আসিফুজ্জামান পৃথিল : ইকুয়েডর ঘোষণা দিয়েছে তারা তাদের লন্ডন দূতাবাস থেকে অতিরিক্ত নিরাপত্তা প্রত্যাহার করবে। এই দূতাবাসে আশ্রয় পাওয়া উইকিলিকস প্রতিষ্ঠাতা জুলিয়ান অ্যাসাঞ্জকে রক্ষায় দেশটি অতিরিক্ত ৫০ লাখ ডলার গোয়েন্দা খাতে খরচ করেছে, এই খবর প্রকাশ পাওয়ার পর এই ঘোষণা এলো।
আগের প্রেসিডেন্ট রাফায়েল করেয়া এই অর্থ অ্যাসাঞ্জের সাাক্ষাৎপ্রার্থী, দূতাবাস কর্মকর্তা এবং ব্রিটিশ পুলিশের উপর নজরদারীতে ব্যয় করেছিলো। ব্রিটিশ ট্যাবলয়েড গার্ডিয়ানের তদন্তে উঠে এসেছে এসব তথ্য। এরপরই ইকুয়েডর এর বর্তমান প্রেসিডেন্ট লেনিন মরেনো এই ঘোষণা দেন। মার্চেই ইকুয়েডোর বর্হিবিশ্বের সাথে অ্যাসাঞ্জের যোগাযোগের সকল উপায় বন্ধ করে দেয়। কারণ ২০১৭ সালে অ্যাসাঞ্জ প্রতিজ্ঞা করেছিলেন দূতাবামে অবস্থানকালে তিনি আর অন্য কোন দেশের ব্যাপারে নাক গলাবেন না। তিনি এই প্রতিজ্ঞা ভঙ্গ করলে এই সিদ্ধান্ত নেয় দক্ষিণ আমেরিকার দেশটি।
২০১২ সাল থেকে সুইডেনের একটি মামলায় যৌন হয়রানি থেকে হওয়া শাস্তি থেকে বাঁচতে এই দূতাবাসে আশ্রিত আছেন অ্যাসাঞ্জ। যদিও তিনি এসকল অভিযোগ অস্বীকার করে আসছেন। - ইয়ন নিউজ
আপনার মতামত লিখুন :