র্যাবের মহাপরিচালকের কথা কতটুকু সাড়া ফেলবে তা এখনি বলা মুশকিল, দেখা যাক দেয় কি-না। বেশির ভাগ লোকেরা ‘চোরা না শুনে ধর্মের কাহিনী’ টাইপের। প্রবাদে আছে না! চোরা না শুনে ধর্মের কাহিনী হলে ভালো, না হলে আশ্চর্জ হওয়ার কিছু নেই। যারা এধরনের কাজে নিয়োজিত আছে, তারা তাদের সততা এবং নিরপেক্ষতার সাথে কাজ করে যেতে হবে এবং তারা যেন লোভে না পড়ে যায়।
জনসচেতনতায় অনেক কাজ এক সাথে করে যেতে হবে। আন্তর্জাতিক সীমান্তে বেশি নজরদারি বাড়াতে হবে, সচেতনতা বাড়াতে হবে, চারিদিকে সব রকমের প্রস্তুতি নিয়ে এ কাজ করতে হবে, একতরফা কিছু হবে না। যারা প্রশাসনের দুর্নীতিবাজ কর্মকর্তারা আছে, তারাও মাদকের সাথে জড়িত থাকতে পারে। কেননা, সেখানে টাকা বেশি পাওয়া যায়। মিয়ানমারের আর্মীরা বা তাদের সরকারি কর্মকর্তারাই মাদকের সাথে সরাসরি জড়িত আছে। আর এটি খুবই কঠিন একটি সমস্যা, এটি ওইভাবেই সমাধান করতে হবে।
পরিচিতি : সাবেক আইজিপি/ মতামত গ্রহণ : তাওসিফ মাইমুন/সম্পাদনা : মোহাম্মদ আবদুল অদুদ
আপনার মতামত লিখুন :