অধ্যাপক ড. শামসুল আলম : বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতের জন্য সরকারি-বেসরকারিভাবে গ্যাস উত্তোলন করার ব্যবস্থা করতে হবে। বড়পুকুড়িয়া থেকে কয়লা উত্তোলন করে তেল আমদানি ও বিদ্যুৎ উৎপাদন বৃদ্ধি করতে চাহিদা অনুযায়ী বিনিয়োগ বরাদ্দ করা। বিনিয়োগে অর্থ বরাদ্দের ক্ষেত্রে সমতা রাখতে হবে। সমতা এবং সক্ষমতার আলোকে প্রাতিষ্ঠানিক উন্নয়নের বিধান নিশ্চিত করে বিনিয়োগ বৃদ্ধি করা।
জনবল তৈরির ক্ষেত্রে বিদেশে পঠিয়ে হাতে-কলমে শিক্ষা দিয়ে তাদের মানউন্নয়ন বৃদ্ধি করার বিষয়টি যেন বাজটেরে আওতায় রাখা হয়।বেসরকারি অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষকদের পেনশন ভাতার জন্য যে বরাদ্দ দেওয়া হচ্ছে, সেই টাকা তারা সময় মতো পাচ্ছে না অর্থ সংকটের কারণে। তাদেরকে নানভাবে সরকারি কর্মকর্তাদের মাধ্যমে প্রলোভন দেখিয়ে হয়রানি করা হচ্ছে। আমি চাই এই সকল শিক্ষক অবসর গ্রহণের পরে যেন সময় মতো তাদের পেনশনের টাকা হাতে পেয়ে বাকি জীবন অন্যের উপর ভরসা না করে ভালোভাবে চলতে পারেন। দারিদ্র নিরসনেরে জন্য হতদরিদ্র ও অসচ্ছল মানুষের জন্য বয়স্কভাতা যেন বাজেটের আওতায় আনা হয়, তাহলে তা অনেক কল্যাণমুখী হবে। সঞ্চয়পত্রে যেন সুদ কমানো না হয়।
সঞ্চয়পত্রের সুবিধা যেন ধনী শ্রেণির কেউ না পায়। সাধারণ গ্রামের দরিদ্র নারীদের ক্ষুদ্র কুটির শিল্পের মাধ্যমে স্বাবলম্বী করার উদ্যোগ থাকতে হবে বাজেটে।
আপনার মতামত লিখুন :