শিরোনাম
◈ দক্ষিণ আফ্রিকায় সেতু থেকে তীর্থ যাত্রীবাহী বাস খাদে, নিহত ৪৫ ◈ প্রাথমিকের তৃতীয় ধাপের পরীক্ষা শুরু, মানতে হবে কিছু নির্দেশনা ◈ ভারত থেকে ১৬৫০ টন পেঁয়াজ আসছে আজ! ◈ বিশ্ববাজারে সোনার সর্বোচ্চ দামের নতুন রেকর্ড ◈ ২২ এপ্রিল ঢাকায় আসছেন কাতারের আমির, ১০ চুক্তির সম্ভাবনা ◈ চেক প্রতারণার মামলায় ইভ্যালির রাসেল-শামিমার বিচার শুরু ◈ ইর্ন্টান চিকিৎসকদের দাবি নিয়ে প্রধানমন্ত্রী’র সঙ্গে কথা বলেছি: স্বাস্থ্যমন্ত্রী ◈ প্রফেসর ইউনূসকে প্রদত্ত "ট্রি অব পিস" প্রধানমন্ত্রীকে প্রদত্ত একই ভাস্করের একই ভাস্কর্য: ইউনূস সেন্টার ◈ নির্বাচনী বন্ড কেবল ভারত নয়, বিশ্বের সবচেয়ে বড় কেলেঙ্কারি: অর্থমন্ত্রীর স্বামী ◈ কুড়িগ্রামে অর্থনৈতিক অঞ্চলের স্থান পরিদর্শন করে দেশে ফিরলেন ভুটানের রাজা

প্রকাশিত : ২২ মে, ২০১৮, ০৩:১০ রাত
আপডেট : ২২ মে, ২০১৮, ০৩:১০ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

বীরাঙ্গনা ও মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মাননার্থে কোটা সংস্কার জরুরি

কোটা সিস্টেম তুলে দেওয়ার কথাই প্রধানমন্ত্রী পার্লামেন্টে ঘোষণা করেছেন এবং সেটা কার্যকর করাও হয়েছে। আমাদের মতে, মুক্তিযুদ্ধ হয়েছে অনেকদিন হলো। বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে সশস্ত্র মুক্তিযোদ্ধার সংখ্যা আনুমানিক দেড় লক্ষ। এই লক্ষাধিক মুক্তিযোদ্ধা ছাড়াও বাংলাদেশের স্বাধীনতার পক্ষে বিশেষ অবদান রেখেছেন ৩০ লক্ষ শহীদ এবং দুই লক্ষের উপর বীরাঙ্গনা। এটা ঠিক, মুক্তিযোদ্ধারা যুদ্ধ করে দেশকে স্বাধীন করেছেন। এটাও ঠিক, মুক্তিযোদ্ধারা সফল হয়েছেন এসব সহযোদ্ধা আবাল-বৃদ্ধ-বনিতার সহযোগিতার কারণে।

এসব বিচারে রাজাকাররা বাদে বাংলাদেশের তৎকালীন সাত লক্ষ লোকের সবাই কম-বেশি মুক্তিযোদ্ধা। সশস্ত্র মুক্তিযোদ্ধাদের ভাতার ব্যবস্থা হয়েছে। প্রয়োজনে তাদের আরো সুবিধা দেয়া হোক। কিন্তু এখনো যদি তাদের ছেলে-মেয়ে, নাতী-নাতনীরা কোটার সুবিধা আশা করে, তাহলে এটি আমরা গ্রহণযোগ্য মনে করি না। তবে আমাদের সমাজে কিছু বঞ্চিত, কিছু পশ্চাদপদ জনগোষ্ঠী, কিছু আদিবাসীসহ এরকম আরো অনেকে আছে। তাদের জন্যে বিশেষ ভাবে কোটা সুবিধা রাখা দরকার। তাই বীরাঙ্গনা ও শহীদদের প্রতি সম্মান রেখে মুক্তিযোদ্ধা কোটার সংস্কার জরুরি।

পরিচিতি : রাজনীতিক ও কলামিস্ট/ মতামত গ্রহণ : নৌশিন আহম্মেদ মনিরা/ সম্পাদনা : মোহাম্মদ আবদুল অদুদ

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়