শিরোনাম
◈ অনিবন্ধিত নিউজ পোর্টাল বন্ধে বিটিআরসিতে তালিকা পাঠানো হচ্ছে: তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী ◈ পাবনায় হিটস্ট্রোকে একজনের মৃত্যু ◈ জলাবদ্ধতা নিরসনে ৭ কোটি ডলার ঋণ দেবে এডিবি ◈ ক্ষমতা দখল করে আওয়ামী শাসকগোষ্ঠী আরও হিংস্র হয়ে উঠেছে: মির্জা ফখরুল ◈ বেনজীর আহমেদের চ্যালেঞ্জ: কেউ দুর্নীতি প্রমাণ করতে পারলে তাকে সব সম্পত্তি দিয়ে দেবো (ভিডিও) ◈ চুয়াডাঙ্গায় তাপমাত্রা ৪২ দশমিক ৩ ডিগ্রি, হিট স্ট্রোকে একজনের মৃত্যু ◈ আইনজীবীদের গাউন পরতে হবে না: সুপ্রিমকোর্ট ◈ তীব্র গরমে স্কুল-কলেজ ও মাদরাসা আরও ৭ দিন বন্ধ ঘোষণা ◈ সিরিয়ায় আইএসের হামলায় ২৮ সেনা নিহত ◈ সরকার চোরাবালির ওপর দাঁড়িয়ে, পতন অনিবার্য: রিজভী 

প্রকাশিত : ২৮ মে, ২০১৮, ০৬:২০ সকাল
আপডেট : ২৮ মে, ২০১৮, ০৬:২০ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

‘ইউনিয়ন সেন্টারে ২ জন ডাক্তার উপস্থিত থাকতে হবে’

জান্নাতুল ফেরদৌসী: বিগত ১৩ অর্থ বছরের পর্যালোচনায়, মোট জাতীয় বাজেট বরাদ্দের তুলনায় স্বাস্থ্যখাতে বরাদ্দের হার বরাবরই অবহেলিত হয়ে আসছে। গেল অর্থবছরে বরাদ্দ কিছুটা বাড়লেও কোন অর্থবছরেই স্বাস্থ্য খাত কাঙ্খিত বরাদ্দ পায়নি। স্বাস্থ্য সেবা সুনিশ্চিত করতে এ খাতে মোট বাজেটের অন্তত ৮ শতাংশ বা সুষম বরাদ্দ চান বিশিষ্টজনরা। তবে জনস্বাস্থ্য সুনিশ্চিত করতে প্রতিরোধমূলক ও প্রাইমারি হেলথ কেয়ারকে সর্বাধিক গুরুত্ব দেবার আহ্বান তাদের। ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী বলেছেন, প্রতিটি ইউনিয়ন সেন্টারে দুইজন ডাক্তার উপস্থিত থাকতে হবে। প্রশিক্ষণের নাম করে বা অমুকের নাম করে ইউনিয়ন সেন্টার থেকে ডাক্তার স্থানান্তর করা যাবে না।

স্বাস্থ্য ব্যয়ের বড় অংশ চলে যায় অবকাঠামো নির্মাণ, ওষুধ, চিকিৎসা সরঞ্জাম ও সেবা কিনতে। পাশাপাশি দক্ষতার অভাবে এই স্বল্প বরাদ্দের আবার একটি বিশাল অংশ অব্যবহৃত থেকে যায় প্রতিবছরই। তাই বরাদ্দ যাই হোক সবার আগে তা বন্টন ও ব্যবহারে দক্ষতা না বাড়ানোর পরামর্শ বিশেষজ্ঞদের। জনগণের সার্বিক স্বাস্থ্য ব্যয়ের সিংহভাগ শেষ হয় বেসরকারি সেবাকেন্দ্রকে ঘিরে। তাই ওভার প্রেসক্রিপশন যাচাইয়ের পাশাপাশি প্রাইভেট সেক্টরকে একটি পদ্ধতির মধ্যে আনতে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের ব্যবস্থাপনাগত ক্ষমতা বাড়াতে অর্থ বরাদ্দের জোর তাগিদ বিশ্লেষকদের।

স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ ডা লিয়াকত আলী বলেন, এলোকেটি এফিশিয়েন্সি অর্থাৎ কোন খাতে কতটুকু যাবে তা মাথায় রাখতে হবে।
প্রান্তিক পর্যায়ে স্বাস্থ্যসেবা সুনিশ্চিত করার লক্ষ্যকে সামনে রেখে এবার স্বাস্থ্য খাতে বরাদ্দ বাড়বে বলে আশা প্রকাশ করছেন স্বাস্থ্য প্রতিমন্ত্রী।

স্বাস্থ্য প্রতিমন্ত্রী জাহিদ মালিক বলেন, প্রশিক্ষণ এবং মান উন্নয়নে আমরা জোর দিচ্ছি।

১৯৯৭ সালেও সার্বিক স্বাস্থ্য ব্যয়ে সরকারের অংশগ্রহন ছিল ৩৭ শতাংশ, যা বর্তমানে নেমে এসেছে ২৩ শতাংশে। অর্থাৎ শতকরা ৬৭ শতাংশ ব্যয় হচ্ছে জনগণের নিজস্ব পকেট থেকে। তাই বিশেষজ্ঞরা বলছেন, আসন্ন বাজেটে অর্থ বরাদ্দ মোট জিডিপির ৫ শতাংশের দিকে ধাবিত না হলে বাড়বে না স্বাস্থ্য সেবার মান, কমবে না জনগণের পকেট থেকে স্বাস্থ্য ব্যয়। সূত্র: সময় টিভি

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়