শিরোনাম
◈ জলদস্যুদের হাতে জিম্মি জাহাজ মুক্ত করার বিষয়ে  সরকার অনেক দূর এগিয়েছে: পররাষ্ট্রমন্ত্রী  ◈ এসএসসি পরীক্ষায় আমূল পরিবর্তন, বদলে যেতে পারে পরীক্ষার নামও ◈ পঞ্চম দিনের মতো কর্মবিরতিতে ট্রেইনি ও ইন্টার্ন চিকিৎসকরা ◈ অর্থাভাবে পার্লামেন্ট নির্বাচনে লড়বেন না ভারতের অর্থমন্ত্রী ◈ কখন কাকে ধরে নিয়ে যায় কোনো নিশ্চয়তা নেই: ফখরুল ◈ জনপ্রিয়তায় ট্রাম্পের কাছাকাছি বাইডেন ◈ আদালত থেকে জঙ্গি ছিনতাই মামলার তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেয়ার নতুন তারিখ ৮ মে ◈ সেনা গোয়েন্দাসংস্থার বিরুদ্ধে ৬ পাক বিচারপতির ভয় দেখানোর অভিযোগ ◈ নিরস্ত্র ফিলিস্তিনিরা সাদা পতাকা উড়াচ্ছিল, তাদের বূলডোজার দিয়ে মাটি চাপা দিল ইসরায়েলী সেনারা ◈ যুক্তরাষ্ট্রে পুলিশের গুলিতে বাংলাদেশি তরুণ নিহত

প্রকাশিত : ২৪ মে, ২০১৮, ০৮:০৬ সকাল
আপডেট : ২৪ মে, ২০১৮, ০৮:০৬ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

হাত ধরলেই কমবে ব্যথা!

নিজস্ব প্রতিবেদক : খারাপ লাগা কিংবা কোনো কারণে ব্যথা পাওয়া -এরকম যে কারো হতে পারে। সাম্প্রতিক এক গবেষণা বলছে, এরকম মুহুর্তে যদি আপনি আপনার সঙ্গীর হাতটি ধরেন মস্তিষ্কে তাৎক্ষণিকভাবে তার প্রভাব পড়ে আর যেকোন ধরনের ব্যথা অনেকখানি কমে যায়।

গবেষণা আরও বলছে, সঙ্গীর সহানুভূতি মানসিক কিংবা শারীরিক ব্যথা কমানোর জন্য অনেক বেশি কার্যকর। সঙ্গী যত সহানুভূতি দেখাবে ততই তা মস্তিষ্কে প্রভাব ফেলবে, কষ্টটা কম অনুভূত হবে।

যুক্তরাষ্ট্রের 'ন্যাশনাল একাডেমি অফ সায়েন্স জার্নালে' এ সংক্রান্তে একটি প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়। সেখানে বলা হয়, ২৩ থেকে ৩২ বছর বয়সী একদল দম্পতির উপর এক বছর গবেষণার ভিত্তিতে এই ফল প্রকাশ করা হয়েছে।

পরীক্ষার জন্য গবেষক দল স্পর্শ না করে দম্পতিদের একত্রে বসা অবস্থায়, হাত ধরা অবস্থায় পাশাপাশি বসা এবং আলাদা আলাদা রুমে বসা অবস্থায় দৃশ্যে বসতে বলেন। এরপর নারীদের হাতে হালকা তাপ দিয়ে ব্যথা সৃষ্টি করে আবারও একই দৃশ্য অনুসারে বসতে বলেন। গবেষণায় দেখা যায়,ব্যথা পাওয়া অবস্থায় যেসব নারীদের হাত তাদের সঙ্গীরা ধরে ছিলেন অন্যদের তুলনায় তাদের মস্তিষ্কে সেই স্পর্শ অনেক বেশি প্রভাব ফেলে সেখানে তরঙ্গ তৈরি করছে।

অন্যদিকে নিজের সঙ্গিনীকে ব্যথা পেতে দেখেও যেসব সঙ্গী স্পর্শ করতে পারেননি তাদের মস্তিষ্কের তরঙ্গ প্রবাহ কমে গিয়েছে।

গবেষকরা বলেন, সঙ্গীর ব্যথায় আপনি সহানুভূতি প্রকাশ করতে পারেন। তবে স্পর্শ ছাড়া তা সম্পূর্ণ হয় না। এ ব্যাপারে গবেষক দলের একজন 'যুক্তরাষ্ট্রের ইউনিভার্সিটি অফ কলোরাডো'র পাভেল গোল্ডস্টেইন বলেন, 'আধুনিক বিশ্বে যোগাযোগের জন্য আমরা অনেক ধরনের প্রযুক্তি ব্যবহার করছি। সেখানে মানুষের শারীরিক অংশগ্রহণ খুব কমই আছে। তবে এই গবেষণায় আমরা দেখেছি যোগাযোগের ক্ষেত্রে মানবদেহের স্পর্শ কতটা শক্তিশালী এবং গুরুত্বপূর্ণ। '

সূত্র : ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস, সমকাল

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়