শিরোনাম
◈ চট্টগ্রামে জুতার কারখানায় আগুন, নিয়ন্ত্রণে ১২ ইউনিট ◈ জিয়াও কখনো স্বাধীনতার ঘোষক দাবি করেনি, বিএনপি নেতারা যেভাবে করছে: ড. হাছান মাহমুদ ◈ আওয়ামী লীগ সবচেয়ে বড় ভারতীয় পণ্য: গয়েশ্বর ◈ সন্ত্রাসীদের ওপর ভর করে দেশ চালাচ্ছে সরকার: রিজভী ◈ ইফতার পার্টিতে আওয়ামী লীগের চরিত্রহনন করছে বিএনপি: কাদের ◈ বাংলাদেশে কারাবন্দী পোশাক শ্রমিকদের মুক্তির আহ্বান যুক্তরাষ্ট্রের ফ্যাশন লবি’র ◈ দক্ষিণ আফ্রিকায় সেতু থেকে তীর্থ যাত্রীবাহী বাস খাদে, নিহত ৪৫ ◈ ২২ এপ্রিল ঢাকায় আসছেন কাতারের আমির, ১০ চুক্তির সম্ভাবনা ◈ ইর্ন্টান চিকিৎসকদের দাবি নিয়ে প্রধানমন্ত্রী’র সঙ্গে কথা বলেছি: স্বাস্থ্যমন্ত্রী ◈ উন্নয়ন সহযোগীদের একক প্ল্যাটফর্মে আসা প্রয়োজন: পরিবেশমন্ত্রী

প্রকাশিত : ১৭ মে, ২০১৮, ০৩:৩০ রাত
আপডেট : ১৭ মে, ২০১৮, ০৩:৩০ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

বান্দরবানের শূণ্যরেখায় অবস্থিত রোহিঙ্গা ক্যাম্প ডুবার আতঙ্কা

সাজিয়া আক্তার: শূণ্য রেখায় অবস্থিত আশ্রয় কেন্দ্রটি বর্ষার পানিতে তলিয়ে যাওয়ার আশঙ্কা রোহিঙ্গাদের। তবে স্বস্তির খবর হচ্ছে গত বছরের আগস্টে প্রাণ বাঁচাতে মিয়ানমারের কাটা তারের বেড়া পেরিয়ে শূণ্য রেখার আশ্রয় নেয়া সারে ৪ হাজার রোহিঙ্গার জন্য ব্যবসায়ীদের আর্থীক সহায়তায় তৈরি করা হয়েছে উঁচু মাচার ঘর।

গত বছরের আগস্টে মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যে জাতীগত সহিংশতার পর প্রাণ বাঁচাতে বাংলাদেশে আশ্রয় নেয় প্রায় ১১ লাখ রোহিঙ্গা। এর মধ্যে বাংলাদেশ-মিয়ানমের সীমান্তে বান্দরবানের নাইখানছুড়ি উপজেলার তোবরি সীমান্তে কোনাপাড়া শূণ্য রেখায় আশ্রয় নেয় প্রায় ৮ হাজার রোহিঙ্গা। বিভিন্ন সময় কৌশলে রোহিঙ্গা কক্সবাজারের কুতুবপালংন রোহিঙ্গা শিবিরে পালিয়ে যায়। এখনো শূণ্য রেখায় অবস্তান করছে প্রায় সারে ৪ হাজার রোহিঙ্গা। কিন্তু বর্ষার সময় ক্যাম্পের এই অংশটি ডুবে যাবে এই ভেবে আতঙ্কে দিন কাটছে শূণ্য রেখায় অবস্থান করা রোহিঙ্গারা।

শূণ্যরেখায় অবস্থানকৃত রোহিঙ্গারা জানান, আমরা যে অবস্থায় আছি এতে করে বসবাস করা খুব কষ্ট হবে। একটু বৃষ্টি হলে পানি উঠবেই।

রোহিঙ্গাদের জন্য মাচার ঘর তৈরি জন্য আর্থীক সহযোগিতার হাত বাড়িয়েছেন কেউ কেউ। বাস-বেড়া এবং টিন দিয়ে পাঁচ ফুট উঁচু মাচার ঘর তৈরি করার জন্য স্থানীয় প্রশাসন, আইন শৃঙ্খলা বাহিনী এবং গজপ্রতিনিধিরা সার্বিক সহযোগিতা করছেন।

একদিকে মিয়ানমারের কাটা তারের বেড়া অন্যদিকে বিজিপির কঠোর নজরদারী। এসবের মাঝেও পরিস্থিতি এবং বাস্তবতার নিরিখে সময় মতো প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের কথা বলছে স্থানীয় প্রশাসন।

বান্দরবান জেলা প্রশাসক মো. আসলাম হোসেন বলেন, আমরা চিন্তা করেছি বর্ষা মৌসুমে যে স্থানে রোহিঙ্গারা বসবাস করছে সেটি যদি প্লাবিত হয়ে যায়, যতটুকু সম্ভব ভাল পরিবেশ দিতে পারি তার সর্বাত্যক চেষ্টা করবো।

সূত্র: এনটিভি

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়