শিরোনাম
◈ ব্যাংককে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে লাল গালিচা সংবর্ধনা ◈ অবশেষে মার্কিন সিনেটে সাড়ে ৯ হাজার কোটি ডলারের সহায়তা প্যাকেজ পাস ◈ কক্সবাজারে ঈদ স্পেশাল ট্রেন লাইনচ্যুত, রেল চলাচল বন্ধ ◈ ইউক্রেনকে এবার ব্রিটেননের ৬১৭ মিলিয়ন ডলারের সামরিক সহায়তা ◈ থাইল্যান্ডের উদ্দেশ্য রওনা দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী ◈ লোডশেডিং ১০০০ মেগাওয়াট ছাড়িয়েছে, চাপ পড়ছে গ্রামে ◈ এফডিসিতে মারামারির ঘটনায় ডিপজল-মিশার দুঃখ প্রকাশ ◈ প্রথম ৯ মাসে রাজস্ব আয়ে ১৫.২৩ শতাংশ প্রবৃদ্ধি অর্জন ◈ প্রথম ধাপে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় সাত চেয়ারম্যানসহ ২৬ জন নির্বাচিত ◈ বাংলাদেশের বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে কাতারের বিনিয়োগ আহ্বান রাষ্ট্রপতির

প্রকাশিত : ১৬ মে, ২০১৮, ০২:২৬ রাত
আপডেট : ১৬ মে, ২০১৮, ০২:২৬ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

দেশের মানুষের জন্য যতদূর করতে পেরেছি আল্লার কাছে শোকর : প্রধানমন্ত্রী

রবিন আকরাম : প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, বাবা-মা ভাই বোন হারিয়ে আমি দেশের মানুষকে পেয়েছি, আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের পেয়েছি। আমার একটাই লক্ষ্য কীভাকে দেশের মানুষের জন্য কাজ করা যায়। তাদের সেবা করা যায়। যতদূর করতে পেরেছি আল্লার কাছে শোকর করি, যেন আরও ভালো থাকে বাংলা দেশের মানুষ। একটা মনুষও যেন গরীব না থাকে, কষ্ট না পাই। খুনি জালেমদের হাতে যেন দেশটা না যায়।

মঙ্গলবার গণভবনে আয়োজিত ২১শে আগষ্ট গ্রেনেড হামলায় নিহতদের পরিবার এবং আহতদের মাঝে আর্থিক অনুদানের চেক হস্তান্তর অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।

খালেদা জিয়াকে উদ্দেশ্য করে বলেন, সে ভোট চুরিতে এক্সপার্ট, মানুষ খুনে এক্সপার্ট। দুর্নীতি করে, কালোটাকা সাদা করে, এতিমের অর্থ আত্মসাৎ করে দেশের মানুষকে নিয়ে তামাশা করেছে। কাজেই বিচার একটা হয়ে গেছে, কোরআন শরীফেই তো আছে এতিমের অর্থ আত্মসাৎ করলে কি হয়। এটা যে অন্যায়, সেটার শাস্তি সে পাচ্ছে।

‘তাকে আবার বলা হচ্ছে, ‘গণতন্ত্রের মা’। গণতন্ত্র হলো কী-ভাবে, ৯৬ সালে ১৫ ফেব্রুয়ারি যে ভোট চুরি করে ক্ষমতায় থেকে খুব বড়াই করছিল। তৃতীয়বার প্রধানমন্ত্রী হলো। আন্দোলন-সংগ্রাম করেছে জনগণ। কারণ জনগণের ভোট চুরি করে তারা ক্ষমতায় গিয়েছিল। জনগণ তা মেনে নেয়নি। যার ফলে তাকে পদত্যাগে বাধ্য করেছিল। ৩০ মার্চ সে পদত্যাগ করে’ বলেন প্রধানমন্ত্রী।

জিয়াউর রহমান ক্ষমতায় আসার পর সেনাবাহিনীতে হাজার হাজার মুক্তিযোদ্ধাকে হত্যা করা হয়েছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, সেনাবাহিনীর আকাশ-বাতাস তখন ভারি ছিল বিধবার কান্নায়, সন্তানহারা পিতার কান্নায়। এই অবস্থা ছিল। ১৯টা ক্যু হয়েছে এই দেশে। এ রকম দিন যেন দেশের মানুষের কপালে আর না আসে। মানুষ এখন স্বস্তিতে বসবাস করছে, দুবেলা খাবার পাচ্ছে। যারা গৃহহারা তাদের ঘর করে দিচ্ছি, মানুষের কল্যাণে কাজ করে যাচ্ছি। বঙ্গবন্ধুর আদর্শও তো তাই। বঙ্গবন্ধুর কারাগারের রোজনামচা পড়লেই দেখবেন সারাজীবন কীভাবে সারা জীবন তিনি কষ্ট করে গেছেন। সারাবাংলা

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়