শিরোনাম
◈ ঢাকা শিশু হাসপাতালের আগুন নিয়ন্ত্রণে ◈ ইরানে ইসরায়েলের হামলার খবরে বিশ্বজুড়ে উত্তেজনা, তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের আতঙ্ক ◈ বিমানবন্দরের থার্ড টার্মিনালের বাউন্ডারি ভেঙে বাস ঢু‌কে প্রকৌশলী নিহত ◈ জাতীয় পতাকার নকশাকার শিব নারায়ণ দাস মারা গেছেন ◈ ইরানের ইস্পাহান ও তাব্রিজে ইসরায়েলের ড্রোন হামলা, ৩টি ভূপাতিত (ভিডিও) ◈ ভেটোর তীব্র নিন্দা,মার্কিন নীতি আন্তর্জাতিক আইনের নির্লজ্জ লংঘন : ফিলিস্তিন ◈ স্কুল পর্যায়ের শিক্ষার্থীদের গল্প-প্রবন্ধ নিয়ে সাময়িকী প্রকাশনা করবে বাংলা একাডেমি ◈ দক্ষিণ ভারতে ইন্ডিয়া জোটের কাছে গো-হারা হারবে বিজেপি: রেভান্ত রেড্ডি ◈ ভারতের পররাষ্ট্র সচিব বিনয় মোহন কোয়াত্রার ঢাকা সফর স্থগিত ◈ চিকিৎসকদের সুরক্ষা নিশ্চিত করতে সংসদে আইন পাশ করব: স্বাস্থ্যমন্ত্রী

প্রকাশিত : ২৯ মে, ২০১৮, ০২:০৪ রাত
আপডেট : ২৯ মে, ২০১৮, ০২:০৪ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

যেভাবে জামাত-উদ-দাওয়া তরুণদের প্রশিক্ষণ দেয়

লিহান লিমা: ভারতীয় গণমাধ্যম টাইমস অব ইন্ডিয়ার খবরে বলা হয়, মুম্বাই হামলার হোতা হাফিজ সাইদের জঙ্গী সংগঠন জামাত-উদ-দাওয়া কমবয়সীদের লক্ষ্যবস্তু বানিয়ে প্রশিক্ষণ দিয়ে থাকে এবং তাদের ভারতের বিরুদ্ধে ব্যবহার করে। ভারতের জাতীয় তদন্তকারী সংস্থার তৈরি করা এক প্রতিবেদনে জানা যায়, জামাত উদ দাওয়া পাকিস্তানে ১৫-২০ বছর বয়সীদের প্রকাশ্যে জিহাদে অংশগ্রহণের আহ্বান জানায়।’

২০ মার্চ কাপুড়াতে সন্ত্রাসী হামলা চলাকালীন সময়ে মার্চে লস্কর ই তৈয়বার আটককৃত সন্ত্রাসী হামজা জানান, হাফিজ সাইদ এবং জাকির-উর-রহমান লস্কবীর লক্ষ্য কমবয়সীরা। তিনি বলেন, সাতটি স্থানে দুই বছর ধরে প্রশিক্ষণ দেয়া হয়। মুদ্রিক, খাইবার পাখতুনওয়া প্রদেশের জঙ্গল এবং মুজাফফরবাদের দুর্গম পাহাড়ী এলাকায় তাদের প্রশিক্ষণ চলে। এরপর প্রার্থীদের মুজাফফরবাদের করাচী ফুড সেন্টারে প্রশিক্ষণের জন্য পাঠানো হয়। সর্বশেষ প্রশিক্ষণ হয় মাখাদাতে। একে বলা হয়, ‘বারফানি প্রশিক্ষণ’। এরপর শীর্ষ সাত নেতা তাদের পর্যবেক্ষণ করেন। শীর্ষ সাত নেতার একজন হাফিজ সাইদ নিজে। যিনি আমির শাহাব বা আমিরে মাসগার নামে পরিচিত। তার নিদের্শেই শহর, জেলা, উপজেলা ও গ্রাম থেকে প্রার্থীদের বাছাই করা হয় ।

হামজা বলেন, দীর্ঘ এই প্রশিক্ষণ পর্ব শেষ হওয়ার পর লস্কবী এবং সাইদের দেখা মিলে। তবে তার ক্ষেত্রে বিষয়টি ভিন্ন ছিল। তাকে তার বাবা প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে দিয়েছিলেন। তাকে ছয়টি স্থানে প্রশিক্ষণ দেয়া হয়েছিল। মুরিদেকিন থেকে মাসসেরাহের তাবুকে দুই মাস, দাইকেন এ পাঁচ মাস, আম্বোর এ দুই মাস, আকসায় দুই মাস, খাইবার এ দুই মাস। হাফিজ জানান, ২০১৭ সালের জানুয়ারিতে আমার দ্বিতীয় প্রশিক্ষণ পর্বের সময় লস্কবী দাইকেনের প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে প্রদর্শন করতে আসন। আম্বোরে সাইদ আমাদের জড়িয়ে ধরেন এবং ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করতে উৎসাহ দেন। টাইমস অব ইন্ডিয়া।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়