস্তাব করেন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত।
তিনি বলেন, সকল ধর্মের মানুষের ধর্মীয় মান-মর্যাদা সুরক্ষা, নির্বিঘœ ধর্মীয় আচার-অনুষ্ঠান পালন, ভ্রাতৃত্ববোধ ও ধর্মীয় সম্প্রীতি গড়ে তোলার ক্ষেত্রে চলমান নানামুখী কার্যক্রম ভবিষ্যতেও অব্যাহত রাখবো। ধর্ম ও ধর্মীয় মূল্যবোধের যথাযথ পরিপালন নিশ্চিত করার লক্ষ্যে জেলা পর্যায়ে ও প্রতিটি উপজেলায় ১টি করে মোট ৫৬০টি মডেল মসজিদ ও ইসলামিক সাংস্কৃতিক কেন্দ্র স্থাপন, ৬৮ হাজার পুরোহিত ও সেবায়েতদের জন্য দক্ষতামূলক প্রশিক্ষণ, মসজিদ পাঠাগার সম্প্রসারণ ও শক্তিশালীকরণ, মন্দিরভিত্তিক শিশু ও গণশিক্ষা কার্যক্রম এবং প্যাগোডাভিত্তিক প্রাক-প্রাথমিক শিক্ষা কার্যক্রম বাস্তবায়নের উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। এছাড়া, সারাদেশের মন্দির মেরামত, পুনঃনির্মাণ ও সংরক্ষণের জন্য ২০০ কোটি টাকার প্রকল্প বাস্তবায়ন করা হচ্ছে।

এ ছাড়া প্রস্তাবিত বাজেটে সংস্কৃতির ক্ষেত্রে বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে উল্লেখ করে অর্থমন্ত্রী বলেন, মুক্তিযুদ্ধের চেতনা সমুজ্জ্বল রাখা, সমকালীন শিল্প-সাহিত্যের গবেষণা ও উন্নয়ন এবং অসাম্প্রদায়িক ও ইহজাগতিক চেতনার বিকাশে আমরা নিরন্তর কাজ করে চলেছি। বাঙ্গালীর চিরন্তন ঐতিহ্যের ধারাবাহিকতায় নবান্ন উৎসব, পৌষ উৎসব, বসন্ত উৎসব, বর্ষা উৎসব ইত্যাদি উদযাপন এবং জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে মেলা, আলোকচিত্র প্রদর্শনী ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান আয়োজনের ধারা অব্যাহত আছে। এছাড়াও, পুরাকীর্তি সংরক্ষণ এবং ঐতিহাসিক এলাকা ও নিদর্শনের রক্ষণাবেক্ষণ কার্যক্রম চলমান আছে। বাংলা ভাষা ও সাহিত্যচর্চা এবং আঞ্চলিক ও নৃতাত্ত্বিক জনগোষ্ঠীর সংস্কৃতির প্রসার ও সংরক্ষণের ওপরও বিশেষ গুরুত্ব দেয়া হচ্ছে।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়